দীপংকর চন্দ
আমি পেশায় একজন ট্রুথ সার্জন, শুনতে হয়তো অদ্ভুত শোনাচ্ছে প্রফেশনটা, এটা আসলে একেবারেই নতুন একটা পেশা, সরকারি অনুমোদন এখনো নেই আমাদের। আপাতত আমরা খুব গোপনে চালাচ্ছি আমাদের চেম্বার। আমাদের সার্জারি কস্ট আনবিলিভেবেল, বাট উই স্টিল হ্যাভ ইনাফ পেশেন্ট, অবভিয়াসলি দে আর টু মাচ রিচ পিপলস, সাধারণ মানুষের সাধ্য নেই আমাদের এই সার্জারি কস্ট বেয়ার করার। আমাদের কোনো ধরনের মিডিয়া কাভারেজ নেই, কিন্তু ক্লায়েন্টস, আওয়ার স্যাটিসফায়েড। ক্লায়েন্টস ব্রিং ফর আস মাচ মাচ মোর ক্লায়েন্টস অ্যাজ মাস অ্যাজ উই এক্সপেক্ট...একটু অপেক্ষা করুন...আই হ্যাভ এ পেশেন্ট থ্রু এনক্রিপ্টেড ভিডিও কল প্রোভাইডার। উই হ্যাভ টু সার্টেইনলি এটেন্ড হিম...সো, জাস্ট এক্সকিউজ মি...
ফোন ধরলেন তিনি, অন্য প্রান্তে একজন মাঝবয়সী ধনকুবের...
—ডক্টর পিসকেল?
—ইয়েস
—মিস্টার রবিনসন হিয়ার, ইউ হ্যাভ সিন মাই ডিটেইলস, হোয়াট আই হ্যাভ সেন্ট ইউ বিফোর...
—জি স্যার, আপনি সরাসরি আপনার সত্যটা, আই মিন যে সত্য বাক্যটা, মানে যেটার সার্জারি বা ডিসেকশন আপনি চাইছেন, নির্দ্বিধায় সেটা দিতে পারেন আপনি...
—ডক্টর পিসকেল, আমার বাবা, আপনি জানেন আমরা রয়েল ফ্যামিলি, আমাদের প্রাইম কনসার্ন ন্যাচারালি প্রপার্টি। উনি বলেছেন, ‘আমার উইলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পত্তিটি আমি তোমার নামে লিখে রেখেছি।’ এটাকে সার্জারি বা ডিসেকশন করতে হবে আপনার।
—ঠিক আছে স্যার, আমি মাত্র ১০ মিনিট সময় নিচ্ছি আপনার, একটু অপেক্ষা করতে হবে। অনুগ্রহ করে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
—ঠিক আছে, অপেক্ষা করছি, বিষয়টি আমার কাছে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ডক্টর...
—ডোন্ট ওরি মিস্টার রবিনসন, উই আর কমিটেড টু সার্ভ আওয়ার বেস্ট...
আমি বসে বসে দেখছি পুরো কর্মপদ্ধতি, আমার জানামতে এখনো এমন সুযোগ মেলেনি আমার পেশার কোনো মানুষের।
ডক্টর পিসকেল প্রথমে মিস্টার রবিনসনের বাবার কথাটিকে হার্ড ফরম্যাটে ট্রান্সফার করলেন, তারপর এটিকে কনভার্ট করলেন ভয়েজ ফরম্যাটে, এবার কিছু ভার্চুয়াল ডিসেকশন ইক্যুইপমেন্ট দিয়ে একজন ক্লাসিক্যাল সার্জনের মতো কাজ শুরু করলেন হলোগ্রাফিক অপারেশন থিয়েটারে। ঠিক ১০ মিনিট, ডক্টর পিসকেল শেষ করলেন তাঁর ডিসেকশন। দেন ভয়েস ফরম্যাটে নিলেন আউটপুট, তারপর সেটিকে আবার হার্ড ফরম্যাটে, শেষমেশ ফাইনাল আউটপুট দেখে ফের যোগ দিলেন ভিডিও কলে...
—মিস্টার রবিনসন, আপনার বাবার কথায় সত্যির ভাগ থ্রি পারসেন্ট অনলি, অ্যান্ড সরি টু সে, নাইনটি সেভেন পারসেন্ট ফ্রম মাই সার্জারি ফাইন্ডিংস বলতেই হচ্ছে বিশুদ্ধ মিথ্যের দিকে ইঙ্গিত করছে আপনার বাবার মুখনিঃসৃত বাক্যটি।
—ইয়েস, আই গেজ ইট বিফোর, হি ইজ থিংকিং অ্যানাদার, আমি জানতাম তাঁর ঠোঁটকে বিশ্বাস করা বোকামি, অ্যান্ড থ্যাঙ্ক ইউ ফর ইওর পিওর ডিসেকশন, ইট মে হেল্প মি টু ডু বেটার অ্যাজ ওয়েল হেল্প মি টু পে হিম এ পয়জনাস ফিডব্যাক...গুডবাই...
