নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম–মহাসচিব মামুনুল হক রিমান্ডের প্রথম দিনেই দুটি বিয়ের বিষয়ে মুখ খুলেছেন। প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়েই আরও দুটি বিয়ে করেছেন তিনি। এ দুটি বিয়েই চুক্তিভিত্তিক। সামাজিক মর্যাদা না দেওয়ার শর্তে কাবিননামা ছাড়াই ওই দুই নারীকে বিয়ে করেন তিনি। ভরণপোষণের জন্য প্রত্যেককে মাসে দেন ১৫ হাজার টাকা।
মামলার তদারকি কর্মকর্তা এডিসি পদমর্যাদার এক পুলিশ বলেন, মামুনুলের দাবি, অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা দিতেই দুই তালাকপ্রাপ্তাকে বিয়ে করেছেন। তাঁদের একজনকে মোহাম্মদপুরের একটি মাদ্রাসায় চাকরিও দিয়েছেন তিনি। প্রতি মাসে প্রত্যেক স্ত্রীকে ১৫ হাজার করে টাকা দেন। তবে বিয়ের চুক্তিতে ছিল তাঁরা কখনো সামাজিক মর্যাদা পাবেন না। এমনকি মামুনুলের পরিবারের কেউ, বিশেষ করে তাঁর প্রথম স্ত্রী বিয়ের বিষয়ে কিছু জানবেন না।
পরের দুই বিয়ের কাবিননামা না থাকলেও বিয়েতে দুজন সাক্ষী আছে বলে দাবি করেছেন মামুনুল হক। পুলিশ বলছে, শিগগিরই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের ডেকে পাঠানো হবে।
পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার হারুন অর রশিদ বলেন, জান্নাতুল ফেরদৌস লিপি মামুনুলের কথিত তৃতীয় স্ত্রী। জান্নাত আরা ঝর্ণাকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে দাবি করছেন তিনি। প্রথম স্ত্রীর নাম আমেনা তৈয়বা। কথিত দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ের কোনো কাবিননামা হয়নি। বিয়ের ব্যাপারে তিনি নিজের মতো ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। তবে এটা স্বীকার করেছেন যে, এসব বিয়ের কোনো আইনগত প্রমাণ তাঁর কাছে নেই।
হারুন অর রশিদ আরও বলেন, মামুনুল উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে বিভিন্ন জায়গায় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। যার পেছনে তাঁর একধরনের উদ্দেশ্য ছিল। হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের ওপর ভর করে তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিলেন। আর সারা দেশে হেফাজত নেতা–কর্মীরা যখন তাঁর কথা শুনতে থাকে, তখন থেকেই এই স্বপ্ন মনের ভেতরে বুনতে থাকেন।
এদিকে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা একটি মামলা তদন্ত করতে গিয়ে মামুনুলের সম্পৃক্ততা পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তাঁকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে আনতে চায় সংস্থাটি।
আজ মঙ্গলবার সিআইডির প্রধান মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা এই মামলায় মামুনুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই। তার মাধ্যমে এই মামলার অনেক অজানা বিষয় জানা সম্ভব।
অন্যদিকে মামুনুল হকের রিসোর্টকাণ্ডের সময় দায়িত্বরত সোনারগাঁও থানার ওসি রফিকুল ইসলামকে অবসরে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা: হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম–মহাসচিব মামুনুল হক রিমান্ডের প্রথম দিনেই দুটি বিয়ের বিষয়ে মুখ খুলেছেন। প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়েই আরও দুটি বিয়ে করেছেন তিনি। এ দুটি বিয়েই চুক্তিভিত্তিক। সামাজিক মর্যাদা না দেওয়ার শর্তে কাবিননামা ছাড়াই ওই দুই নারীকে বিয়ে করেন তিনি। ভরণপোষণের জন্য প্রত্যেককে মাসে দেন ১৫ হাজার টাকা।
মামলার তদারকি কর্মকর্তা এডিসি পদমর্যাদার এক পুলিশ বলেন, মামুনুলের দাবি, অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা দিতেই দুই তালাকপ্রাপ্তাকে বিয়ে করেছেন। তাঁদের একজনকে মোহাম্মদপুরের একটি মাদ্রাসায় চাকরিও দিয়েছেন তিনি। প্রতি মাসে প্রত্যেক স্ত্রীকে ১৫ হাজার করে টাকা দেন। তবে বিয়ের চুক্তিতে ছিল তাঁরা কখনো সামাজিক মর্যাদা পাবেন না। এমনকি মামুনুলের পরিবারের কেউ, বিশেষ করে তাঁর প্রথম স্ত্রী বিয়ের বিষয়ে কিছু জানবেন না।
