আলোচিত ঢাকা-ওয়াশিংটন শুল্ক আলোচনার আনুষ্ঠানিক পর্ব আপাতত শেষ হলেও একটি প্রশ্ন এখন অনেক মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে, এই চুক্তি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ? হিসাব-নিকাশের পর এ থেকে বাংলাদেশের আসলে কতটা লাভ বা ক্ষতি হবে?
দর-কষাকষির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কমিয়ে আনার বিষয়ে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কি না। আমরা তো ফল আনলাম এবং যেটা আনলাম, আমাদের প্রতিযোগীদের যে রেঞ্জে, সেই রেঞ্জে।’ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনার তৃতীয় ধাপের প্রথম দিন শেষ হয়েছে। বৈঠকে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ওপর আরোপিত ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক কমানোর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সবুজ সংকেত মিলেছে। তবে কোন স্তরে কমবে, সে আলোচনা এখনো হয়নি। আলোচনার আরও দুই দিন বাকি।
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্ক নিয়ে তৃতীয় দফায় আলোচনায় বসছে বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে শুরু হচ্ছে এই সংলাপ।