আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জৈবিক লিঙ্গের ভিত্তিতে নারীর আইনগত সংজ্ঞা নির্ধারিত বলে রায় দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্ট। ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার অধিকার চেয়ে করা আবেদন খারিজ করে আজ বুধবার এই রায় দেন সুপ্রিম কোর্ট।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিচারকেরা বলেছেন, লিঙ্গের ধারণা দ্বৈত (বাইনারি), অর্থাৎ হয় নারী না হয় পুরুষ। একই সঙ্গে বিচারকেরা সতর্ক করেন, ঐতিহাসিক এই রায়কে কোনো এক পক্ষের বিজয় হিসেবে দেখা উচিত নয়।
আদালত আরও বলেছেন, ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা এখন সুরক্ষা পান না—বিষয়টি এমন নয়। তাঁরা বিদ্যমান আইনে যেকোনো বৈষম্যের বিরুদ্ধে আইনগত সুরক্ষা পান।
ব্যক্তিদের লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার অধিকার চেয়েছিল স্কটল্যান্ড সরকার। তাদের যুক্তি ছিল, যেসব ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি জেন্ডার রিকগনিশন সার্টিফিকেট (জিআরসি) পেয়েছেন, তাঁরাও লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার অধিকারী। এই আবেদনের বিরোধিতা করে ‘ফর উইমেন স্কটল্যান্ড’ আদালতকে বলেছে, এসব সুরক্ষা কেবল জন্মসূত্রে নারী ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য।
দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর এই রায়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে ‘ফর উইমেন স্কটল্যান্ড’। তবে এই রায়ের কারণের ট্রান্সজেন্ডারদের ভীত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে দাতব্য সংস্থা স্কটিশ ট্রান্স।
স্কটিশ সরকার জানিয়েছে, তারা ‘সততার সঙ্গে কাজ করেছে’ এবং এই রায়ের পূর্ণ প্রভাব বুঝতে ওয়েস্টমিনস্টারের সঙ্গে সমন্বয় করবে।
সুপ্রিম কোর্টের ৮৮ পৃষ্ঠার রায়ের প্রধান দিকসমূহ তুলে ধরা হলো—
আদালত বলেছেন
জৈবিক লিঙ্গের ভিত্তিতে নারীর আইনগত সংজ্ঞা নির্ধারিত বলে রায় দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্ট। ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার অধিকার চেয়ে করা আবেদন খারিজ করে আজ বুধবার এই রায় দেন সুপ্রিম কোর্ট।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিচারকেরা বলেছেন, লিঙ্গের ধারণা দ্বৈত (বাইনারি), অর্থাৎ হয় নারী না হয় পুরুষ। একই সঙ্গে বিচারকেরা সতর্ক করেন, ঐতিহাসিক এই রায়কে কোনো এক পক্ষের বিজয় হিসেবে দেখা উচিত নয়।
আদালত আরও বলেছেন, ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা এখন সুরক্ষা পান না—বিষয়টি এমন নয়। তাঁরা বিদ্যমান আইনে যেকোনো বৈষম্যের বিরুদ্ধে আইনগত সুরক্ষা পান।
ব্যক্তিদের লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার অধিকার চেয়েছিল স্কটল্যান্ড সরকার। তাদের যুক্তি ছিল, যেসব ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি জেন্ডার রিকগনিশন সার্টিফিকেট (জিআরসি) পেয়েছেন, তাঁরাও লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার অধিকারী। এই আবেদনের বিরোধিতা করে ‘ফর উইমেন স্কটল্যান্ড’ আদালতকে বলেছে, এসব সুরক্ষা কেবল জন্মসূত্রে নারী ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য।
দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর এই রায়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে ‘ফর উইমেন স্কটল্যান্ড’। তবে এই রায়ের কারণের ট্রান্সজেন্ডারদের ভীত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে দাতব্য সংস্থা স্কটিশ ট্রান্স।
স্কটিশ সরকার জানিয়েছে, তারা ‘সততার সঙ্গে কাজ করেছে’ এবং এই রায়ের পূর্ণ প্রভাব বুঝতে ওয়েস্টমিনস্টারের সঙ্গে সমন্বয় করবে।
সুপ্রিম কোর্টের ৮৮ পৃষ্ঠার রায়ের প্রধান দিকসমূহ তুলে ধরা হলো—
আদালত বলেছেন
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
১ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
১ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
১ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
১ দিন আগে