পরের দুই বিয়ের কাবিননামা না থাকলেও বিয়েতে দুজন সাক্ষী আছে বলে দাবি করেছেন মামুনুল হক। পুলিশ বলছে, শিগগিরই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের ডেকে পাঠানো হবে।
পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার হারুন অর রশিদ বলেন, জান্নাতুল ফেরদৌস লিপি মামুনুলের কথিত তৃতীয় স্ত্রী। জান্নাত আরা ঝর্ণাকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে দাবি করছেন তিনি। প্রথম স্ত্রীর নাম আমেনা তৈয়বা। কথিত দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ের কোনো কাবিননামা হয়নি। বিয়ের ব্যাপারে তিনি নিজের মতো ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। তবে এটা স্বীকার করেছেন যে, এসব বিয়ের কোনো আইনগত প্রমাণ তাঁর কাছে নেই।
হারুন অর রশিদ আরও বলেন, মামুনুল উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে বিভিন্ন জায়গায় উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। যার পেছনে তাঁর একধরনের উদ্দেশ্য ছিল। হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের ওপর ভর করে তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিলেন। আর সারা দেশে হেফাজত নেতা–কর্মীরা যখন তাঁর কথা শুনতে থাকে, তখন থেকেই এই স্বপ্ন মনের ভেতরে বুনতে থাকেন।
এদিকে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা একটি মামলা তদন্ত করতে গিয়ে মামুনুলের সম্পৃক্ততা পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তাঁকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে আনতে চায় সংস্থাটি।
আজ মঙ্গলবার সিআইডির প্রধান মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা এই মামলায় মামুনুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই। তার মাধ্যমে এই মামলার অনেক অজানা বিষয় জানা সম্ভব।
অন্যদিকে মামুনুল হকের রিসোর্টকাণ্ডের সময় দায়িত্বরত সোনারগাঁও থানার ওসি রফিকুল ইসলামকে অবসরে পাঠানো হয়েছে।
পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে কর্মরত এক রুশ নাগরিকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শহরের হাসপাতাল সংলগ্ন জিগাতলা এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। ধারনা করা হচ্ছে স্ট্রোকে মারা গেছেন তিনি।
২ মিনিট আগেবগা বাজারের আওয়ামী লীগ কর্মী সুলতান সিকদারের নামে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলারশিপ বরাদ্দ ছিল। গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বগা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতারা এলাকা ছেড়ে গেলে স্থানীয় বিএনপি নেতারা সেই সুযোগে সুলতান সিকদারের নামে বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলন করে ভোগ করেন বলে অভিযোগ ওঠে।
২৩ মিনিট আগেযশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে খুলনা বিভাগের ১০টি জেলায় এসএসসি পরীক্ষার জন্য ২৯৯টি কেন্দ্র রয়েছে। এসব কেন্দ্রে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিয়ে থাকে। যদি কোনো কেন্দ্রে সব পরীক্ষার্থীর জায়গা সংকুলান না হয়, তবে পার্শ্ববর্তী কোনো প্রতিষ্ঠানকে অতিরিক্ত কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়...
২৬ মিনিট আগেকুমুদিনী হাসপাতালের উপপরিচালক অনিমেষ ভৌমিক জানান, গ্যাস না থাকায় কুমুদিনী হাসপাতালসহ কমপ্লেক্সের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অন্তত ৫ হাজার মানুষ দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ চলে গেলে গ্যাসের জেনারেটরের মাধ্যমে হাসপাতালের রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয়, যা তেলের জেনারেটরে সম্ভব হয় না।
২৮ মিনিট আগে