নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল শহরের লঞ্চঘাট এলাকায় খাবারের বিল বেশি চাওয়াকে কেন্দ্র করে হোটেল কর্মচারী ও গ্রাহকের মধ্যে ঝগড়ার জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি সামলাতে এলে পুলিশের সঙ্গেও স্থানীয় ব্যবসায়ী ও কর্মচারীদের সংঘর্ষ হয়। এতে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন স্থানীয়দেরও কয়েকজন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে এই সংঘর্ষ হয়। এতে আহত তিনজন স্থানীয় হলেন—হেলাল (৪৫), মিজানুর রহমান (৩০) ও জামাল উদ্দিন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, লঞ্চঘাট এলাকায় অবস্থিত হাজী মোহাম্মদ মহসীন হকার্স মার্কেটের কর্মচারী সৌরভ ঢালী আজ সকালে মার্কেটসংলগ্ন ঘোষ মিষ্টান্ন ভান্ডারে নাশতা করতে যান। নাশতা শেষে বিল পরিশোধের সময় ১০ টাকা বেশি চাওয়া নিয়ে দোকানমালিক স্বপন ঘোষ ও সৌরভ ঢালীর মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কর্মচারীদের নিয়ে সৌরভ ঢালীকে বেধড়ক মারধর করেন স্বপন ঘোষ। সৌরভ আলী রক্তাক্ত জখম হন।
খবর পেয়ে মহসিন মার্কেট থেকে ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা সংঘবদ্ধ হয়ে ঘোষ মিষ্টান্ন ভান্ডারে হামলা ও ভাঙচুর চালান। পরে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দিতে স্বপন ঘোষকে আটক করে থানায় নিয়ে যেতে উদ্যত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বাধা দেয়। স্বপনকে তাদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করলে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হন। এ সময় বিক্ষোভকারীরাও পাল্টা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে পুলিশের কয়েকজন সদস্য আহত হন।
পুলিশের লাঠিচার্জের পর বিক্ষুব্ধরা কোতোয়ালি থানাসংলগ্ন সড়কে অবস্থান নিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়। বেলা তিনটার দিকে বরিশাল মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (দক্ষিণ) ফজলুল করীম ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি এ ঘটনার জন্য দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আশ্বাস দিয়ে বিক্ষোভকারীদের শান্ত করার চেষ্টা করেন। পরে তারা অবরোধ তুলে নেয়।
বরিশাল মহানগর পুলিশের (বিএমপি) অতিরিক্ত উপকমিশনার (দক্ষিণ) ফজলুল করীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ব্যবসায়ী স্বপন ঘোষকে উদ্ধার করতে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের হামলায় কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পুরো ঘটনার তদন্ত হচ্ছে। খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
স্বপন ঘোষ বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। কর্মচারীরাও ভয়ে ঘোষ মিষ্টান্ন ভান্ডার বন্ধ করে পালিয়ে গেছেন।
বরিশাল শহরের লঞ্চঘাট এলাকায় খাবারের বিল বেশি চাওয়াকে কেন্দ্র করে হোটেল কর্মচারী ও গ্রাহকের মধ্যে ঝগড়ার জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরিস্থিতি সামলাতে এলে পুলিশের সঙ্গেও স্থানীয় ব্যবসায়ী ও কর্মচারীদের সংঘর্ষ হয়। এতে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন স্থানীয়দেরও কয়েকজন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে এই সংঘর্ষ হয়। এতে আহত তিনজন স্থানীয় হলেন—হেলাল (৪৫), মিজানুর রহমান (৩০) ও জামাল উদ্দিন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, লঞ্চঘাট এলাকায় অবস্থিত হাজী মোহাম্মদ মহসীন হকার্স মার্কেটের কর্মচারী সৌরভ ঢালী আজ সকালে মার্কেটসংলগ্ন ঘোষ মিষ্টান্ন ভান্ডারে নাশতা করতে যান। নাশতা শেষে বিল পরিশোধের সময় ১০ টাকা বেশি চাওয়া নিয়ে দোকানমালিক স্বপন ঘোষ ও সৌরভ ঢালীর মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কর্মচারীদের নিয়ে সৌরভ ঢালীকে বেধড়ক মারধর করেন স্বপন ঘোষ। সৌরভ আলী রক্তাক্ত জখম হন।
খবর পেয়ে মহসিন মার্কেট থেকে ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা সংঘবদ্ধ হয়ে ঘোষ মিষ্টান্ন ভান্ডারে হামলা ও ভাঙচুর চালান। পরে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দিতে স্বপন ঘোষকে আটক করে থানায় নিয়ে যেতে উদ্যত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বাধা দেয়। স্বপনকে তাদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করলে কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হন। এ সময় বিক্ষোভকারীরাও পাল্টা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে পুলিশের কয়েকজন সদস্য আহত হন।
পুলিশের লাঠিচার্জের পর বিক্ষুব্ধরা কোতোয়ালি থানাসংলগ্ন সড়কে অবস্থান নিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়। বেলা তিনটার দিকে বরিশাল মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (দক্ষিণ) ফজলুল করীম ঘটনাস্থলে আসেন। তিনি এ ঘটনার জন্য দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আশ্বাস দিয়ে বিক্ষোভকারীদের শান্ত করার চেষ্টা করেন। পরে তারা অবরোধ তুলে নেয়।
বরিশাল মহানগর পুলিশের (বিএমপি) অতিরিক্ত উপকমিশনার (দক্ষিণ) ফজলুল করীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ব্যবসায়ী স্বপন ঘোষকে উদ্ধার করতে গিয়ে বিক্ষোভকারীদের হামলায় কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পুরো ঘটনার তদন্ত হচ্ছে। খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
স্বপন ঘোষ বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। কর্মচারীরাও ভয়ে ঘোষ মিষ্টান্ন ভান্ডার বন্ধ করে পালিয়ে গেছেন।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১২ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে