নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে মরতে বসেছে বরিশাল নগরের একসময়ের খরস্রোতা লাকুটিয়া খাল। যদিও সামান্য পানির প্রবাহ মৃতপ্রায় খালটির অস্তিত্ব এখনো জানান দিচ্ছে। সেই অস্তিত্বটুকুও এখন বিলীন হওয়ার পথে। এতে সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বিসিকের পশ্চিম পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে লাকুটিয়া খাল। বিসিক উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নতুন প্লট তৈরি করতে নিচু জমি ভরাট করা হচ্ছে। সেখানে ড্রেজার দিয়ে বালু ফেলানো হয়েছে। বিসিকের নিচু জমি ভরাটের জন্য ড্রেজার দিয়ে ফেলা বালু গড়িয়ে পড়েছে লাকুটিয়া খালে। এতে খালের তলদেশ ভরাট হয়ে চরের মতো পড়েছে। ফলে পানিপ্রবাহ আরও সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা বলছেন, বিসিক শিল্প এলাকা থেকে সৃষ্ট একটি নালা এসে মিশেছে লাকুটিয়া খালের আবহাওয়া অফিসের বিপরীত অংশে। ওই নালা দিয়ে ড্রেজারের পানি ও বৃষ্টির পানিতে বিসিকের বালু এসে খালে পড়েছে। এতে ওই স্থানটিতে নদীর চর পড়ার মতো অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ওই বালু অপসারণ করা না হলে আগামী বর্ষায় খালের পানি উপচে আশপাশের এলাকা প্লাবিত হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আবহাওয়া অফিসের বিপরীতে খালের অপর প্রান্তে হাওলাদার বাড়ি। বিসিক এলাকা থেকে সৃষ্ট নালাটি ওই বাড়ির পাশ ঘেঁষে খালের সঙ্গে মিশেছে। সেখান থেকেই বালু নেমে আসছে। এতে দীর্ঘ এই খালটি ভরাট হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফারুক মিয়া জানান, ড্রেজার দিয়ে বালু ফেলার সময় ওই নালা দিয়ে পানি খালে নেমেছে। তখন পানির সঙ্গে বালুও পড়েছে। গত নভেম্বরে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে বরিশাল রেকর্ড বৃষ্টিতে ওই নালা দিয়ে স্রোতের মতো বালু নেমেছে। ওই সময় হাওলাদার বাড়িসংলগ্ন থাকা নামমাত্র খালটিতে বালুর চর জেগে ওঠে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হোসেন হাওলাদার জানান, এক সময়ের খরস্রোতা লাকুটিয়া খাল অনেক আগে মরে গেছে। বর্ষা মৌসুমে সামান্য জোয়ার-ভাটা হলেও শীতে সেটাও থাকে না। নালা দিয়ে দুর্গন্ধের পানি প্রবাহিত হয়। বিসিকের বালু অপসারণ করা না হলে এই নালাটিও বন্ধ হয়ে যাবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বরিশাল বিসিকের উপপরিচালক জালিস মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিসিকে নতুন ১১০টি প্লট সৃষ্টির জন্য ৪০ একর নিচু জমি বালু দিয়ে ভরাট করা হয়েছে। তখন কর্তৃপক্ষের অগোচরে কিছু বালু খালে গিয়ে পড়তে পারে। বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে বালু অপসারণের ব্যবস্থা করব।’
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে মরতে বসেছে বরিশাল নগরের একসময়ের খরস্রোতা লাকুটিয়া খাল। যদিও সামান্য পানির প্রবাহ মৃতপ্রায় খালটির অস্তিত্ব এখনো জানান দিচ্ছে। সেই অস্তিত্বটুকুও এখন বিলীন হওয়ার পথে। এতে সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
বিসিকের পশ্চিম পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে লাকুটিয়া খাল। বিসিক উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নতুন প্লট তৈরি করতে নিচু জমি ভরাট করা হচ্ছে। সেখানে ড্রেজার দিয়ে বালু ফেলানো হয়েছে। বিসিকের নিচু জমি ভরাটের জন্য ড্রেজার দিয়ে ফেলা বালু গড়িয়ে পড়েছে লাকুটিয়া খালে। এতে খালের তলদেশ ভরাট হয়ে চরের মতো পড়েছে। ফলে পানিপ্রবাহ আরও সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা বলছেন, বিসিক শিল্প এলাকা থেকে সৃষ্ট একটি নালা এসে মিশেছে লাকুটিয়া খালের আবহাওয়া অফিসের বিপরীত অংশে। ওই নালা দিয়ে ড্রেজারের পানি ও বৃষ্টির পানিতে বিসিকের বালু এসে খালে পড়েছে। এতে ওই স্থানটিতে নদীর চর পড়ার মতো অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ওই বালু অপসারণ করা না হলে আগামী বর্ষায় খালের পানি উপচে আশপাশের এলাকা প্লাবিত হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আবহাওয়া অফিসের বিপরীতে খালের অপর প্রান্তে হাওলাদার বাড়ি। বিসিক এলাকা থেকে সৃষ্ট নালাটি ওই বাড়ির পাশ ঘেঁষে খালের সঙ্গে মিশেছে। সেখান থেকেই বালু নেমে আসছে। এতে দীর্ঘ এই খালটি ভরাট হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফারুক মিয়া জানান, ড্রেজার দিয়ে বালু ফেলার সময় ওই নালা দিয়ে পানি খালে নেমেছে। তখন পানির সঙ্গে বালুও পড়েছে। গত নভেম্বরে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে বরিশাল রেকর্ড বৃষ্টিতে ওই নালা দিয়ে স্রোতের মতো বালু নেমেছে। ওই সময় হাওলাদার বাড়িসংলগ্ন থাকা নামমাত্র খালটিতে বালুর চর জেগে ওঠে।
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হোসেন হাওলাদার জানান, এক সময়ের খরস্রোতা লাকুটিয়া খাল অনেক আগে মরে গেছে। বর্ষা মৌসুমে সামান্য জোয়ার-ভাটা হলেও শীতে সেটাও থাকে না। নালা দিয়ে দুর্গন্ধের পানি প্রবাহিত হয়। বিসিকের বালু অপসারণ করা না হলে এই নালাটিও বন্ধ হয়ে যাবে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বরিশাল বিসিকের উপপরিচালক জালিস মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিসিকে নতুন ১১০টি প্লট সৃষ্টির জন্য ৪০ একর নিচু জমি বালু দিয়ে ভরাট করা হয়েছে। তখন কর্তৃপক্ষের অগোচরে কিছু বালু খালে গিয়ে পড়তে পারে। বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে বালু অপসারণের ব্যবস্থা করব।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে