পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুরের ইন্দুরকানি উপজেলা বাজারের সদর মডেল কেন্দ্রীয় হরিসভা সর্বজনীন মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ইন্দুরকানি উপজেলার এ মন্দিরটিতে কালী প্রতিমা ভাঙচুরের খবর পাওয়া যায় বলে জানান ইন্দুরকানি সদর মডেল কেন্দ্রীয় হরিসভা সর্বজনীন মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক মিল্টন মন্ডল। তবে মন্দিরের প্রতিমাটি পুরোনো হয়ে যাওয়ায় সেটি বাতাসে পড়ে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন ইন্দুরকানি থানার ওসি এনামুল হক।
ইন্দুরকানি থানার ওসি এনামুল হক বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। সেখানে মন্দির ভাঙচুরের কোনো ঘটনা ঘটেনি। প্রতিমাটি গত বছরের তৈরি ও পুরোনো হয়ে গেছে। নিচে ইট দেওয়া ছিল তাই প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি এটি বাতাসে পড়ে গেছে। স্থানীয়রা নতুনভাবে আবারও প্রতিমা নির্মাণ করছেন। এই প্রতিমাটি সবার উপস্থিতিতে বিসর্জন দেওয়া হয়েছে।’
তবে মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক মিল্টন মন্ডল জানান, ইন্দুরকানি উপজেলার বাজারে অবস্থিত এ মন্দিরটিতে দুর্গা, কৃষ্ণ, জগধার্থী ও কালীপূজাসহ নানা ধরনের পূজা অর্চনা হয়ে থাকে। সর্বশেষ বুধবার সন্ধ্যায় কালির প্রতিমাকে অর্চনা দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে মন্দিরের দুর্গা প্রতিমা তৈরি করার জন্য কারিগররা মন্দিরে প্রবেশ করলে দেখতে পান মন্দিরের কালি প্রতিমা উল্টে ফেলে রাখা হয়েছে এবং প্রতিমার হাত ভাঙচুর করা হয়েছে। তখন তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়টি অবহিত করেন এবং প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে আসেন।
‘প্রতিমা পড়ে গেছে’ প্রশাসনের এমন বক্তব্যের বিষয়ে মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক মিল্টন মন্ডল বলেন, ‘এই প্রতিমাটির ওজন প্রায় দুই মনের বেশি। এটি কখনোই বাতাসে উল্টে পরে যেতে পারে না। এটি একটি সাম্প্রদায়িক হামলা। অনেক দিন ধরে প্রতিমার পূজা অর্চনা হয় তাতে কিছুই হলো না। হঠাৎ করেই একটা হাত নাই আবার উপুড় হয়ে পড়ে আছে। না ভাঙলে এমনটা কীভাবে হয়?’
পিরোজপুরের ইন্দুরকানি উপজেলা বাজারের সদর মডেল কেন্দ্রীয় হরিসভা সর্বজনীন মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ইন্দুরকানি উপজেলার এ মন্দিরটিতে কালী প্রতিমা ভাঙচুরের খবর পাওয়া যায় বলে জানান ইন্দুরকানি সদর মডেল কেন্দ্রীয় হরিসভা সর্বজনীন মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক মিল্টন মন্ডল। তবে মন্দিরের প্রতিমাটি পুরোনো হয়ে যাওয়ায় সেটি বাতাসে পড়ে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন ইন্দুরকানি থানার ওসি এনামুল হক।
ইন্দুরকানি থানার ওসি এনামুল হক বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। সেখানে মন্দির ভাঙচুরের কোনো ঘটনা ঘটেনি। প্রতিমাটি গত বছরের তৈরি ও পুরোনো হয়ে গেছে। নিচে ইট দেওয়া ছিল তাই প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি এটি বাতাসে পড়ে গেছে। স্থানীয়রা নতুনভাবে আবারও প্রতিমা নির্মাণ করছেন। এই প্রতিমাটি সবার উপস্থিতিতে বিসর্জন দেওয়া হয়েছে।’
তবে মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক মিল্টন মন্ডল জানান, ইন্দুরকানি উপজেলার বাজারে অবস্থিত এ মন্দিরটিতে দুর্গা, কৃষ্ণ, জগধার্থী ও কালীপূজাসহ নানা ধরনের পূজা অর্চনা হয়ে থাকে। সর্বশেষ বুধবার সন্ধ্যায় কালির প্রতিমাকে অর্চনা দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে মন্দিরের দুর্গা প্রতিমা তৈরি করার জন্য কারিগররা মন্দিরে প্রবেশ করলে দেখতে পান মন্দিরের কালি প্রতিমা উল্টে ফেলে রাখা হয়েছে এবং প্রতিমার হাত ভাঙচুর করা হয়েছে। তখন তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়টি অবহিত করেন এবং প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে আসেন।
‘প্রতিমা পড়ে গেছে’ প্রশাসনের এমন বক্তব্যের বিষয়ে মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক মিল্টন মন্ডল বলেন, ‘এই প্রতিমাটির ওজন প্রায় দুই মনের বেশি। এটি কখনোই বাতাসে উল্টে পরে যেতে পারে না। এটি একটি সাম্প্রদায়িক হামলা। অনেক দিন ধরে প্রতিমার পূজা অর্চনা হয় তাতে কিছুই হলো না। হঠাৎ করেই একটা হাত নাই আবার উপুড় হয়ে পড়ে আছে। না ভাঙলে এমনটা কীভাবে হয়?’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
২ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে