বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
পানিবন্দী
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্রের পানি ৩ পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপরে, সাত উপজেলার পানিবন্দী বহু মানুষ
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীগুলোর পানি। অব্যাহত পানি বাড়ার কারণে ব্রহ্মপুত্র নদের তিনটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর অববাহিকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে জেলার ৭
গঙ্গাচড়ায় তিস্তায় বিলীন ১০০ পরিবারের ঘর-বাড়ি, পনিবন্দী হাজারো মানুষ
কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টি আর ভারতের সিকিম থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ফুলেফেঁপে উঠেছে তিস্তা নদী। এতে রংপুরের গঙ্গাচড়ার চারটি ইউনিয়নের প্রায় ১০০ পরিবারের ঘর-বাড়ি তিস্তায় বিলীন হয়েছে। ২৫০টিরও বেশি পরিবার ভাঙন আতঙ্কে তাদের ঘর-বাড়ি সরিয়ে নিয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে গঙ্গাচড়া উপজেলার প্রায় ৫ হাজার পরিবার।
খাগড়াছড়ি ফিরেছেন সাজেকে আটকে পড়া পর্যটকেরা
ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের রুইলুই পর্যটন কেন্দ্রে আটক পড়া প্রায় পাঁচ শতাধিক পর্যটকেরা ফিরেছেন। আজ বুধবার সকাল থেকে বাঘাইহাট ও মাচালং এলাকায় পানি কমতে শুরু করায় পর্যটকেরা খাগড়াছড়ি ফিরে যান।
বিপৎসীমার ওপরে ব্রহ্মপুত্র, কুড়িগ্রামে পানিবন্দী হাজারো মানুষ
ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। বুধবার সকাল ৯টায় চিলমারী ও নুনখাওয়া পয়েন্টে এই নদের পানি বিপৎসীমার যথাক্রমে ৯ সেন্টিমিটার ও ১৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। অব্যাহত পানি বৃদ্ধির ফলে এর অববাহিকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে কয়েকটি উপজেলার হাজারো
সিলেট নগর ও ৪ উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিপাতে সিলেটে নদ-নদীর পানি বেড়ে তৃতীয় দফায় বন্যা পরিস্থিতির দেখা দিয়েছে এবং ইতিমধ্যে চারটি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ভারী বৃষ্টিপাতে ডুবেছে নগরের বেশ কয়েকটি এলাকা। পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে সিলেটের তিনটি নদীর ৬টি পয়েন্টে।
সিলেটসহ পাঁচ জেলায় পানিবন্দী ১৪ লাখ মানুষ
সিলেট, সুনামগঞ্জসহ পাঁচ জেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ১৪ লাখ মানুষ। ঝুঁকিতে আছে রংপুর, গাইবান্ধা, শেরপুর, নেত্রকোনাসহ উত্তরাঞ্চলের ছয়টি জেলা।
মৌলভীবাজারে পানিবন্দী ২ লাখ মানুষ
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন প্রায় দুই লাখ মানুষ। এদের মধ্যে অনেকে আশ্রয়কেন্দ্রে উঠছেন। ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকলে নদীর পানি বেড়ে বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কায় করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয়রা।
কমলগঞ্জে পানিবন্দী ১৫০ পরিবার, নদী রক্ষা বাঁধে ভাঙন
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে তিন দিনের টানা বর্ষণ ও উজানের ঢলে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের দেড় শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানির স্রোতে ধলাই নদ রক্ষা বাঁধের চৈতন্যগঞ্জ, নারায়ণপুর, চৈত্রঘাট, উবাহাটা ও সুরানন্দপুর এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।
সিলেটের ৩৬ ইউনিয়নে পানিবন্দী কয়েক লাখ মানুষ
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে টানা ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সিলেটের পাঁচটি উপজেলার ৩৬টি ইউনিয়নের লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দী রয়েছেন। প্রতিটি উপজেলারই অবস্থা বেহাল। আতঙ্ক আর উৎকণ্ঠার মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্র ও বাড়িতে দিন গুনছেন মানুষজন।
স্রোতে ভাঙছে সড়ক, প্লাবিত নতুন এলাকা
নওগাঁর আত্রাই উপজেলার আত্রাই নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় একের পর এক পাকা সড়ক ভেঙে যাচ্ছে। গতকাল বুধবার রাত থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত নতুন করে উপজেলার আরও তিনটি স্থানে পাকা সড়ক ভেঙে গেছে। এতে আত্রাই উপজেলা সদরের সঙ্গে পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে আ
নওগাঁয় তিন স্থানে বেড়িবাঁধে ভাঙন, পানিবন্দী দেড় হাজার পরিবার
নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার ছোট যমুনা নদীর দুই স্থানে এবং আত্রাই উপজেলার আত্রাই নদীর একটি স্থানে বেড়িবাঁধ ধসে গেছে। এতে দুই উপজেলার ৮-১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় দেড় হাজার পরিবার। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার সকাল পর্যন্ত এই বাঁধগুলো ভাঙে।
‘চাউল-ডাল ঘরে রেখে শুধু জীবন নিয়ে স্কুলোত এসেছি’
রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়নের চাম্পাতলী এলাকার আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৭৪টি ঘর এখন পানির নিচে। গত শনি ও রোববারের টানা দুদিনের ভারী বর্ষণে চিকলী নদীর পানি ওই ঘরগুলোর জানালা পর্যন্ত উঠেছে। সেখানকার দেড় শতাধিক মানুষ পাশের দুটি বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের দুবেলা খাওয়ার ব্যবস
যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, পানিবন্দী নিম্নাঞ্চলের মানুষ
উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও ভারী বর্ষণে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ৭ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে পানিবন্দী হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্নাঞ্চলের অসংখ্য মানুষ। তলিয়ে গেছে চরাঞ্চ
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ১১ সেন্টিমিটার ওপরে, পানিবন্দী ১০ হাজার পরিবার
নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ১১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আজ শুক্রবার বেলা ৩টায় তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫২ দশমিক ২৬ সেন্টিমিটার। ওই পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানির বিপৎসীমা ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার। এতে নদী তীরবর্তী ছয় ইউনিয়নের ১৫টি চর
চট্টগ্রামে ১৯২ প্রাথমিক বিদ্যালয় পানিবন্দী
নগরীর পূর্ব বাকলিয়া হাজি তাজুল ইসলাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। সামনের পুরো মাঠটি পানিতে ডুবে গেছে। বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষও ডুবে আছে। আজ মঙ্গলবার সকালে কোমর পানি মাড়িয়ে কিছু শিক্ষার্থী এসেছে। তবে, ক্লাস না হওয়ায় ফেরত গেছে তারা।
দীঘিনালায় বিভিন্ন সড়ক তলিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, পানিবন্দী বহু পরিবার
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলায় কয়েক দিন ধরেই ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে মাইনী নদীর পানি বেড়ে দুই কূল ছাপিয়ে হাজারের বেশি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এদিকে অনেক রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় বিভিন্ন এলাকার মধ্যে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।
চকরিয়ায় মাতামুহুরির পানি বিপৎসীমার ওপরে, পানিবন্দী ২ লাখ মানুষ
টানা চার দিনের বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কক্সবাজারের চকরিয়া মাতামুহুরি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় ৬টায় নদীতে পানি ৬ দশমিক ৫৩ সেন্টিমিটার অর্থাৎ বিপৎসীমার ৮৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীর পানিতে উপজেলার ১৬০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় দুই লা