খান রফিক, বরিশাল
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
খামারের আশপাশেই রয়েছে বসতঘর, স্কুল ও মসজিদ। খামার থেকে ছড়ানো দুর্গন্ধ আর শব্দদূষণে সেখানে বসবাসকারীরা বিপাকে পড়েছে। সম্প্রতি ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে পরিবেশ অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলে কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে খামারটি বন্ধের নির্দেশ দেন। কিন্তু এরপর দেড় মাস পেরোলেও খামার বন্ধ হয়নি। এ বিষয়ে এখন চুপ আছে পরিবেশ অধিদপ্তরও।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভান্ডারিয়ার শিয়ালকাঠী গ্রামে দুই বছর আগে ‘আরআর অ্যাগ্রো ফার্ম’ গড়ে তোলেন আওয়ামী লীগ নেতা শহীদুল হক খান পান্না। তিনি পিরোজপুরের সাবেক সংসদ সদস্য আউয়াল মোল্লার ঘনিষ্ঠ সহচর। তাই লোকালয়ে খামার গড়ে তুললেও পান্নার বিরুদ্ধে এত দিন কেউ মুখ খুলতে পারেননি। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভুক্তভোগীরা সম্প্রতি পরিবেশ অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেন।
ডেইরি ফার্মের পাশের বসতঘরের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুল হাই খান জানান, গরু, ছাগল, মুরগির ফার্মটি করা হয়েছে তাঁর ঘরের পাশেই। ফার্মের চারপাশে আরও অন্তত ১০টি বসতঘর আছে। পশু, পাখির গন্ধ আর শব্দদূষণে সেখানে বসবাস করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। কিন্তু ফার্মের মালিক পাত্তাই দিচ্ছেন না।
আব্দুল হাই খান বলেন, খামারটি বন্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্দেশের দেড় মাস পার হলেও কাজ হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক শহীদুল হক খান পান্নার মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও সাড়া দেননি তিনি।
তবে পান্নার ভাই খামারের পরিচালনাকারী সিরাজুল হক সাবু বলেন, ষড়যন্ত্রমূলক প্রতিবেশীরা ফার্ম বন্ধ করার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরে অভিযোগ দিয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে একটি মহল নানা চক্রান্ত করছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর পিরোজপুরের সহকারী পরিচালক নিখিল চন্দ্র দে বলেন, ‘ফার্মটি সম্প্রতি পরিদর্শন করেছি। সেখানকার কর্মচারীরা বলেছে, ফার্ম বন্ধ করে দেবে।’
পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মুহাম্মদ মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বসতবাড়ির এত কাছে ডেইরি ফার্ম করা যায় না। এটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। তাই নোটিশ দিয়ে খামারটি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি।’
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
খামারের আশপাশেই রয়েছে বসতঘর, স্কুল ও মসজিদ। খামার থেকে ছড়ানো দুর্গন্ধ আর শব্দদূষণে সেখানে বসবাসকারীরা বিপাকে পড়েছে। সম্প্রতি ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে পরিবেশ অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলে কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে খামারটি বন্ধের নির্দেশ দেন। কিন্তু এরপর দেড় মাস পেরোলেও খামার বন্ধ হয়নি। এ বিষয়ে এখন চুপ আছে পরিবেশ অধিদপ্তরও।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভান্ডারিয়ার শিয়ালকাঠী গ্রামে দুই বছর আগে ‘আরআর অ্যাগ্রো ফার্ম’ গড়ে তোলেন আওয়ামী লীগ নেতা শহীদুল হক খান পান্না। তিনি পিরোজপুরের সাবেক সংসদ সদস্য আউয়াল মোল্লার ঘনিষ্ঠ সহচর। তাই লোকালয়ে খামার গড়ে তুললেও পান্নার বিরুদ্ধে এত দিন কেউ মুখ খুলতে পারেননি। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভুক্তভোগীরা সম্প্রতি পরিবেশ অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেন।
ডেইরি ফার্মের পাশের বসতঘরের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুল হাই খান জানান, গরু, ছাগল, মুরগির ফার্মটি করা হয়েছে তাঁর ঘরের পাশেই। ফার্মের চারপাশে আরও অন্তত ১০টি বসতঘর আছে। পশু, পাখির গন্ধ আর শব্দদূষণে সেখানে বসবাস করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। কিন্তু ফার্মের মালিক পাত্তাই দিচ্ছেন না।
আব্দুল হাই খান বলেন, খামারটি বন্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্দেশের দেড় মাস পার হলেও কাজ হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক শহীদুল হক খান পান্নার মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও সাড়া দেননি তিনি।
তবে পান্নার ভাই খামারের পরিচালনাকারী সিরাজুল হক সাবু বলেন, ষড়যন্ত্রমূলক প্রতিবেশীরা ফার্ম বন্ধ করার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরে অভিযোগ দিয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে একটি মহল নানা চক্রান্ত করছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর পিরোজপুরের সহকারী পরিচালক নিখিল চন্দ্র দে বলেন, ‘ফার্মটি সম্প্রতি পরিদর্শন করেছি। সেখানকার কর্মচারীরা বলেছে, ফার্ম বন্ধ করে দেবে।’
পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মুহাম্মদ মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বসতবাড়ির এত কাছে ডেইরি ফার্ম করা যায় না। এটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। তাই নোটিশ দিয়ে খামারটি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে