নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল সিটি করপোরেশন এলাকার নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বরাদ্দ দেওয়া টিসিবির (ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ) ফ্যামিলি কার্ডের দুই-তৃতীয়াংশই বাতিল করা হয়েছে। সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর সময় বিতরণ হওয়া ৯০ হাজার কার্ডের মধ্যে ৫৯ হাজার বাতিল করেছে টিসিবি।
মিথ্যা তথ্য দিয়ে, নিয়ম ভেঙে ও এক পরিবারে একাধিক টিসিবির কার্ড গ্রহণের মতো অভিযোগে এসব কার্ড বাতিল করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। তবে নগরের মধ্যেই ৫৯ হাজার কার্ড বাতিল হওয়ায় ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে প্রকৃত গরিবেরা সরকারি এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যাচাই-বাছাইয়ের পর বরিশাল সিটি করপোরেশন এলাকায় সাবেক মেয়রের বরাদ্দ দেওয়া টিসিবি কার্ডের মধ্যে ৩১ হাজার টিকেছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বাইরে বরিশালের ১০ উপজেলায় ১ লাখ ২৯ হাজার ৯২১ জন টিসিবির সেবা গ্রহণ করছেন। ৯১ জন ডিলারের মাধ্যমে এসব সুবিধাভোগীর মধ্যে তিনটি পণ্য বিতরণ করা হয়। এগুলো হচ্ছে ২ লিটার তেল, ২ কেজি ডাল ও ৫ কেজি চাল। টিসিবির মাধ্যমে ভোক্তারা ৪৭০ টাকায় এসব পণ্য পাচ্ছেন।
নগরের নিউ সার্কুলার রোডে বাসাবাড়িতে কাজ করেন মণি বেগম। তিনি বলেন, টিসিবির পণ্য পেয়ে পরিবারের সংকট কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠতে পারছেন তিনি। এখন সেটা যদি বাতিল হয়, তাহলে বেশি দামে পণ্য কিনতে হবে। এতে ব্যয়ের চাপ বাড়বে।
অন্য ভোক্তা নগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের সাঈদ হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক বিবেচনায় এসব কার্ড দেওয়া হতো। এক পরিবারের একাধিক সদস্যও পেতেন কার্ড। তখন আসল গরিবেরা টিসিবির পণ্য থেকে বঞ্চিত হতেন।’
নগরীতে টিসিবি পণ্যের ডিলার এ কে আজাদ রিপন জানান, বর্তমানে তাঁর অধীনে ৭৫৮ জন কার্ডধারী ভোক্তা রয়েছেন। এর মধ্যে কতগুলো কার্ড বাতিল হয়েছে তা আগামী সপ্তাহে বোঝা যাবে। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ বাতিলের তালিকায় পড়লে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
এ প্রসঙ্গে টিসিবি বরিশালের সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী শতদল মণ্ডল বলেন, ‘যাচাই-বাছাই শেষে ৬০ হাজারের কম কার্ডে অনিয়ম পাওয়া গেছে। এক পরিবার থেকে একাধিক কার্ড নেওয়ার কোনো নিয়ম নেই। কিছু বাতিল কার্ডে তথ্য অসম্পূর্ণ ছিল। অনেকটায় নির্ধারিত শর্ত পূরণ করা হয়নি।’
এ বিষয়ে কথা হলে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল বারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনে যাচাই-বাছাইয়ের পর সিটি করপোরেশন এলাকার ৯০ হাজার পারিবারিক কার্ডের মধ্যে ৩১ হাজার টিকেছে। বাকি ৫৯ হাজার বাতিল হয়ে গেছে। বাতিল হওয়া অধিকাংশ কার্ডই হয়েছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তির নামে।’
রেজাউল বারী দাবি করেন, এ কার্ডগুলো সিটি করপোরেশন বাতিল করেনি; বরং টিসিবি কর্তৃপক্ষই যাচাই করে বাতিল করেছে। বাতিল হওয়া কার্ডগুলো প্রকৃত গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা হবে বলে জানান তিনি।
