সহায়িকা

বিশ্বের পরিবর্তনশীল অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে বর্তমানে একাধিক ভাষা জানাটা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। এর কারণে আপনি বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্ট, কর্মী তো পাবেনই; সঙ্গে নিজের ব্যবসার নেটওয়ার্কটাও পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে পারবেন।

প্রতিবছর কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অধ্যয়নরত ব্যতিক্রমী ও প্রতিভাবান নারী শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে মাস্টার্সের সুযোগ দিয়ে থাকে হেলমুট ভেইথ স্টাইপেন্ড কর্তৃপক্ষ। এই ফান্ডের আওতায় শিক্ষার্থীরা অস্ট্রিয়ায় অবস্থিত ভিয়েনা ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।

নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের অন্যতম প্রসিদ্ধ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়টি বেসরকারি হওয়ায় এখানে পড়তে প্রতিবছর আপনাকে গুনতে হবে প্রায় ৫৮ হাজার ১৬৮ ডলার। কিন্তু মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা গ্রহণে খরচ যাতে বাধা না হয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপলাইড ম্যাথমেটিকস থেকে প্রথম শ্রেণিতে বিএসসি ও এমএসসি সম্পন্ন করেছি। ৪০তম বিসিএসে ক্যাডার পছন্দ ছিল যথাক্রমে—বিসিএস প্রশাসন, পুলিশ, কাস্টমস, ট্যাক্স, অডিট এবং শেষে সাধারণ শিক্ষা। ২০২১ সালের ১৪ নভেম্বর ৪০তম বিসিএসের ভাইভা দিয়েছিলাম। অভিজ্ঞতার আলোকে একটি নমুনা ভাইভা তুলে ধর

পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষেরই পড়াশোনা করতে মন চায় না। একজন শিক্ষার্থীকে প্রতিদিনই নিয়ম করে কয়েক ঘণ্টা পড়াশোনা করতে হয়। অনেকে পড়লেও মনে থাকে না। আবার দীর্ঘ সময় পড়ায় মনোযোগ রাখতে পারেন না। মনকে কেন্দ্রীভূত করা ও দীর্ঘ সময় একনাগাড়ে পড়াশোনা করে নিঃসন্দেহে যে কেউ চাকরির

গবেষণায় ইচ্ছুক এমন অসংখ্য পেশাজীবী ও তরুণ গবেষক পৃথিবীর সব প্রান্তেই রয়েছে। এসব মানুষের দক্ষতা বিকাশের সুযোগ দেওয়ার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাইরের দেশের তরুণদের ফেলোশিপের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়। ফেলোশিপে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে ব্যবহারিক দক্ষতা বিকাশের যেমন সুযোগ থাকে, তেমনি নিজের অভিজ্ঞতা ও কাজ সম্পর্কে

নৃবিজ্ঞান মানুষের বিজ্ঞানভিত্তিক অধ্যয়ন। মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত যা যা বিষয় রয়েছে, সেটা হতে পারে পরিবেশ, জলবায়ু, দুর্যোগ, চিকিৎসা, আইন, পাবলিক পলিসি, ব্যবসা, উন্নয়নসহ এমন নানান বিষয় নৃবিজ্ঞানে আলোচনা করা হয়। 

স্কলারশিপ নিয়ে ভারতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের পড়ার সুযোগ দিচ্ছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিআরসি)। আগ্রহীদের জন্য এই স্কলারশিপের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন আঁখি রানী দাস তিতলি। তিনি কলকাতায় রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে হিউম্যান রাইটস

মানবসভ্যতার শুরুর দিকে পৃথিবী ছিল অপার বিস্ময় ও রহস্যের স্থান। সে পৃথিবীকে মানুষ হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে। প্রাচীনকালে জীবনযাপনের একপর্যায়ে মানুষ পাথরে পাথর ঘষে আগুন আবিষ্কার এবং পশুশিকারের জন্য অস্ত্র হিসেবে গাছের ডাল ও পাথর ব্যবহার করতে শেখে

চকলেট—এই লোভনীয় খাবার কে না পছন্দ করে। তবে ছোটবেলা থেকে নিশ্চয়ই তোমরা শুনে এসেছ যে অতিরিক্ত চকলেট খাওয়া যাবে না, দাঁতের ক্ষতি হবে। কথাগুলো সত্য হলেও একটু বুঝে-শুনে সঠিক পরিমাণে চকলেট খেলে কিন্তু একে উল্টো তোমার মস্তিষ্কের বন্ধু হিসেবে কাজে লাগাতে পারো, পড়াশোনার জন্য পেতে পারো অখণ্ড মনোযোগ। চকলেটের র

উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবনের অন্যতম পর্যায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতামূলক এ পরীক্ষায় বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি গ্রহণে হিমশিম খেয়ে যায়।

যেকোনো ক্ষেত্রেই লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারাটাই মনোযোগ ধরে রাখতে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করে। তাই কেন গ্রুপ স্টাডি করছ—তার একটি সুস্পষ্ট লক্ষ্য ঠিক

ছোটবেলা থেকে অনেকের মনে তীব্র একটা ইচ্ছা থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার; কিন্তু বেশির ভাগই ব্যর্থ হয় সেই স্বপ্ন পূরণে। এর অন্যতম কারণ পরিকল্পনামাফিক পরিশ্রম না করা। আমরা সাধারণত মনে করি, অ্যাডমিশন মানেই যুদ্ধ; কিন্তু কার সঙ্গে সেটা জানি না। বিভিন্ন কোচিংয়ে দোড়াদৌড়ি

একবিংশ শতাব্দীতে ই-মেইল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি যোগাযোগ মাধ্যম। পেশাগত, ব্যক্তিগত কিংবা শিক্ষাজীবনে প্রতিনিয়তই কাজে লাগছে এই মাধ্যমটি। ই-মেইল লেখা বা পাঠানোর সময় কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। প্রশ্ন করা যেতে পারে যে নিয়মকানুন বা আদবকায়দা না মানলে কি মেইল পাঠানো যাবে না? হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।

দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা বর্তমানে তরুণদের জন্য খুব রোমাঞ্চকর একটি বিষয় হয়ে উঠেছে। অতীতের যেকোনো সময়ের থেকে এখন বেশি পরিমাণে শিক্ষার্থী যাচ্ছে বাইরের দেশগুলোতে পড়তে। পড়াশোনার সময় ও ডিগ্রি-পরবর্তী নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির কারণে

ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বা এমআইএসটি দিয়ে। এটি রাজধানী ঢাকার মিরপুর ক্যান্টনমেন্টে অবস্থিত সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। যেহেতু এমআইএসটির পরীক্ষা শুরু হতে আর বেশি দিন

বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন ব্যাংক সমাধান গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ। প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা পেতে এবং নিজেকে দক্ষ প্রতিযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশ্নব্যাংক সমাধান করা যেমন জরুরি তেমনি প্রশ্নব্যাংক কার্যকরভাবে সমাধান করা আরও জরুরি। প্রশ্নব্যাংক সমাধান করা মানে প্রশ্ন দেখলাম আর