নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদের স্বরূপকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রশংসাপত্র বাবদ ১২০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফি নেওয়া হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অভিযোগ, প্রধান শিক্ষক শামসুল হক প্রশংসাপত্র ছাড়াও কারণে-অকারণে নানা ফি নিয়ে থাকেন। পরীক্ষা ফি, বিদায় চাঁদা, ভর্তি ফি, স্পোর্টস ফিসহ নানা অজুহাতে তিনি চাঁদা নেন অভিভাবকদের কাছ থেকে।
ওই বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি থেকে সদ্য উত্তীর্ণ এক ছাত্রীর রিকশাচালক বাবা মো. রফিকুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তাঁর মেয়ে পঞ্চম শ্রেণি থেকে এ বছর ষষ্ঠ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছে। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আগের বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুল হকের কাছে প্রশংসাপত্রের জন্য যান। এই বাবদ তাঁর কাছ থেকে ১২০ টাকা রাখা হয়েছে।
স্বরূপকাঠি উপজেলা সদরে বাসাভাড়া নিয়ে বসবাস করা এক অভিভাবক অভিযোগ করেন, তাঁর বাচ্চাকে এ বছর ওই বিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়েছেন। ভর্তির জন্য তাঁর কাছ থেকে দেড় শ টাকা ভর্তি ফি এবং দেড় শ টাকা স্পোর্টস ফিসহ তিন শ টাকা নেওয়া হয়েছে।
প্রশংসাপত্রে টাকা নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক শামসুল হক বলেন, ‘আমি তো একা নিই না। উপজেলার সব বিদ্যালয়ে প্রশংসাপত্রে টাকা নেওয়া হয়।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ে নানা অডিট হয়, অনেক মেহমান আসেন। তাঁদের একটু চা-নাশতার জন্য বছরে আমার অনেক টাকা খরচ হয়। তাই মাঝেসাঝে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কিছু ফি নেওয়া হয়।’ তবে অভিভাবকেরা যতটা বাড়িয়ে বলছেন, তা মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘প্রশংসাপত্রের জন্য টাকা নেওয়ার কোনো বিধান নেই। শুধু প্রশংসাপত্র কেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো ফি নেওয়ারই নিয়ম নেই। বিষয়টি জেনে নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদের স্বরূপকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রশংসাপত্র বাবদ ১২০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফি নেওয়া হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অভিযোগ, প্রধান শিক্ষক শামসুল হক প্রশংসাপত্র ছাড়াও কারণে-অকারণে নানা ফি নিয়ে থাকেন। পরীক্ষা ফি, বিদায় চাঁদা, ভর্তি ফি, স্পোর্টস ফিসহ নানা অজুহাতে তিনি চাঁদা নেন অভিভাবকদের কাছ থেকে।
ওই বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি থেকে সদ্য উত্তীর্ণ এক ছাত্রীর রিকশাচালক বাবা মো. রফিকুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তাঁর মেয়ে পঞ্চম শ্রেণি থেকে এ বছর ষষ্ঠ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছে। ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আগের বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুল হকের কাছে প্রশংসাপত্রের জন্য যান। এই বাবদ তাঁর কাছ থেকে ১২০ টাকা রাখা হয়েছে।
স্বরূপকাঠি উপজেলা সদরে বাসাভাড়া নিয়ে বসবাস করা এক অভিভাবক অভিযোগ করেন, তাঁর বাচ্চাকে এ বছর ওই বিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়েছেন। ভর্তির জন্য তাঁর কাছ থেকে দেড় শ টাকা ভর্তি ফি এবং দেড় শ টাকা স্পোর্টস ফিসহ তিন শ টাকা নেওয়া হয়েছে।
প্রশংসাপত্রে টাকা নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক শামসুল হক বলেন, ‘আমি তো একা নিই না। উপজেলার সব বিদ্যালয়ে প্রশংসাপত্রে টাকা নেওয়া হয়।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার বিদ্যালয়ে নানা অডিট হয়, অনেক মেহমান আসেন। তাঁদের একটু চা-নাশতার জন্য বছরে আমার অনেক টাকা খরচ হয়। তাই মাঝেসাঝে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কিছু ফি নেওয়া হয়।’ তবে অভিভাবকেরা যতটা বাড়িয়ে বলছেন, তা মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন বলেন, ‘প্রশংসাপত্রের জন্য টাকা নেওয়ার কোনো বিধান নেই। শুধু প্রশংসাপত্র কেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোনো ফি নেওয়ারই নিয়ম নেই। বিষয়টি জেনে নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে