প্রতিনিধি, (শিবচর) মাদারীপুর
সারেংয়ের বুদ্ধিমত্তায় প্রাণে বাঁচলো আকস্মিক ঝড়ের কবলে পড়া একটি লঞ্চের দুই শতাধিক যাত্রী।
বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঝড়োবাতাসের কবলে পড়ে। এসময় লঞ্চটিকে একটি চরে আটকে রাখা হয়। ঝড় শান্ত হয়ে এলে যাত্রীদের অন্য একটি লঞ্চের সাহায্যে উদ্ধার করা হয়।
আজ সোমবার সকালে লঞ্চটিকে চর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ লঞ্চটিতে ৮০ জন যাত্রী ছিল দাবি করলেও যাত্রীরা জানান, এতে আরোহী ছিল দু শতাধিক।
বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, রোববার সন্ধ্যায় এমভি নূর ই আয়শা নামের একটি লঞ্চ দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাট থেকে শিমুলিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। লঞ্চটি পদ্মাসেতুর কাছে পৌঁছলে ঝড় শুরু হয়। ঢেউয়ে ইঞ্জিনরুমে পানি উঠে লঞ্চটি ডোবার উপক্রম হয়। এসময় লঞ্চটিকে পদ্মার চরে ঠেকিয়ে রাখেন চালক।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে পদ্মায় ঢেউয়ের গতিবেগ কমলে লঞ্চ মালিক সমিতি ও লঞ্চ মালিক পক্ষ চরে আটকে পড়া যাত্রীদের অন্য একটি লঞ্চ দিয়ে উদ্ধার করে শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছে দেন।
লঞ্চের ইঞ্জিন মাস্টার এলাহী জানান, হঠাৎ ঝড় শুরু হওয়ায় নদীতে ঢেউয়ের গতি বেড়ে যায়। এতে লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে পানি ঢোকে। তাই লঞ্চটি পার্শ্ববর্তী চরে ঠেকিয়ে রাখি। যাত্রীদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে বৃষ্টি ও বাতাসে অনেকেই ভিজে গেছেন।
বিআইডব্লিউটিএর কাঁঠালবাড়ি লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, লঞ্চটি ঝড়ের কবলে পড়লে পাশের চরে ঠেকিয়ে রাখায় ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা পায়। তবে রাতে বাতাস ও পদ্মার ঢেউ কমে গেলে যাত্রীদের অন্য একটি লঞ্চ দিয়ে উদ্ধার করে শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছে দেয়।
সারেংয়ের বুদ্ধিমত্তায় প্রাণে বাঁচলো আকস্মিক ঝড়ের কবলে পড়া একটি লঞ্চের দুই শতাধিক যাত্রী।
বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঝড়োবাতাসের কবলে পড়ে। এসময় লঞ্চটিকে একটি চরে আটকে রাখা হয়। ঝড় শান্ত হয়ে এলে যাত্রীদের অন্য একটি লঞ্চের সাহায্যে উদ্ধার করা হয়।
আজ সোমবার সকালে লঞ্চটিকে চর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ লঞ্চটিতে ৮০ জন যাত্রী ছিল দাবি করলেও যাত্রীরা জানান, এতে আরোহী ছিল দু শতাধিক।
বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, রোববার সন্ধ্যায় এমভি নূর ই আয়শা নামের একটি লঞ্চ দুই শতাধিক যাত্রী নিয়ে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাট থেকে শিমুলিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। লঞ্চটি পদ্মাসেতুর কাছে পৌঁছলে ঝড় শুরু হয়। ঢেউয়ে ইঞ্জিনরুমে পানি উঠে লঞ্চটি ডোবার উপক্রম হয়। এসময় লঞ্চটিকে পদ্মার চরে ঠেকিয়ে রাখেন চালক।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে পদ্মায় ঢেউয়ের গতিবেগ কমলে লঞ্চ মালিক সমিতি ও লঞ্চ মালিক পক্ষ চরে আটকে পড়া যাত্রীদের অন্য একটি লঞ্চ দিয়ে উদ্ধার করে শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছে দেন।
লঞ্চের ইঞ্জিন মাস্টার এলাহী জানান, হঠাৎ ঝড় শুরু হওয়ায় নদীতে ঢেউয়ের গতি বেড়ে যায়। এতে লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে পানি ঢোকে। তাই লঞ্চটি পার্শ্ববর্তী চরে ঠেকিয়ে রাখি। যাত্রীদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে বৃষ্টি ও বাতাসে অনেকেই ভিজে গেছেন।
বিআইডব্লিউটিএর কাঁঠালবাড়ি লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, লঞ্চটি ঝড়ের কবলে পড়লে পাশের চরে ঠেকিয়ে রাখায় ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা পায়। তবে রাতে বাতাস ও পদ্মার ঢেউ কমে গেলে যাত্রীদের অন্য একটি লঞ্চ দিয়ে উদ্ধার করে শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছে দেয়।
মুন্সিগঞ্জের ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনার হটস্পটে পরিণত হয়েছে। জেলার সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া থেকে লৌহজং উপজেলার মাওয়া পর্যন্ত ১৯ কিলোমিটার পথে একের পর এক দুর্ঘটনায় বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। গত এক মাস ১০ দিনে এই এক্সপ্রেসওয়েতে ২৩টি দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ১২ জন নিহত হন। আহত হয়েছেন অন্তত ৪০ জন।
৩৬ মিনিট আগেমাদারীপুর শহরের বাসিন্দা আমেনা বেগম। বয়স প্রায় ৭০ বছর। বয়সের ভারে শরীরে বাসা বেঁধেছে নানা রোগ-ব্যাধি। এসেছে ক্লান্তি ভাব। কিন্তু এ বয়সেও বিশ্রাম নেই এই মায়ের। প্রতিবন্ধী মেয়ের সেবা করে দিনরাত পার করছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবরগুনার তালতলী উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) জমি দখল করে এক ব্যক্তি বিরুদ্ধে মাছের ঘের করার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা প্রশাসন কাজ বন্ধের নির্দেশ দিলেও তা অমান্য করে রাতের আঁধারে মাটি কাটা হচ্ছে। নলবুনিয়ার শুভসন্ধ্যা সৈকত এলাকায় এই জমি দখল করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতুর কাছে যাত্রাবিরতি করা শত শত বালুবহনকারী জাহাজ থেকে প্রতিদিন চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। নদীর তীরে যাত্রাবিরতি করার সুযোগ করে দেওয়ার নামে প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই এ চাঁদাবাজি শুরু হয়। একেকটি বালুবহনকারী জাহাজ থেকে ২০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা তুলছে স্থানীয় একটি চক্র।
১ ঘণ্টা আগে