আমতলী ও পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনায় আসমা আক্তার পুতুল (৩০) নামের এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যার পর তাঁর স্বামী থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন। স্ত্রীকে খুনের আগে স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ঘুম পড়িয়ে রাখেন তিনি। মেয়ে সন্ধ্যায় ঘুম থেকে উঠে দেখে, তার ছোট ভাই কাঁদছে। পাশের কক্ষে তার মা রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।
গতকাল রোববার রাত ৮টার দিকে বরগুনা পৌরসভার কলেজ রোডের বাগানবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। থানায় আত্মসমর্পণ করা ওই যুবকের নাম আবুল কালাম (৩৫)।
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে কী নিয়ে এই খুনের ঘটনা, তা প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি।
আত্মসমর্পণকারী আবুল কালাম বরগুনা শহরে গ্যাস সিলিন্ডার ও জ্বালানি তেলের ব্যবসা করতেন। তিনি বরগুনা শহরের শহীদ স্মৃতি সড়কের আব্দুল করিমের ছেলে। কালামের স্ত্রী আসমা আক্তার পুতুল বরগুনার চান্দখালীর বকুলতলীর মো. ইউনুসের মেয়ে।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০১১ সালে আবুল কালাম ও আসমা আক্তার পুতুলের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান রয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন সময় পারিবারিক কলহ হতো। চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাগানবাড়ি এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া বাসায় ওঠেন কালাম-পুতুল দম্পতি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রোববার রাতে পারিবারিক কলহের জের ধরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে পুতুলকে কুপিয়ে হত্যার করেন আবুল কালাম। পরে তিনি বরগুনা সদর থানার এসে আত্মসমর্পণ করেন। তাঁকে নিয়ে পুলিশ অভিযান চালালেও হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার হয়নি।
কালাম ও পুতুল দম্পতির সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে রাকা মনি বলে, ‘আমার বাবা ও মায়ের মধ্যে স্বর্ণালংকার বানানোর টাকা নিয়ে ঝামেলা চলছিল। কয়েকবার তাঁদের মধ্যে মারামারিও হয়। আমার বাবা দুপুরে আমাকে কোমলপানীয়র সঙ্গে ঘুমের ওষুধজাতীয় কিছু একটা মিশিয়ে খাওয়ালে আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। সন্ধ্যায় ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার ছোট ভাই কান্না করছে, আর মা রক্তাক্ত অবস্থায় পাশের রুমে পড়ে আছে।’
ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, ‘স্ত্রীকে হত্যা করে আবুল কালাম নামের একজন থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। কী কারণে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে, তা উদ্ঘাটনে তদন্ত চলছে। আত্মসমর্পণকারী ব্যক্তিকে সোমবার (আজ) আদালতে হাজির করা হবে।’
বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল হালিম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আটক যুবকের স্ত্রী বরগুনা পূবালী ব্যাংকে পরিচ্ছন্নতা কর্মী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি চাকরি নেওয়ার ক্ষেত্রে আবুল কালাম তাঁর স্ত্রীকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছেন। কিন্তু স্ত্রী বেতনের টাকা স্বামীকে দিচ্ছিলেন না। এ কারণে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। আটক যুবক মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। তাই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারছি না।’
বরগুনায় আসমা আক্তার পুতুল (৩০) নামের এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যার পর তাঁর স্বামী থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন। স্ত্রীকে খুনের আগে স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ঘুম পড়িয়ে রাখেন তিনি। মেয়ে সন্ধ্যায় ঘুম থেকে উঠে দেখে, তার ছোট ভাই কাঁদছে। পাশের কক্ষে তার মা রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।
গতকাল রোববার রাত ৮টার দিকে বরগুনা পৌরসভার কলেজ রোডের বাগানবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। থানায় আত্মসমর্পণ করা ওই যুবকের নাম আবুল কালাম (৩৫)।
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে কী নিয়ে এই খুনের ঘটনা, তা প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি।
আত্মসমর্পণকারী আবুল কালাম বরগুনা শহরে গ্যাস সিলিন্ডার ও জ্বালানি তেলের ব্যবসা করতেন। তিনি বরগুনা শহরের শহীদ স্মৃতি সড়কের আব্দুল করিমের ছেলে। কালামের স্ত্রী আসমা আক্তার পুতুল বরগুনার চান্দখালীর বকুলতলীর মো. ইউনুসের মেয়ে।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০১১ সালে আবুল কালাম ও আসমা আক্তার পুতুলের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান রয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন সময় পারিবারিক কলহ হতো। চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাগানবাড়ি এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া বাসায় ওঠেন কালাম-পুতুল দম্পতি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রোববার রাতে পারিবারিক কলহের জের ধরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে পুতুলকে কুপিয়ে হত্যার করেন আবুল কালাম। পরে তিনি বরগুনা সদর থানার এসে আত্মসমর্পণ করেন। তাঁকে নিয়ে পুলিশ অভিযান চালালেও হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার হয়নি।
কালাম ও পুতুল দম্পতির সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে রাকা মনি বলে, ‘আমার বাবা ও মায়ের মধ্যে স্বর্ণালংকার বানানোর টাকা নিয়ে ঝামেলা চলছিল। কয়েকবার তাঁদের মধ্যে মারামারিও হয়। আমার বাবা দুপুরে আমাকে কোমলপানীয়র সঙ্গে ঘুমের ওষুধজাতীয় কিছু একটা মিশিয়ে খাওয়ালে আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। সন্ধ্যায় ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার ছোট ভাই কান্না করছে, আর মা রক্তাক্ত অবস্থায় পাশের রুমে পড়ে আছে।’
ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, ‘স্ত্রীকে হত্যা করে আবুল কালাম নামের একজন থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। কী কারণে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে, তা উদ্ঘাটনে তদন্ত চলছে। আত্মসমর্পণকারী ব্যক্তিকে সোমবার (আজ) আদালতে হাজির করা হবে।’
বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল হালিম মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আটক যুবকের স্ত্রী বরগুনা পূবালী ব্যাংকে পরিচ্ছন্নতা কর্মী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি চাকরি নেওয়ার ক্ষেত্রে আবুল কালাম তাঁর স্ত্রীকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছেন। কিন্তু স্ত্রী বেতনের টাকা স্বামীকে দিচ্ছিলেন না। এ কারণে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। আটক যুবক মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। তাই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারছি না।’
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগে