ফিচার ডেস্ক
আদিবাসী ঐতিহ্য এবং সামাজিক ন্যায়বিচার ঘিরে কাজ করতেন মার্শা অ্যান গোমেজ। তিনি অনেক সংস্কৃতির আদিবাসী নারীদের শিক্ষা দিতে এবং অধিকার আদায়ের জন্য তাঁর চোক্টো বংশের মৃৎশিল্প এবং ভাস্কর্য ব্যবহার করতেন। তিনি ১৯৮৩ সালে আদিবাসী নারীদের নেটওয়ার্কের সহপ্রতিষ্ঠা হন।
১৯৮৮ সালে নেভাদা পারমাণবিক পরীক্ষার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জন্য মা দিবসে মেটার দেল মুন্ডো ভাস্কর্য তৈরি করেছিলেন তিনি। মার্শা বলেন, ‘আমার কাজে নারী, পৃথিবী এবং আদিবাসী জীবনধারার প্রতি শ্রদ্ধা ও শ্রদ্ধার এক অনন্য অভিব্যক্তি ঘটে।’
গোমেজের সুপরিচিত কাজ তাঁর ভাস্কর্য মাদ্রে দেল মুন্ডো (মাদার অব দ্য ওয়ার্ল্ড)। এ ভাস্কর্যে দেখা যায়, এক আদিবাসী মায়ের কোলে একটি গ্লোব। মাদ্রে দেল মুন্ডো ভাস্কর্যটির উদ্দেশ্য ছিল বোমা হামলার সহিংসতার বিরোধিতায় মাতৃত্ব ও লালনপালনকারী বাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করা। এ কাজের একটি ছবিতে গোমেজ লিখেছেন, ‘ভূমি রক্ষা করুন, চুক্তির অধিকারকে সম্মান করুন, আমাদের পবিত্র পৃথিবীতে পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধ করুন।’
মার্শার জন্ম ১৯৫১ সালের ২৪ ডিসেম্বর। এই ভাস্কর সহিংসতার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন মাতৃত্বের প্রতীক দিয়ে। কিন্তু নির্মম বাস্তবতা হলো, ১৯৯৮ সালে তিনি খুন
হন নিজের ছেলের হাতেই।
আদিবাসী ঐতিহ্য এবং সামাজিক ন্যায়বিচার ঘিরে কাজ করতেন মার্শা অ্যান গোমেজ। তিনি অনেক সংস্কৃতির আদিবাসী নারীদের শিক্ষা দিতে এবং অধিকার আদায়ের জন্য তাঁর চোক্টো বংশের মৃৎশিল্প এবং ভাস্কর্য ব্যবহার করতেন। তিনি ১৯৮৩ সালে আদিবাসী নারীদের নেটওয়ার্কের সহপ্রতিষ্ঠা হন।
১৯৮৮ সালে নেভাদা পারমাণবিক পরীক্ষার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জন্য মা দিবসে মেটার দেল মুন্ডো ভাস্কর্য তৈরি করেছিলেন তিনি। মার্শা বলেন, ‘আমার কাজে নারী, পৃথিবী এবং আদিবাসী জীবনধারার প্রতি শ্রদ্ধা ও শ্রদ্ধার এক অনন্য অভিব্যক্তি ঘটে।’
গোমেজের সুপরিচিত কাজ তাঁর ভাস্কর্য মাদ্রে দেল মুন্ডো (মাদার অব দ্য ওয়ার্ল্ড)। এ ভাস্কর্যে দেখা যায়, এক আদিবাসী মায়ের কোলে একটি গ্লোব। মাদ্রে দেল মুন্ডো ভাস্কর্যটির উদ্দেশ্য ছিল বোমা হামলার সহিংসতার বিরোধিতায় মাতৃত্ব ও লালনপালনকারী বাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করা। এ কাজের একটি ছবিতে গোমেজ লিখেছেন, ‘ভূমি রক্ষা করুন, চুক্তির অধিকারকে সম্মান করুন, আমাদের পবিত্র পৃথিবীতে পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধ করুন।’
মার্শার জন্ম ১৯৫১ সালের ২৪ ডিসেম্বর। এই ভাস্কর সহিংসতার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন মাতৃত্বের প্রতীক দিয়ে। কিন্তু নির্মম বাস্তবতা হলো, ১৯৯৮ সালে তিনি খুন
হন নিজের ছেলের হাতেই।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
২ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
২ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
২ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
২ দিন আগে