কল কেটে গেল, আমি তাকালাম ডক্টরের দিকে, তিনি মুচকি হাসলেন। বললেন, আশা করি আপনি আমাদের প্রফেশন সম্পর্কে একটা ধারণা পেলেন, আর হ্যাঁ মিস্টার জার্নালিস্ট, আমাদের সার্জারি অল মোস্ট সেন্ট পার্সেন্ট ফ্ল-লেস অ্যান্ড পারফেক্ট বলেই সরকার আমাদের অনুমোদন দেওয়া নিয়ে চিন্তিত, বিকজ দে থিঙ্ক ট্রুথ সার্জারি মাইট ক্রিয়েটস এ হিউজ সোশ্যাল এনার্কি।
আমি চিন্তিত চোখে তাকালাম ডাক্তার পিসকেলের দিকে। বললাম, সম্পত্তি-সংক্রান্ত সত্যি জানতেই কি বেশি ক্লায়েন্ট আপনাদের কাছে আসে?
না, সবচেয়ে বেশি আসে ফ্যামিলি ক্রাইসিস, দৌজ আর মোস্টলি স্ট্যান্ডিং অন ডিজবিলিফ এবং আপনি আশ্চর্য হবেন শুনে যে বাক্যটি এখন পর্যন্ত ডিসেকশন টেবিলে নিতে হয়েছে আমাদের সবচেয়ে বেশিবার, সেটি হচ্ছে ‘আই লাভ ইউ’ এবং ইট ওয়াজ রিয়েলি ডিজ-অ্যাপয়েন্টিং, বাক্যটিতে সত্যের ভাগ এত কম যে আমাদের অলমোস্ট সেন্ট পার্সেন্ট ক্লায়েন্ট ফিরে গেছেন হতাশা নিয়ে। অ্যান্ড স্যোয়ার আপঅন গড আমাদের করার কিছু ছিল না। আপনি জানেন, আমাদের কাজ হচ্ছে ট্রুথ সার্জারি, আর পিওর ডিসেকশন রেজাল্ট ক্লায়েন্টকে সার্ভ করার ব্যাপারে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমি ফিরলাম ডক্টর পিসকেলের চেম্বার থেকে বাসায়, মন বিক্ষিপ্ত, ঘরে ঢুকতেই প্রিসিলা আমার গলা জড়িয়ে ধরল, প্রতিদিনের মতো আজকেও আমার কানের সামনে আদুরে গলায় বলল, ‘আই লাভ ইউ...।’
আজ আমি আর স্বস্তি পেলাম না, ডক্টর পিসকেলের কথাগুলো কানে ভাসতে লাগল। আমার খুব ইচ্ছে করছিল প্রিসিলার প্রতিদিন উচ্চারিত বাক্যটিকে ট্রুথ সার্জারি করানোর, কিন্তু আমি একজন জার্নালিস্ট, খুব সামান্য বেতন আমার, ডক্টর পিসকেলের সার্জারি ফি মেটানোর সাধ্য আমার কখনো হবে না।
নিরুপায় আমি প্রিসিলাকে আদর ফিরিয়ে দিতে দিতে যান্ত্রিক গলায় বললাম, ‘আই লাভ ইউ’, বাট টুডে ইট ইজ সেইড বাই দ্যাট ম্যান হু হ্যাভ অলরেডি নৌন দ্যাট ‘আই লাভ ইউ’ ইজ এ লাই!
আমি পেশায় একজন ট্রুথ সার্জন, শুনতে হয়তো অদ্ভুত শোনাচ্ছে প্রফেশনটা, এটা আসলে একেবারেই নতুন একটা পেশা, সরকারি অনুমোদন এখনো নেই আমাদের। আপাতত আমরা খুব গোপনে চালাচ্ছি আমাদের চেম্বার। আমাদের সার্জারি কস্ট আনবিলিভেবেল, বাট উই স্টিল হ্যাভ ইনাফ পেশেন্ট, অবভিয়াসলি দে আর টু মাচ রিচ পিপলস, সাধারণ মানুষের সাধ্য নেই আমাদের এই সার্জারি কস্ট বেয়ার করার। আমাদের কোনো ধরনের মিডিয়া কাভারেজ নেই, কিন্তু ক্লায়েন্টস, আওয়ার স্যাটিসফায়েড। ক্লায়েন্টস ব্রিং ফর আস মাচ মাচ মোর ক্লায়েন্টস অ্যাজ মাস অ্যাজ উই এক্সপেক্ট...একটু অপেক্ষা করুন...আই হ্যাভ এ পেশেন্ট থ্রু এনক্রিপ্টেড ভিডিও কল প্রোভাইডার। উই হ্যাভ টু সার্টেইনলি এটেন্ড হিম...সো, জাস্ট এক্সকিউজ মি...
ফোন ধরলেন তিনি, অন্য প্রান্তে একজন মাঝবয়সী ধনকুবের...
—ডক্টর পিসকেল?
—ইয়েস
—মিস্টার রবিনসন হিয়ার, ইউ হ্যাভ সিন মাই ডিটেইলস, হোয়াট আই হ্যাভ সেন্ট ইউ বিফোর...
—জি স্যার, আপনি সরাসরি আপনার সত্যটা, আই মিন যে সত্য বাক্যটা, মানে যেটার সার্জারি বা ডিসেকশন আপনি চাইছেন, নির্দ্বিধায় সেটা দিতে পারেন আপনি...
—ডক্টর পিসকেল, আমার বাবা, আপনি জানেন আমরা রয়েল ফ্যামিলি, আমাদের প্রাইম কনসার্ন ন্যাচারালি প্রপার্টি। উনি বলেছেন, ‘আমার উইলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পত্তিটি আমি তোমার নামে লিখে রেখেছি।’ এটাকে সার্জারি বা ডিসেকশন করতে হবে আপনার।
—ঠিক আছে স্যার, আমি মাত্র ১০ মিনিট সময় নিচ্ছি আপনার, একটু অপেক্ষা করতে হবে। অনুগ্রহ করে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
—ঠিক আছে, অপেক্ষা করছি, বিষয়টি আমার কাছে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ডক্টর...
—ডোন্ট ওরি মিস্টার রবিনসন, উই আর কমিটেড টু সার্ভ আওয়ার বেস্ট...
আমি বসে বসে দেখছি পুরো কর্মপদ্ধতি, আমার জানামতে এখনো এমন সুযোগ মেলেনি আমার পেশার কোনো মানুষের।
ডক্টর পিসকেল প্রথমে মিস্টার রবিনসনের বাবার কথাটিকে হার্ড ফরম্যাটে ট্রান্সফার করলেন, তারপর এটিকে কনভার্ট করলেন ভয়েজ ফরম্যাটে, এবার কিছু ভার্চুয়াল ডিসেকশন ইক্যুইপমেন্ট দিয়ে একজন ক্লাসিক্যাল সার্জনের মতো কাজ শুরু করলেন হলোগ্রাফিক অপারেশন থিয়েটারে। ঠিক ১০ মিনিট, ডক্টর পিসকেল শেষ করলেন তাঁর ডিসেকশন। দেন ভয়েস ফরম্যাটে নিলেন আউটপুট, তারপর সেটিকে আবার হার্ড ফরম্যাটে, শেষমেশ ফাইনাল আউটপুট দেখে ফের যোগ দিলেন ভিডিও কলে...
—মিস্টার রবিনসন, আপনার বাবার কথায় সত্যির ভাগ থ্রি পারসেন্ট অনলি, অ্যান্ড সরি টু সে, নাইনটি সেভেন পারসেন্ট ফ্রম মাই সার্জারি ফাইন্ডিংস বলতেই হচ্ছে বিশুদ্ধ মিথ্যের দিকে ইঙ্গিত করছে আপনার বাবার মুখনিঃসৃত বাক্যটি।
—ইয়েস, আই গেজ ইট বিফোর, হি ইজ থিংকিং অ্যানাদার, আমি জানতাম তাঁর ঠোঁটকে বিশ্বাস করা বোকামি, অ্যান্ড থ্যাঙ্ক ইউ ফর ইওর পিওর ডিসেকশন, ইট মে হেল্প মি টু ডু বেটার অ্যাজ ওয়েল হেল্প মি টু পে হিম এ পয়জনাস ফিডব্যাক...গুডবাই...
কল কেটে গেল, আমি তাকালাম ডক্টরের দিকে, তিনি মুচকি হাসলেন। বললেন, আশা করি আপনি আমাদের প্রফেশন সম্পর্কে একটা ধারণা পেলেন, আর হ্যাঁ মিস্টার জার্নালিস্ট, আমাদের সার্জারি অল মোস্ট সেন্ট পার্সেন্ট ফ্ল-লেস অ্যান্ড পারফেক্ট বলেই সরকার আমাদের অনুমোদন দেওয়া নিয়ে চিন্তিত, বিকজ দে থিঙ্ক ট্রুথ সার্জারি মাইট ক্রিয়েটস এ হিউজ সোশ্যাল এনার্কি।
আমি চিন্তিত চোখে তাকালাম ডাক্তার পিসকেলের দিকে। বললাম, সম্পত্তি-সংক্রান্ত সত্যি জানতেই কি বেশি ক্লায়েন্ট আপনাদের কাছে আসে?
