
এখন পর্যন্ত কুমিল্লায় চারজন, কক্সবাজারে তিনজন, চট্টগ্রামে দুজন, ফেনীতে একজন, নোয়াখালীতে একজন, লক্ষ্মীপুরে একজন ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একজন মারা গেছেন।

প্রায় ৩৩ বছর পর চট্টগ্রামে একসঙ্গে ১৬ উপজেলা আবার বন্যা কবলিত হয়েছে। তাতে অন্তত ৫০ হাজার পরিবারের প্রায় ৩ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এর আগে ১৯৯১ সালে ভয়াল জলোচ্ছ্বাসে জেলার সব উপজেলায় পানি উঠেছিল।

মৌলভীবাজারে কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে ও পাহাড়ি ঢলে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ধলাই ও মনু নদের ১৪ প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়কে পানি ওঠায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও জেলার নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত এবং গ্রামীণ সড়ক ডুবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ২০ গ্রামের বাসিন্দারা।