মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে রাতের আঁধারে বাইসাইকেল ও বাবার মোবাইল ফোন নিয়ে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়েছে আবু সাঈদ খান (১৪) নামের এক শিক্ষার্থী। ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও তার সন্ধান মেলেনি। এতে তার মা-বাবা ও স্বজনেরা উদ্বেগ জানিয়েছেন।
আবু সাঈদ খান মুলাদী উপজেলার সদর ইউনিয়নের চরলক্ষ্মীপুর গ্রামের ইব্রাহিম খানের ছেলে। সে কাজিরচর ইউনিয়নের বাহাদুরপুর রহমানিয়া টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র। গত ১২ মে রাত ৮টার দিকে সে বাড়ি থেকে নামাজ পড়তে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়।
নিখোঁজের ঘটনায় গত শনিবার সকালে আবু সাঈদের চাচা আরিফুল ইসলাম খান মুলাদী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পুলিশের দাবি, ওই শিক্ষার্থী আগে মাদ্রাসায় লেখাপড়া করত। আর মাদ্রাসার ছাত্ররা মাঝেমধ্যে মা-বাবাকে না জানিয়ে উধাও হয়ে থাকে।
নিখোঁজ শিক্ষার্থীর চাচা আরিফুল ইসলাম খান জানান, তাঁর ভাতিজা আবু সাঈদ স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় লেখাপড়া করত। মাদ্রাসার পড়ালেখায় ততটা মনোযোগী না হওয়ায় চলতি বছর তাঁকে বাহাদুরপুর রহমানিয়া টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে নবম শ্রেণিতে ভর্তি করানো হয়।
আরিফুল ইসলাম আরও জানান, গত ১২ মে রাতে এশার নামাজের সময় আবু সাঈদ বাইসাইকেল ও তার বাবার মোবাইল ফোন নিয়ে বের হয়। পরিবারের ধারণা ছিল আবু সাঈদ নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে গেছে। পরে রাতে ঘরে না ফেরায় বিভিন্ন স্থানে খোঁজ শুরু করা হয়। সন্ধান না পেয়ে গত শনিবার সকালে থানায় জিডি করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীর বাবা মো. ইব্রাহীম খান বলেন, ‘ছেলে নিখোঁজ হওয়ার পর বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে তাকে পাওয়া যায়নি। সার্ভার জটিলতায় আগে জিডি করা সম্ভব হয়নি। ছেলের ভাগ্যে কী ঘটেছে তা আল্লাহই ভালো জানেন।’
এ বিষয়ে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাকারিয়া বলেন, ‘শিক্ষার্থী নিখোঁজের ঘটনায় জিডি করা হয়েছে। বিভিন্ন থানায় সংবাদ পাঠিয়ে খোঁজ শুরু করা হয়েছে।’
বরিশালের মুলাদীতে রাতের আঁধারে বাইসাইকেল ও বাবার মোবাইল ফোন নিয়ে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়েছে আবু সাঈদ খান (১৪) নামের এক শিক্ষার্থী। ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও তার সন্ধান মেলেনি। এতে তার মা-বাবা ও স্বজনেরা উদ্বেগ জানিয়েছেন।
আবু সাঈদ খান মুলাদী উপজেলার সদর ইউনিয়নের চরলক্ষ্মীপুর গ্রামের ইব্রাহিম খানের ছেলে। সে কাজিরচর ইউনিয়নের বাহাদুরপুর রহমানিয়া টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র। গত ১২ মে রাত ৮টার দিকে সে বাড়ি থেকে নামাজ পড়তে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়।
নিখোঁজের ঘটনায় গত শনিবার সকালে আবু সাঈদের চাচা আরিফুল ইসলাম খান মুলাদী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পুলিশের দাবি, ওই শিক্ষার্থী আগে মাদ্রাসায় লেখাপড়া করত। আর মাদ্রাসার ছাত্ররা মাঝেমধ্যে মা-বাবাকে না জানিয়ে উধাও হয়ে থাকে।
নিখোঁজ শিক্ষার্থীর চাচা আরিফুল ইসলাম খান জানান, তাঁর ভাতিজা আবু সাঈদ স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় লেখাপড়া করত। মাদ্রাসার পড়ালেখায় ততটা মনোযোগী না হওয়ায় চলতি বছর তাঁকে বাহাদুরপুর রহমানিয়া টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে নবম শ্রেণিতে ভর্তি করানো হয়।
আরিফুল ইসলাম আরও জানান, গত ১২ মে রাতে এশার নামাজের সময় আবু সাঈদ বাইসাইকেল ও তার বাবার মোবাইল ফোন নিয়ে বের হয়। পরিবারের ধারণা ছিল আবু সাঈদ নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে গেছে। পরে রাতে ঘরে না ফেরায় বিভিন্ন স্থানে খোঁজ শুরু করা হয়। সন্ধান না পেয়ে গত শনিবার সকালে থানায় জিডি করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীর বাবা মো. ইব্রাহীম খান বলেন, ‘ছেলে নিখোঁজ হওয়ার পর বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে তাকে পাওয়া যায়নি। সার্ভার জটিলতায় আগে জিডি করা সম্ভব হয়নি। ছেলের ভাগ্যে কী ঘটেছে তা আল্লাহই ভালো জানেন।’
এ বিষয়ে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাকারিয়া বলেন, ‘শিক্ষার্থী নিখোঁজের ঘটনায় জিডি করা হয়েছে। বিভিন্ন থানায় সংবাদ পাঠিয়ে খোঁজ শুরু করা হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে