শনিবার, ০৩ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
নদীভাঙন
বাদামচাষিদের মাথায় হাত
মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায় বাদাম চাষ করে দিনবদলের স্বপ্ন দেখেছিলেন যমুনা নদীর চরাঞ্চলের কৃষকেরা। তবে এ বছর একদিকে নদীভাঙন, অন্যদিকে পরিপক্ব হওয়ার আগেই খেত তলিয়ে যাওয়ায় বাদামের ফলন ভালো হয়নি। প্লাবিত চরে আশানুরূপ ফলন না হওয়ায় মাথায় হাত বাদামচাষিদের।
‘বালু তোলা বন্ধ করা হলে টেকসই হবে ভাঙন রোধ’
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামিম এমপি বলেছেন, ‘কীর্তনখোলা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দৃশ্য দেখেছি। বালু উত্তোলন নিয়ন্ত্রণ করা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সম্ভব নয়। এটা জেলা প্রশাসনের দায়িত্ব। নদীতে বালু উত্তোলন জনগণকে প্রতিহত করতে হবে। বালু উত্তোলন বন্ধ না করলে এ অঞ্চলের নদীভাঙন রোধে
সিরাজগঞ্জে কমছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গত শুক্রবার বেলা ৩টা থেকে গতকাল শনিবার বেলা ৩টা পর্যন্ত) সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় পানি ৫ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ১৪৮ সেন্টিমিটার নিচে ও কাজীপুর পয়েন্টে ৭ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ১৪৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল
টং দোকানের ভেতর ভয়ে রাত কাটে চন্দনের, এ যাত্রায় টিকবে তো?
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নান্দিয়া সাঙ্গুন জেলেপাড়ায় টং দোকানে চা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন চন্দন বর্মণ। বাবার রেখে যাওয়া পেশা মাছ শিকার পরিবর্তন করেছেন বছর কয়েক আগে। জীবন সায়াহ্নে এসে গত কয়েক বছর যাবৎ এই...
ভাঙন আতঙ্কে ঘর স্থানান্তর
ভয়, আতঙ্ক আর দুশ্চিন্তায় কাটছে শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার জয়ন্তী নদীতীরের মানুষের দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ভিটেবাড়ি অক্ষত অবস্থায় দেখতে পাবেন কি না, প্রতিনিয়ত সেই আতঙ্কে রয়েছেন ভুক্তভোগীরা। এক-দেড় কিলোমিটার দূরের নদীতীর ভাঙতে ভাঙতে শতাধিক মানুষের ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। বাধ্য হয়ে
ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধান চান ঘাঘটপাড়ার বাসিন্দারা
রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ঘাঘটপাড়ার বাসিন্দারা ঘাঘট নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধান চান। তাঁরা এ বিষয়ে রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
রাস্তা নদীতে, ৩ গ্রামের মানুষের ভোগান্তি
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বারোমাসিয়া নদীর ভাঙনে ৫০-৬০ মিটার কাঁচা রাস্তা বিলীন হয়ে গেছে। এতে উপজেলা সদরের সঙ্গে তিন গ্রামের মানুষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। স্থানীয়রা কৃষিপণ্য পরিবহনসহ যাতায়াতে ভোগান্তিতে পড়েছেন।
যমুনাপাড়ের দুঃখগাথা
বগুড়ার সারিয়াকান্দির নিপু ব্যাপারী এবারের বন্যায় যমুনা নদীতে কৃষিজমি আর ভিটেমাটি হারিয়েছেন। আশ্রয় নিয়েছেন যমুনার পাড়ে। এখনো স্থায়ী বসতবাড়ি করার সুযোগ পাননি। ঝুপড়ি ঘরে দুই সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে আছেন। নদীভাঙনের আগে তাঁর জমিজমা ছিল...
‘আমার জায়গা জমি সব গিল্লা খাইছে পদ্মায়’
বর্ষার শুরুতেই নদীভাঙনের কবলে পড়ে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার পদ্মাপারের বিস্তীর্ণ জনপদ। তীব্র স্রোতে ভাঙন অব্যাহত থাকায় বসতভিটা ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটছে পদ্মাপারের মানুষ।
আধা ঘণ্টায় বিলীন ২০ ঘর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মেঘনা নদীভাঙনে ৩০টি বাড়িঘর বিলীন হয়ে গেছে। গত শনিবার থেকে উপজেলার পশ্চিম ইউনিয়নের চিত্রী গ্রামের কান্দাপাড়া ও দড়ি লাপাং গ্রামে নদীভাঙন শুরু হয়েছে।
চিকলী নদীতে বিলীন রাস্তা
রংপুরের বদরগঞ্জে চিকলী নদীর ভাঙনে বিলীন হয়েছে কাঁচা রাস্তা। হুমকিতে রয়েছে খেলার মাঠ, ফসলি জমিসহ চার শতাধিক ঘরবাড়ি। উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়নের আমরুলবাড়ি তুফানুপাড়া ও ইন্দিরা পাড়ায় নদীর এ ভাঙন দেখা দিয়েছে।
ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে দিশেহারা
জামালপুরের ইসলামপুর ও দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়িসহ ফসলি জমি। হুমকির মুখে পড়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ অসংখ্য স্থাপনা।
ব্রহ্মপুত্র গিলে খাচ্ছে বসতভিটা
‘অনেক আগেই জমিজমা নদীত গেছে। কামলা-কিষান দিয়ে ছোলগুলাক কোনোমতে পালতেছি। এখন বাড়িঘর ভাঙতে ধরছে। হামার বাড়ি-ভিটা ভাঙি গেলে কোনটে যামো, আল্লাই জানে।’
ভাঙনঝুঁকিতে বসতবাড়ি, স্কুল
পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মানিকগঞ্জের ঘিওরে নদীভাঙনের তীব্রতা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুরোনো ধলেশ্বরী ও ইছামতী নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে শত শত একর ফসলি জমি, বসতবাড়িসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। নিঃস্ব হয়ে পড়ছে অনেক পরিবার।
মেঘনার ভাঙনের ঝুঁকিতে বিদ্যুতের টাওয়ার
চলতি বর্ষা মৌসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের চরসোনারামপুরে মেঘনা নদীর ভাঙন শুরু হয়েছে। গত কয়েক দিনে কয়েকটি ঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। চরে থাকা বিদ্যুতের রিভার ক্রসিং টাওয়ারের ভিটা তলিয়ে গেছে পানিতে।
তিন গ্রামের ৫ হাজার বাড়ি পদ্মার ভাঙনের মুখে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় পদ্মা নদীর পাড় ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। বাহিরচর ইউনিয়নের মসলেমপুর থেকে মুন্সীপাড়া পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার এলাকার ভাঙনে ফসলি জমি ইতিমধ্যে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন তিন গ্রামের বাড়িঘর ভাঙনের হুমকির মধ্যে রয়েছে। ভাঙন থেকে মাত্র দেড়শ মিটার দুরে রয়েছে প্রায় ৫ হাজার পরিবারের বাড়ি
মেঘনার ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চরসোনারামপুর গ্রাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার মেঘনার বুকে জেগে ওঠা চরসোনারামপুর গ্রামে আবারও ভাঙন শুরু হয়েছে। গত দুই দিনে এ গ্রামের কয়েকটি বসতঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীগর্ভে বিলীনের ঝুঁকিতে রয়েছে আরও অন্তত অর্ধশত ঘর-বাড়ি।