না, সবচেয়ে বেশি আসে ফ্যামিলি ক্রাইসিস, দৌজ আর মোস্টলি স্ট্যান্ডিং অন ডিজবিলিফ এবং আপনি আশ্চর্য হবেন শুনে যে বাক্যটি এখন পর্যন্ত ডিসেকশন টেবিলে নিতে হয়েছে আমাদের সবচেয়ে বেশিবার, সেটি হচ্ছে ‘আই লাভ ইউ’ এবং ইট ওয়াজ রিয়েলি ডিজ-অ্যাপয়েন্টিং, বাক্যটিতে সত্যের ভাগ এত কম যে আমাদের অলমোস্ট সেন্ট পার্সেন্ট ক্লায়েন্ট ফিরে গেছেন হতাশা নিয়ে। অ্যান্ড স্যোয়ার আপঅন গড আমাদের করার কিছু ছিল না। আপনি জানেন, আমাদের কাজ হচ্ছে ট্রুথ সার্জারি, আর পিওর ডিসেকশন রেজাল্ট ক্লায়েন্টকে সার্ভ করার ব্যাপারে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আমি ফিরলাম ডক্টর পিসকেলের চেম্বার থেকে বাসায়, মন বিক্ষিপ্ত, ঘরে ঢুকতেই প্রিসিলা আমার গলা জড়িয়ে ধরল, প্রতিদিনের মতো আজকেও আমার কানের সামনে আদুরে গলায় বলল, ‘আই লাভ ইউ...।’
আজ আমি আর স্বস্তি পেলাম না, ডক্টর পিসকেলের কথাগুলো কানে ভাসতে লাগল। আমার খুব ইচ্ছে করছিল প্রিসিলার প্রতিদিন উচ্চারিত বাক্যটিকে ট্রুথ সার্জারি করানোর, কিন্তু আমি একজন জার্নালিস্ট, খুব সামান্য বেতন আমার, ডক্টর পিসকেলের সার্জারি ফি মেটানোর সাধ্য আমার কখনো হবে না।
নিরুপায় আমি প্রিসিলাকে আদর ফিরিয়ে দিতে দিতে যান্ত্রিক গলায় বললাম, ‘আই লাভ ইউ’, বাট টুডে ইট ইজ সেইড বাই দ্যাট ম্যান হু হ্যাভ অলরেডি নৌন দ্যাট ‘আই লাভ ইউ’ ইজ এ লাই!
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ ‘সাম্যবাদী’ প্রকাশের শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রকাশিত হলো বিশেষ সংকলন গ্রন্থ ‘গাহি সাম্যের গান’। আজ শনিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে চ্যানেল আইয়ের মুস্তাফা মনোয়ার স্টুডিওতে হয়ে গেল গ্রন্থটির প্রকাশনা উৎসব।
৫ দিন আগেগতবছরের আন্দোলন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল সারা বিশ্বের প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে। প্রবাসীরা নানা জায়গা থেকে একাত্মতা প্রকাশ করেছিলেন, কেউ সরাসরি আন্দোলনে যোগ দিতে দেশে এসেছিলেন, কেউ বা বিদেশ থেকেই আর্থিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সহায়তা দিয়ে আন্দোলনকে শক্তিশালী করেছিলেন। প্রবাসীদের এমন ভূমিকা
১৭ দিন আগেচোখ মেলে দেখি সাদা পরী আকাশি রঙের খাম হাতে দাঁড়িয়ে আছে। সামনে বিস্তীর্ণ জলরাশি। সমুদ্র পাড়ের বেঞ্চে শরীর এলিয়ে শুয়ে আছি। হাতে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় এর “সাঁতারু ও জলকন্যা”। সমুদ্রের ঢেউ এর আছড়ে পড়ার শব্দ আর ঝিরি ঝিরি বাতাসে খুব বেশিক্ষণ বইটার দিকে তাকিয়ে থাকতে পারিনি।
২৪ দিন আগেবাংলা সাহিত্যের শক্তিমান কবি মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদের স্মৃতিকে সম্মান জানাতে গুলশানে নির্মিত ‘কবি আল মাহমুদ পাঠাগার’ উদ্বোধন করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ পার্কে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পাঠাগারটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।
২৬ আগস্ট ২০২৫