বরিশাল সিটি করপোরেশন এলাকার নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বরাদ্দ দেওয়া টিসিবির (ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ) ফ্যামিলি কার্ডের দুই-তৃতীয়াংশই বাতিল করা হয়েছে। সাবেক মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর সময় বিতরণ হওয়া ৯০ হাজার কার্ডের মধ্যে ৫৯ হাজার বাতিল করেছে টিসিবি।
মিথ্যা তথ্য দিয়ে, নিয়ম ভেঙে ও এক পরিবারে একাধিক টিসিবির কার্ড গ্রহণের মতো অভিযোগে এসব কার্ড বাতিল করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। তবে নগরের মধ্যেই ৫৯ হাজার কার্ড বাতিল হওয়ায় ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে প্রকৃত গরিবেরা সরকারি এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যাচাই-বাছাইয়ের পর বরিশাল সিটি করপোরেশন এলাকায় সাবেক মেয়রের বরাদ্দ দেওয়া টিসিবি কার্ডের মধ্যে ৩১ হাজার টিকেছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বাইরে বরিশালের ১০ উপজেলায় ১ লাখ ২৯ হাজার ৯২১ জন টিসিবির সেবা গ্রহণ করছেন। ৯১ জন ডিলারের মাধ্যমে এসব সুবিধাভোগীর মধ্যে তিনটি পণ্য বিতরণ করা হয়। এগুলো হচ্ছে ২ লিটার তেল, ২ কেজি ডাল ও ৫ কেজি চাল। টিসিবির মাধ্যমে ভোক্তারা ৪৭০ টাকায় এসব পণ্য পাচ্ছেন।
নগরের নিউ সার্কুলার রোডে বাসাবাড়িতে কাজ করেন মণি বেগম। তিনি বলেন, টিসিবির পণ্য পেয়ে পরিবারের সংকট কিছুটা হলেও কাটিয়ে উঠতে পারছেন তিনি। এখন সেটা যদি বাতিল হয়, তাহলে বেশি দামে পণ্য কিনতে হবে। এতে ব্যয়ের চাপ বাড়বে।
অন্য ভোক্তা নগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের সাঈদ হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক বিবেচনায় এসব কার্ড দেওয়া হতো। এক পরিবারের একাধিক সদস্যও পেতেন কার্ড। তখন আসল গরিবেরা টিসিবির পণ্য থেকে বঞ্চিত হতেন।’
নগরীতে টিসিবি পণ্যের ডিলার এ কে আজাদ রিপন জানান, বর্তমানে তাঁর অধীনে ৭৫৮ জন কার্ডধারী ভোক্তা রয়েছেন। এর মধ্যে কতগুলো কার্ড বাতিল হয়েছে তা আগামী সপ্তাহে বোঝা যাবে। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ বাতিলের তালিকায় পড়লে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
এ প্রসঙ্গে টিসিবি বরিশালের সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী শতদল মণ্ডল বলেন, ‘যাচাই-বাছাই শেষে ৬০ হাজারের কম কার্ডে অনিয়ম পাওয়া গেছে। এক পরিবার থেকে একাধিক কার্ড নেওয়ার কোনো নিয়ম নেই। কিছু বাতিল কার্ডে তথ্য অসম্পূর্ণ ছিল। অনেকটায় নির্ধারিত শর্ত পূরণ করা হয়নি।’
এ বিষয়ে কথা হলে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল বারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনে যাচাই-বাছাইয়ের পর সিটি করপোরেশন এলাকার ৯০ হাজার পারিবারিক কার্ডের মধ্যে ৩১ হাজার টিকেছে। বাকি ৫৯ হাজার বাতিল হয়ে গেছে। বাতিল হওয়া অধিকাংশ কার্ডই হয়েছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তির নামে।’
রেজাউল বারী দাবি করেন, এ কার্ডগুলো সিটি করপোরেশন বাতিল করেনি; বরং টিসিবি কর্তৃপক্ষই যাচাই করে বাতিল করেছে। বাতিল হওয়া কার্ডগুলো প্রকৃত গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা হবে বলে জানান তিনি।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
২৭ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে