আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বরগুনার আমতলী এলাকার পায়রা নদীসংলগ্ন আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের পশুরবুনিয়া এলাকার এক কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে তিন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ওই তিন গ্রামের তিন শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ি, পুকুর, মাছের ঘের ও ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। বারবার ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা ত্রাণ নয়, টেকসই বাঁধ চান।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ভাঙন কবলিত পশুবুনিয়া এলাকায় গত সিডরের পর থেকে টেকসই বাঁধ নির্মাণ হয়নি। প্রতিবারই দায়সারা বাঁধ নির্মাণ করা হয়। ওই বাঁধ একটু বন্যা হলেই ভেঙে যায়। প্রতি বছরই এলাকাবাসীর বন্যার সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়।
পশুরবুনিয়া গ্রামের আব্দুর রশিদ তালুকদার, মন্নান ফকির ও শাহিনুর বেগম বলেন, নতুন বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে পানিতে সব তলিয়ে গেছে। ঘূর্ণিঝড় সিডরের পর থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) দায়সারা বাঁধ নির্মাণ করে। ওই বাঁধ বেশি দিন টেকে না।
জাফর তালুকদার, আহসান চৌকিদার, মন্নান ফকির, সাইদুর রহমান, নেছার জোমাদ্দার বলেন, ‘বন্যা হলেই প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা ত্রাণ নিয়ে আসেন। দুই দিন পর আর তাঁদের দেখা মেলে না। টেকসই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ না থাকায় সারা বছর আমাদের জোয়ার-ভাটার সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়। যদি সরকার টেকসই বাঁধ নির্মাণ করত, তাহলে আজ এ অবস্থা হতো না। প্রতিবছর পানি উন্নয়ন বোর্ড দায়সারা বাঁধ দেয়। ওই বাঁধ সামান্য জোয়ারেই ভেঙে যায়। আর এলাকার তিন গ্রামের মানুষ ভীষণ কষ্ট করি। আমরা ত্রাণ চাই না, আমরা টেকসই বাঁধ চাই। পরিবার পরিজন নিয়ে ভালোভাবে বেঁচে থাকতে চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরগুনা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, পশুরবুনিয়া ভাঙন কবলিত এলাকায় ইতিমধ্যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। নদী ভাঙন থেকে ওই এলাকা রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। শুকনো মৌসুমে টেকসই বাঁধ নির্মাণ করা হবে।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বরগুনার আমতলী এলাকার পায়রা নদীসংলগ্ন আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের পশুরবুনিয়া এলাকার এক কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে তিন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ওই তিন গ্রামের তিন শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়ি, পুকুর, মাছের ঘের ও ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। বারবার ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা ত্রাণ নয়, টেকসই বাঁধ চান।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ভাঙন কবলিত পশুবুনিয়া এলাকায় গত সিডরের পর থেকে টেকসই বাঁধ নির্মাণ হয়নি। প্রতিবারই দায়সারা বাঁধ নির্মাণ করা হয়। ওই বাঁধ একটু বন্যা হলেই ভেঙে যায়। প্রতি বছরই এলাকাবাসীর বন্যার সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়।
পশুরবুনিয়া গ্রামের আব্দুর রশিদ তালুকদার, মন্নান ফকির ও শাহিনুর বেগম বলেন, নতুন বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে পানিতে সব তলিয়ে গেছে। ঘূর্ণিঝড় সিডরের পর থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) দায়সারা বাঁধ নির্মাণ করে। ওই বাঁধ বেশি দিন টেকে না।
জাফর তালুকদার, আহসান চৌকিদার, মন্নান ফকির, সাইদুর রহমান, নেছার জোমাদ্দার বলেন, ‘বন্যা হলেই প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা ত্রাণ নিয়ে আসেন। দুই দিন পর আর তাঁদের দেখা মেলে না। টেকসই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ না থাকায় সারা বছর আমাদের জোয়ার-ভাটার সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়। যদি সরকার টেকসই বাঁধ নির্মাণ করত, তাহলে আজ এ অবস্থা হতো না। প্রতিবছর পানি উন্নয়ন বোর্ড দায়সারা বাঁধ দেয়। ওই বাঁধ সামান্য জোয়ারেই ভেঙে যায়। আর এলাকার তিন গ্রামের মানুষ ভীষণ কষ্ট করি। আমরা ত্রাণ চাই না, আমরা টেকসই বাঁধ চাই। পরিবার পরিজন নিয়ে ভালোভাবে বেঁচে থাকতে চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরগুনা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, পশুরবুনিয়া ভাঙন কবলিত এলাকায় ইতিমধ্যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। নদী ভাঙন থেকে ওই এলাকা রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। শুকনো মৌসুমে টেকসই বাঁধ নির্মাণ করা হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে