নিজস্ব প্রতিবেদক
বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) সরাসরি বা ভার্চ্যুয়াল সভা, সেমিনার ও কর্মশালায় অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ জানাতে হলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অনুমোদন নিতে হবে।
মাঠ প্রশাসনের এসব কর্মকর্তাকে নিয়ে সভা করার আগে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সেই সভার তারিখ নির্ধারণ করতে হবে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক পরিপত্রে জানানো হয়েছে।
পরিপত্রে বলা হয়, লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার আয়োজিত সরাসরি বা ভার্চ্যুয়াল প্লাটফর্মের বিভিন্ন সভা, সেমিনার, কর্মশালা এবং ভিডিও কনফারেন্সে অংশগ্রহণের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মতি ছাড়া বিভাগীয় কমিশনার, ডিসি ও ইউএনওদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।
একাধিক মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থা একই দিন একই সময়ে অনলাইন প্লাটফর্মে সভা, সেমিনার, কর্মশালা বা ভিডিও কনফারেন্স আহ্বান করে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের অংশ নেওয়ার অনুরোধ করছে বলে পরিপত্রে জানানো হয়েছে।
এতে একদিকে প্রশাসনিক শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হচ্ছে, অন্যদিকে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এসব বিষয়ে অবহিত না থাকায় মাঠ প্রশাসনের সাথে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যোগাযোগ বা সমন্বয় ব্যাহত হচ্ছে।
রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সাধারণ প্রশাসন এবং আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের দায়িত্ব যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের হাতে ন্যস্ত তা পরিপত্রে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে।
‘মাঠ প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তাকে মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা সংস্থা আয়োজিত কোনো সভা, সেমিনার, কর্মশালা বা ভিডিও কনফারেন্সে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানোর ক্ষেত্রে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মতি গ্রহণ বাঞ্চনীয়।’
এছাড়া বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক কিংবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য কোনো সভা আহ্বান করা হলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সেই সভার তারিখ নির্ধারণ করা সমীচীন বলেও পরিপত্রে বলা হয়েছে।
সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সিনিয়র সচিব, সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, সকল বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসদের এই পরিপত্র পাঠানো হয়েছে।
বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) সরাসরি বা ভার্চ্যুয়াল সভা, সেমিনার ও কর্মশালায় অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ জানাতে হলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অনুমোদন নিতে হবে।
মাঠ প্রশাসনের এসব কর্মকর্তাকে নিয়ে সভা করার আগে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সেই সভার তারিখ নির্ধারণ করতে হবে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক পরিপত্রে জানানো হয়েছে।
পরিপত্রে বলা হয়, লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার আয়োজিত সরাসরি বা ভার্চ্যুয়াল প্লাটফর্মের বিভিন্ন সভা, সেমিনার, কর্মশালা এবং ভিডিও কনফারেন্সে অংশগ্রহণের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মতি ছাড়া বিভাগীয় কমিশনার, ডিসি ও ইউএনওদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।
একাধিক মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থা একই দিন একই সময়ে অনলাইন প্লাটফর্মে সভা, সেমিনার, কর্মশালা বা ভিডিও কনফারেন্স আহ্বান করে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের অংশ নেওয়ার অনুরোধ করছে বলে পরিপত্রে জানানো হয়েছে।
এতে একদিকে প্রশাসনিক শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হচ্ছে, অন্যদিকে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এসব বিষয়ে অবহিত না থাকায় মাঠ প্রশাসনের সাথে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যোগাযোগ বা সমন্বয় ব্যাহত হচ্ছে।
রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সাধারণ প্রশাসন এবং আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের দায়িত্ব যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের হাতে ন্যস্ত তা পরিপত্রে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে।
‘মাঠ প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তাকে মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা সংস্থা আয়োজিত কোনো সভা, সেমিনার, কর্মশালা বা ভিডিও কনফারেন্সে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানোর ক্ষেত্রে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মতি গ্রহণ বাঞ্চনীয়।’
এছাড়া বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক কিংবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য কোনো সভা আহ্বান করা হলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সেই সভার তারিখ নির্ধারণ করা সমীচীন বলেও পরিপত্রে বলা হয়েছে।
সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সিনিয়র সচিব, সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, সকল বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসদের এই পরিপত্র পাঠানো হয়েছে।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
২ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগে