ভোলা প্রতিনিধি
ভোলার চরফ্যাশনে সিএনজিচালক-মালিক ও বাসমালিক সমিতির মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষে উভয় পক্ষের প্রায় ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালের এ ঘটনার সময় প্রায় দুই ঘণ্টা এবং বিকেলে আধা ঘণ্টা ভোলা-চরফ্যাশন সড়কে বাস চলাচল বন্ধ ছিল।
এ সময় আটটি সিএনজি অটোরিকশা ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বাসমালিক সমিতির লোকজনের বিরুদ্ধে। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ।
সিএনজি অটোচালকদের অভিযোগ, আজ সকালে চরফ্যাশন থেকে যাত্রী নিয়ে ভোলার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার সময় চরফ্যাশন বাস টার্মিনালের শ্রমিকেরা কয়েকটি অটোরিকশা আটকে ভাঙচুর ও চালককে মারধর করে এবং যাত্রীদের নামিয়ে দেয়। অটোরিকশা ভাঙচুর ও হামলার প্রতিবাদে অটোচালকেরা প্রায় দুই ঘণ্টা ভোলা-চরফ্যাশন সড়ক অবরোধ করেন।
এ সময় বাস মালিক সমিতির লোকজন হামলা চালিয়ে চারটি অটো ভাঙচুর করেন। এতে ছয়-সাতজন অটোচালক গুরুতর আহত হন। আহতদের চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
এদিকে ভোলা জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালামের দাবি, ‘এই রুটে চলাচলকারী সিএনজি অটোরিকশাগুলো অবৈধ। সে কারণে বাস মালিক সমিতির লোকজন অবৈধ অটরিকশা আটকে রাখেন। এতে অটোরিকশাচালকেরা বাস চলাচল বন্ধ করতে সড়ক অবরোধ করেন। তারা তিন-চারজন বাসশ্রমিককে মারধরও করেন। পরে যাত্রীরাই তাঁদের সরিয়ে সড়ক মুক্ত করেন।’
এদিকে ঘটনার পর থেকে বাস মালিক সমিতি ও সিএনজি অটোচালকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। উভয় পক্ষের মধ্যে যেকোনো সময় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরাদ হোসেন বলেন, ‘সংঘর্ষের সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। বড় ধরনের সংঘর্ষ এড়াতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষের লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভোলার চরফ্যাশনে সিএনজিচালক-মালিক ও বাসমালিক সমিতির মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষে উভয় পক্ষের প্রায় ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালের এ ঘটনার সময় প্রায় দুই ঘণ্টা এবং বিকেলে আধা ঘণ্টা ভোলা-চরফ্যাশন সড়কে বাস চলাচল বন্ধ ছিল।
এ সময় আটটি সিএনজি অটোরিকশা ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বাসমালিক সমিতির লোকজনের বিরুদ্ধে। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ।
সিএনজি অটোচালকদের অভিযোগ, আজ সকালে চরফ্যাশন থেকে যাত্রী নিয়ে ভোলার উদ্দেশে রওনা দেওয়ার সময় চরফ্যাশন বাস টার্মিনালের শ্রমিকেরা কয়েকটি অটোরিকশা আটকে ভাঙচুর ও চালককে মারধর করে এবং যাত্রীদের নামিয়ে দেয়। অটোরিকশা ভাঙচুর ও হামলার প্রতিবাদে অটোচালকেরা প্রায় দুই ঘণ্টা ভোলা-চরফ্যাশন সড়ক অবরোধ করেন।
এ সময় বাস মালিক সমিতির লোকজন হামলা চালিয়ে চারটি অটো ভাঙচুর করেন। এতে ছয়-সাতজন অটোচালক গুরুতর আহত হন। আহতদের চরফ্যাশন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
এদিকে ভোলা জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালামের দাবি, ‘এই রুটে চলাচলকারী সিএনজি অটোরিকশাগুলো অবৈধ। সে কারণে বাস মালিক সমিতির লোকজন অবৈধ অটরিকশা আটকে রাখেন। এতে অটোরিকশাচালকেরা বাস চলাচল বন্ধ করতে সড়ক অবরোধ করেন। তারা তিন-চারজন বাসশ্রমিককে মারধরও করেন। পরে যাত্রীরাই তাঁদের সরিয়ে সড়ক মুক্ত করেন।’
এদিকে ঘটনার পর থেকে বাস মালিক সমিতি ও সিএনজি অটোচালকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। উভয় পক্ষের মধ্যে যেকোনো সময় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরাদ হোসেন বলেন, ‘সংঘর্ষের সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় পুলিশ। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। বড় ধরনের সংঘর্ষ এড়াতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষের লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে