কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধি হিসেবে ইমাম, পুরোহিত, ধর্মীয় নেতা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে কাঠালিয়া পি জি এস (বহু) স্কুল অ্যান্ড কলেজের সভাপতি লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অবঃ) মো. নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মাননীয় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মুমিন হাসান, পিরোজপুর জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, পুলিশ সুপার মো. সাইদুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান আবু সাঈদ মিয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. খালেদা খাতুন রেখা।
ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম আব্দুস শহীদ, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান তালুকদার, অধ্যক্ষ নাসির উদ্দিন, লাঙ্গুল ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল মতিন, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট পরিতোষ সমাদ্দার। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মৃদুল আহমেদ।
আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠানে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান এম পি বলেন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে কোনো সহিংসতা হতে দেওয়া হবে না। ইসলাম ধর্মে কোনো ধর্মকে ছোট করে দেখার কোন বিধান নাই। নবী করিম (সাঃ) ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার আহ্বানও জানান তিনি।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, হিন্দু মুসলমান খ্রিষ্টান বৌদ্ধ সবাই এই দেশের মানুষ। ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করে মিলেমিশে দেশের উন্নয়ন করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য সংঘাত সহিংসতা পরিহার করে সকলকে দেশের উন্নয়নে মিলেমিশে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং ধর্মীয় নেতাদের উদ্দেশ্যে এলাকার উন্নয়ন, শান্তি এবং ধর্মীয় বিরোধ থেকে বিরত থাকার জন্য সকলকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান। গত ১৩ই অক্টোবর কুমিল্লায় কোরআন শরীফ অবমাননার ঘটনা যারা ঘটিয়েছেন তাঁরা বাংলাদেশের উন্নয়ন চায় না।
কুরআন এবং হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে ফরিদুল হক বলেন, সব ধর্মের লোক মিলেমিশে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এর আগে মন্ত্রী উপজেলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এবং কেন্দ্রীয় আশ্রমের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধি হিসেবে ইমাম, পুরোহিত, ধর্মীয় নেতা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে কাঠালিয়া পি জি এস (বহু) স্কুল অ্যান্ড কলেজের সভাপতি লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অবঃ) মো. নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মাননীয় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মুমিন হাসান, পিরোজপুর জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, পুলিশ সুপার মো. সাইদুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান আবু সাঈদ মিয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. খালেদা খাতুন রেখা।
ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম আব্দুস শহীদ, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান তালুকদার, অধ্যক্ষ নাসির উদ্দিন, লাঙ্গুল ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল মতিন, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট পরিতোষ সমাদ্দার। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মৃদুল আহমেদ।
আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠানে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান এম পি বলেন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশে কোনো সহিংসতা হতে দেওয়া হবে না। ইসলাম ধর্মে কোনো ধর্মকে ছোট করে দেখার কোন বিধান নাই। নবী করিম (সাঃ) ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার আহ্বানও জানান তিনি।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, হিন্দু মুসলমান খ্রিষ্টান বৌদ্ধ সবাই এই দেশের মানুষ। ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষা করে মিলেমিশে দেশের উন্নয়ন করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য সংঘাত সহিংসতা পরিহার করে সকলকে দেশের উন্নয়নে মিলেমিশে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং ধর্মীয় নেতাদের উদ্দেশ্যে এলাকার উন্নয়ন, শান্তি এবং ধর্মীয় বিরোধ থেকে বিরত থাকার জন্য সকলকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান। গত ১৩ই অক্টোবর কুমিল্লায় কোরআন শরীফ অবমাননার ঘটনা যারা ঘটিয়েছেন তাঁরা বাংলাদেশের উন্নয়ন চায় না।
কুরআন এবং হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে ফরিদুল হক বলেন, সব ধর্মের লোক মিলেমিশে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এর আগে মন্ত্রী উপজেলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এবং কেন্দ্রীয় আশ্রমের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে