পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার পাথরঘাটায় মাদ্রাসাছাত্র হাসিবুল ইসলামকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় আটজনের বিরুদ্ধে থানায় অপহরণ ও হত্যা মামলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার মামলাটি দায়ের করেন নিহতের বাবা শফিকুল ইসলাম।
এর আগে এ হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড আবদুল্লাহ আল নোমান ওরফে তানভীর ওরফে শিশু ফকিরসহ এজাহারনামীয় আট আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পাথরঘাটা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন আবদুল্লাহ আল নোমান ওরফে তানভীর ওরফে শিশু ফকির (১৯), তাঁর স্ত্রী মোছা তাহিরা (১৯), শ্বশুর মো. ইউনুছ মুন্সি (৬৫) শাশুড়ি রাহিমা (৫৫), স্ত্রীর বড় বোন মোছা তানজিলা (২৮), বড় ভাই আব্দুর রহিম মুন্সী (৩৫), ডা. মো. মিজানুর রহমান (৩৪), অটোরিকশাচালক আব্দুর রহিম কাজী (৪৮) ও অজ্ঞাতনামা অনেকে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাতে মাদ্রাসাছাত্র হাসিবুল ইসলামকে (১৪) অপহরণ করে আসামি আবদুল্লাহ আল নোমান পাথরঘাটা পৌর এলাকার ২ নম্বর ওয়ার্ডে ডা. মিজানুর রহমানের ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। পরদিন সকালে তাকে শ্বাসরোধে ওই বাসাতেই হত্যা করা হয়। ডা. মিজানুর রহমান নোমানের মায়ের পরকীয়া প্রেমিক। ঘটনার সময় মিজানুর রহমান বরগুনায় অবস্থান করছিলেন।
এ হত্যাকাণ্ডে নোমান একাই ছিলেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। পরে তাঁর স্ত্রীর বোরকা পরে প্লাস্টিকের ড্রামে ভরে লাশ তাঁর শ্বশুরবাড়ি এলাকায় নিয়ে যান। পরে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সহযোগিতায় লাশ কাক চিড়া ইউনিয়নের শিংড়াবুনিয়া এলাকার বেড়িবাঁধের পাশে একটি গর্তে ফেলে দেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক আলী হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার রাতে হাসিবুল ইসলাম নিখোঁজের ঘটনায় সাধারণ ডায়েরি করার পর থেকেই র্যাব, পুলিশ ও ডিবি উদ্ধারে অনুসন্ধান চালায়। পরদিন রোববার রাতে নোমানসহ ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। এর মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ও এজাহারনামীয় আটজনকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পরে হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড নোমানকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’
পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার শুরু থেকেই পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করেছে। ঘটনার মূল মাস্টারমাইন্ড আবদুল্লাহ আল নোমান ওরফে তানভীর ওরফে শিশু ফকিরকে গ্রেপ্তার করে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নোমানকে জিজ্ঞাসাবাদ হাসিবুল ইসলামকে অপহরণসহ হত্যা ও লাশ গুমের ঘটনায় জড়িতদের আটক করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। আরও অধিকতর তদন্ত চলছে।’
বরগুনার পাথরঘাটায় মাদ্রাসাছাত্র হাসিবুল ইসলামকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় আটজনের বিরুদ্ধে থানায় অপহরণ ও হত্যা মামলা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার মামলাটি দায়ের করেন নিহতের বাবা শফিকুল ইসলাম।
এর আগে এ হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড আবদুল্লাহ আল নোমান ওরফে তানভীর ওরফে শিশু ফকিরসহ এজাহারনামীয় আট আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পাথরঘাটা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সাইফুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন আবদুল্লাহ আল নোমান ওরফে তানভীর ওরফে শিশু ফকির (১৯), তাঁর স্ত্রী মোছা তাহিরা (১৯), শ্বশুর মো. ইউনুছ মুন্সি (৬৫) শাশুড়ি রাহিমা (৫৫), স্ত্রীর বড় বোন মোছা তানজিলা (২৮), বড় ভাই আব্দুর রহিম মুন্সী (৩৫), ডা. মো. মিজানুর রহমান (৩৪), অটোরিকশাচালক আব্দুর রহিম কাজী (৪৮) ও অজ্ঞাতনামা অনেকে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাতে মাদ্রাসাছাত্র হাসিবুল ইসলামকে (১৪) অপহরণ করে আসামি আবদুল্লাহ আল নোমান পাথরঘাটা পৌর এলাকার ২ নম্বর ওয়ার্ডে ডা. মিজানুর রহমানের ভাড়া বাসায় নিয়ে যায়। পরদিন সকালে তাকে শ্বাসরোধে ওই বাসাতেই হত্যা করা হয়। ডা. মিজানুর রহমান নোমানের মায়ের পরকীয়া প্রেমিক। ঘটনার সময় মিজানুর রহমান বরগুনায় অবস্থান করছিলেন।
এ হত্যাকাণ্ডে নোমান একাই ছিলেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। পরে তাঁর স্ত্রীর বোরকা পরে প্লাস্টিকের ড্রামে ভরে লাশ তাঁর শ্বশুরবাড়ি এলাকায় নিয়ে যান। পরে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সহযোগিতায় লাশ কাক চিড়া ইউনিয়নের শিংড়াবুনিয়া এলাকার বেড়িবাঁধের পাশে একটি গর্তে ফেলে দেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক আলী হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার রাতে হাসিবুল ইসলাম নিখোঁজের ঘটনায় সাধারণ ডায়েরি করার পর থেকেই র্যাব, পুলিশ ও ডিবি উদ্ধারে অনুসন্ধান চালায়। পরদিন রোববার রাতে নোমানসহ ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। এর মধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ও এজাহারনামীয় আটজনকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পরে হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড নোমানকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’
পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার শুরু থেকেই পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করেছে। ঘটনার মূল মাস্টারমাইন্ড আবদুল্লাহ আল নোমান ওরফে তানভীর ওরফে শিশু ফকিরকে গ্রেপ্তার করে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নোমানকে জিজ্ঞাসাবাদ হাসিবুল ইসলামকে অপহরণসহ হত্যা ও লাশ গুমের ঘটনায় জড়িতদের আটক করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। আরও অধিকতর তদন্ত চলছে।’
বরিশালের আইএসিআইবি নার্সিং ইনস্টিটিউটে এবার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ৫০ আসনের বিপরীতে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হননি। অন্যদিকে পটুয়াখালীর ড. জাফর নার্সিং কলেজে সমানসংখ্যক আসনের বিপরীতে মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত ভালনারেবল উইমেন বেনিফিটের (ভিডব্লিউবি) সুবিধাভোগী আজনুর আক্তার। দুই দিন ধরে ইউপি কার্যালয়ে ঘুরছেন ৫ মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলনের জন্য। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের...
৩ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) রাত ১০ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জগন্নাথ হল ও অন্যান্য হল ও ছাত্র...
৪ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে মব সৃষ্টি করে হেনস্তা ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে হানিফ মিয়া নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি দল সোমবার রাতে তাঁকে আটক করে উত্তরা পশ্চিম থানায় হস্তান্তর করে। হানিফ উত্তরা পশ্চিম থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব।
৪ ঘণ্টা আগে