নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য (ভিসি) প্রফেসর ড. শুচিতা শরমিনের পদত্যাগ দাবিতে সংহতি জানিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সমাবেশ করেছেন শিক্ষকেরাও। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একটি অংশ আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় গ্রাউন্ড ফ্লোরে অবস্থান নিয়ে উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়েছেন। এর ফলে শিক্ষার্থীদের এক দফা আন্দোলন আজ থেকে আরও বেগবান হলো। এদিকে উপাচার্য শুচিতাকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, আজ বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দেন শিক্ষকেরা। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় গ্রাউন্ড ফ্লোরে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে শিক্ষকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহসিন উদ্দিন, কোস্টাল স্টাডিজ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. হাফিজ আশরাফুল হক, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার সরকার, সহকারী অধ্যাপক উন্মেষ রয়, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এ টি এম রফিকুল ইসলাম, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সিরাজিস সাদিক, সাদেকুল ইসলাম, মোহসীনা হক, হারুন অর রশীদ, খাদিজা বেগম, মোস্তাকিম রহমান প্রমুখ।
এ সময় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সাবেক প্রক্টর ড. এ টি এম রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রক্টর থাকাকালে উপাচার্য শুচিতা শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে যে মামলা করেছেন, তা আমি জানতাম না। আমার সন্তানেরা কেন মামলা খাবে? এ ছাড়া আমাদের একমাত্র অধ্যাপক ড. মুহসিনকে সিন্ডিকেট দিয়ে অব্যাহতি দিতেই পারে। কিন্তু যে ভাষায় তাঁকে চিঠি দিয়েছেন, তা আমরা মানতে পারছি না।’
বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান উন্মেষ রয় বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ড. মুহসিন স্যারই শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদ করেছেন। আন্দোলন শেষে যিনি ভিসি হয়ে এলেন তিনি ছাত্রদের বিরুদ্ধে মামলা করলেন। অথচ আওয়ামী লীগেরও সাহস হয়নি ছাত্রদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ার। এ ধরনের কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে ড. শুচিতার ঘনিষ্ঠজন ড. কলিমুল্লাহ। এই কলিমুল্লাহর লোকজনকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছেন উপাচার্য শুচিতা। কলিমুল্লাহ সবচেয়ে বিতর্কিত ভিসি ছিলেন। উপাচার্য বিগত সরকারের হয়ে কাজ করছেন। যে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা আ.লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ছিলেন, তাঁদের হেনস্তা করছেন ভিসি। এমনকি ববির উপ-উপাচার্যকে একাডেমিক কার্যক্রম বিধি অনুযায়ী করতে দিচ্ছেন না।
এদিকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনাকেন্দ্রের পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত লাইব্রেরিয়ান পদত্যাগ করেছেন। এর আগে আরও তিনজন শিক্ষক প্রশাসনিক পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এর আগে ভিসি পদত্যাগের দাবিতে চলমান আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১৫ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য (ভিসি) প্রফেসর ড. শুচিতা শরমিনের পদত্যাগ দাবিতে সংহতি জানিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সমাবেশ করেছেন শিক্ষকেরাও। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একটি অংশ আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় গ্রাউন্ড ফ্লোরে অবস্থান নিয়ে উপাচার্যের পদত্যাগ চেয়েছেন। এর ফলে শিক্ষার্থীদের এক দফা আন্দোলন আজ থেকে আরও বেগবান হলো। এদিকে উপাচার্য শুচিতাকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, আজ বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাউন্ড ফ্লোরে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দেন শিক্ষকেরা। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় গ্রাউন্ড ফ্লোরে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে শিক্ষকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহসিন উদ্দিন, কোস্টাল স্টাডিজ অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. হাফিজ আশরাফুল হক, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার সরকার, সহকারী অধ্যাপক উন্মেষ রয়, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এ টি এম রফিকুল ইসলাম, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সিরাজিস সাদিক, সাদেকুল ইসলাম, মোহসীনা হক, হারুন অর রশীদ, খাদিজা বেগম, মোস্তাকিম রহমান প্রমুখ।
এ সময় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও সাবেক প্রক্টর ড. এ টি এম রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রক্টর থাকাকালে উপাচার্য শুচিতা শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে যে মামলা করেছেন, তা আমি জানতাম না। আমার সন্তানেরা কেন মামলা খাবে? এ ছাড়া আমাদের একমাত্র অধ্যাপক ড. মুহসিনকে সিন্ডিকেট দিয়ে অব্যাহতি দিতেই পারে। কিন্তু যে ভাষায় তাঁকে চিঠি দিয়েছেন, তা আমরা মানতে পারছি না।’
বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান উন্মেষ রয় বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ড. মুহসিন স্যারই শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদ করেছেন। আন্দোলন শেষে যিনি ভিসি হয়ে এলেন তিনি ছাত্রদের বিরুদ্ধে মামলা করলেন। অথচ আওয়ামী লীগেরও সাহস হয়নি ছাত্রদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ার। এ ধরনের কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে ড. শুচিতার ঘনিষ্ঠজন ড. কলিমুল্লাহ। এই কলিমুল্লাহর লোকজনকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছেন উপাচার্য শুচিতা। কলিমুল্লাহ সবচেয়ে বিতর্কিত ভিসি ছিলেন। উপাচার্য বিগত সরকারের হয়ে কাজ করছেন। যে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা আ.লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ছিলেন, তাঁদের হেনস্তা করছেন ভিসি। এমনকি ববির উপ-উপাচার্যকে একাডেমিক কার্যক্রম বিধি অনুযায়ী করতে দিচ্ছেন না।
এদিকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনাকেন্দ্রের পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত লাইব্রেরিয়ান পদত্যাগ করেছেন। এর আগে আরও তিনজন শিক্ষক প্রশাসনিক পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এর আগে ভিসি পদত্যাগের দাবিতে চলমান আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন ১৫ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে ভাতিজার দায়ের কোপে চাচা রফিকুল ইসলামের বাম হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার নাটঘর ইউনিয়ন চড়িলাম গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত রফিকুল ইসলামকে স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হাসপাতালে পাঠান।
৩ মিনিট আগেমাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে অভিযানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘উত্তরখান, দক্ষিণখান ও তুরাগ থানা এলাকায় মাদকের ছড়াছড়ি। আমরা প্রতিনিয়ত তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে ধরছি। আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সবাই মিলে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি। মাদকের ইস্যুতে কোনো ধরনের তদবির চলবে না।
১৬ মিনিট আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে এক ব্যক্তির (৬৫) শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁর র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ফল পজিটিভ আসে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
৩৩ মিনিট আগেখুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) সদর দপ্তর ঘেরাও করে বিক্ষোভ করছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা। এতে কেএমপির পুলিশ কমিশনারসহ অন্য কর্মকর্তারা কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীরা কেএমপি সদর দপ্তরে...
৩৩ মিনিট আগে