পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর বাউফলে অটোরিকশাচালক সুজন হাওলাদার (৩০) হত্যা মামলায় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা কনকদিয়া ইউনিয়নের বারেক সিপাহির ছেলে এনামুল হক (৩০) ও একই ইউনিয়নের সত্তার মুন্সির ছেলে জিহাস মুন্সি (২৪)। এর মধ্যে এনামুল ওই ইউনিয়ন জিয়া মঞ্চের আহ্বায়ক ও জিহাদ ছাত্রদলের কর্মী।
পুলিশ জানায়, গতকাল সোমবার উপজেলার কনকদিয়া ইউনিয়নের আমিরাবাদ বাজারে নিজ অটোরিকশায় বসে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিলেন সুজন হাওলাদার। এ সময় উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বয়ক মূনঈমুল ইসলাম মিরাজ ও তাঁর ছোট ভাই মোরসালিন ইসলামের নেতৃত্বে দুর্বৃত্তরা হঠাৎ এসে সুজনকে বিদেশি চাকু দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। পরে স্থানীয়রা সুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করে।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা নবী আলী হাওলাদার বাদী হয়ে বাউফল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার আসামি এনামুল ও জিহাদ কারখানা নদী পারি দিয়ে পালানোর চেষ্টাকালে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে আসামিদের অপরাধে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। সব আসামিকে গ্রেপ্তারের পর ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করা যাবে বলেও জানায় বাউফল থানার পুলিশ।
তবে হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মূনঈমুল ইসলাম মিরাজ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন,‘আমাকে মিথ্যা একটি বিষয় ফাঁসানো হয়েছে। আমি ওই ঘটনার কাছাকাছি ছিলাম না। আমার ছোট ভাইকে মারা হয়েছে পরে ছোট ভাইর সঙ্গে ঝামেলা হইছে। তাতে একটি অপ্রত্যাশিত খুনের ঘটনা ঘটে গেছে। আমি এ ঘটনার হুকুমদাতাও না। আমি নিরপরাধ হিসেবে সহযোগিতা চাই।’
এ প্রসঙ্গে পটুয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব জাকারিয়া আহম্মেদ বলেন, ছাত্রদল কখনোই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে বিশ্বাস করে না। কোনো চাঁদাবাজ সন্ত্রাসের স্থান ছাত্রদলে নেই। অভিযুক্ত বাউফলের যুগ্ম আহ্বায়কের বিষয় কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে আলোচনা চলছে। তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, হত্যাকাণ্ডের পেছনের মূল কারণ উদ্ঘাটনে কাজ করছে পুলিশ। ইতিমধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মূল আসামি মিরাজসহ অন্য সব আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। ছাত্রদল নেতা মিরাজ এ ঘটনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত বলে জানান তিনি।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি স্থানীয় বিরোধ-সংক্রান্ত হলেও কিছু গণমাধ্যম নিহত সুজনকে যুবলীগ নেতা প্রচার করে ঘটনাটিকে ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করার অপচেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ পুলিশ ও নিহতের পরিবারের।
পটুয়াখালীর বাউফলে অটোরিকশাচালক সুজন হাওলাদার (৩০) হত্যা মামলায় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা কনকদিয়া ইউনিয়নের বারেক সিপাহির ছেলে এনামুল হক (৩০) ও একই ইউনিয়নের সত্তার মুন্সির ছেলে জিহাস মুন্সি (২৪)। এর মধ্যে এনামুল ওই ইউনিয়ন জিয়া মঞ্চের আহ্বায়ক ও জিহাদ ছাত্রদলের কর্মী।
পুলিশ জানায়, গতকাল সোমবার উপজেলার কনকদিয়া ইউনিয়নের আমিরাবাদ বাজারে নিজ অটোরিকশায় বসে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিলেন সুজন হাওলাদার। এ সময় উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বয়ক মূনঈমুল ইসলাম মিরাজ ও তাঁর ছোট ভাই মোরসালিন ইসলামের নেতৃত্বে দুর্বৃত্তরা হঠাৎ এসে সুজনকে বিদেশি চাকু দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। পরে স্থানীয়রা সুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করে।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা নবী আলী হাওলাদার বাদী হয়ে বাউফল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার আসামি এনামুল ও জিহাদ কারখানা নদী পারি দিয়ে পালানোর চেষ্টাকালে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে আসামিদের অপরাধে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। সব আসামিকে গ্রেপ্তারের পর ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করা যাবে বলেও জানায় বাউফল থানার পুলিশ।
তবে হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মূনঈমুল ইসলাম মিরাজ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন,‘আমাকে মিথ্যা একটি বিষয় ফাঁসানো হয়েছে। আমি ওই ঘটনার কাছাকাছি ছিলাম না। আমার ছোট ভাইকে মারা হয়েছে পরে ছোট ভাইর সঙ্গে ঝামেলা হইছে। তাতে একটি অপ্রত্যাশিত খুনের ঘটনা ঘটে গেছে। আমি এ ঘটনার হুকুমদাতাও না। আমি নিরপরাধ হিসেবে সহযোগিতা চাই।’
এ প্রসঙ্গে পটুয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব জাকারিয়া আহম্মেদ বলেন, ছাত্রদল কখনোই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে বিশ্বাস করে না। কোনো চাঁদাবাজ সন্ত্রাসের স্থান ছাত্রদলে নেই। অভিযুক্ত বাউফলের যুগ্ম আহ্বায়কের বিষয় কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে আলোচনা চলছে। তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন বলেন, হত্যাকাণ্ডের পেছনের মূল কারণ উদ্ঘাটনে কাজ করছে পুলিশ। ইতিমধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মূল আসামি মিরাজসহ অন্য সব আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। ছাত্রদল নেতা মিরাজ এ ঘটনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত বলে জানান তিনি।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি স্থানীয় বিরোধ-সংক্রান্ত হলেও কিছু গণমাধ্যম নিহত সুজনকে যুবলীগ নেতা প্রচার করে ঘটনাটিকে ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করার অপচেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ পুলিশ ও নিহতের পরিবারের।
’যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় গত ২০ জুন ৩ সেন্টিমিটার, ২১ জুন ৮ সেন্টিমিটার ও ২২ জুন ১৪ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। একই সময় কাজীপুর মেঘাইঘাট পয়েন্টে গত তিন দিনে ২৭ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। তবে পানি বাড়লেও সিরাজগঞ্জে বিপদসীমার ২৯৭ সেন্টিমিটার ও কাজী
১ মিনিট আগেসরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ১১ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা।
১৮ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ১৮ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল শনিবার কুশখালী ও কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এ হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
২০ মিনিট আগেতামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
৩৮ মিনিট আগে