নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়বে কিনা, তা আগামীকাল সোমবার জানা যাবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার আমাদের সভায় বসার সূচি নির্ধারিত আছে, সেখান থেকে লকডাউন নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।’
তবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ২১ এপ্রিলের পর আরও অন্তত এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউন দেওয়ার চিন্তা করছে সরকার।
কারণ হিসেবে ওই কর্মকর্তা বলেন, আট দিন কঠোর লকডাউন করে খুব একটা ফল পাওয়া যাবে না। ১৪ দিন মানুষকে ঘরে রাখতে পারলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসবে। এই বিষয়টিকে মাথায় রেখেই লকডাউনের সময় বাড়ানো হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চুয়াল বৈঠকে লকডাউন নিয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সেই সিদ্ধান্তগুলো প্রস্তাব আকারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রী যেভাবে দিকনির্দেশনা দেবেন লকডাউন নিয়ে সেভাবেই সিদ্ধান্ত হবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকলে গত ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। পরে এই বিধিনিষেধের সময় দুই দিন বাড়িয়ে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়।
এরপর গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে শুরু হয়েছে কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন, যা ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে।
এই আট দিনের কঠোর লকডাউনে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারি অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে। বিশেষ দরকারে মুভমেন্ট পাস নিয়ে চলাচল করা যাচ্ছে। এছাড়া জরুরি অন্যান্য কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে মাঠ প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোকে চেকপোস্ট বসিয়ে অযথা কেউ ঘরের বাইরে বের হয়েছে কিনা তা যাচাই করা হচ্ছে।
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়বে কিনা, তা আগামীকাল সোমবার জানা যাবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার আমাদের সভায় বসার সূচি নির্ধারিত আছে, সেখান থেকে লকডাউন নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে।’
তবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ২১ এপ্রিলের পর আরও অন্তত এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউন দেওয়ার চিন্তা করছে সরকার।
কারণ হিসেবে ওই কর্মকর্তা বলেন, আট দিন কঠোর লকডাউন করে খুব একটা ফল পাওয়া যাবে না। ১৪ দিন মানুষকে ঘরে রাখতে পারলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসবে। এই বিষয়টিকে মাথায় রেখেই লকডাউনের সময় বাড়ানো হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চুয়াল বৈঠকে লকডাউন নিয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সেই সিদ্ধান্তগুলো প্রস্তাব আকারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রী যেভাবে দিকনির্দেশনা দেবেন লকডাউন নিয়ে সেভাবেই সিদ্ধান্ত হবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকলে গত ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। পরে এই বিধিনিষেধের সময় দুই দিন বাড়িয়ে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়।
এরপর গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে শুরু হয়েছে কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন, যা ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে।
এই আট দিনের কঠোর লকডাউনে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারি অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে। বিশেষ দরকারে মুভমেন্ট পাস নিয়ে চলাচল করা যাচ্ছে। এছাড়া জরুরি অন্যান্য কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে মাঠ প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোকে চেকপোস্ট বসিয়ে অযথা কেউ ঘরের বাইরে বের হয়েছে কিনা তা যাচাই করা হচ্ছে।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
২ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগে