বিশ্বব্যাপী ‘ফাইন্ড এক্স ৮’ সিরিজ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক ডাইনমেনসিটির ৯৪০০ চিপসেট যুক্ত করা হয়েছে। স্টান্ডার্ড মডেলটিতে ৫ হাজার ৬৩০ এমএএইচ ব্যাটারি ও প্রো মডেলে ৫ হাজার ৯১০ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে।
অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে ক্যামেরা বাটনটি আইফোনের মতো স্পর্শ নির্ভর। এটি শাটার বাটন হিসেবে কাজ করবে। বাটনটিতে চাপ দিলেই ফোনটি ছবি তুলবে। ফোনটিতে জেমিনি এআই সমর্থিত সামারাইজ ফিচার রয়েছে। এটি ভয়েস রেকর্ডিংয়েরও সারসংক্ষেপ তৈরি করতে পারবে। এ ছাড়া এই দুই মডেলে ‘সার্কেল টু সার্চ ফিচার’ পাওয়া যাবে। হোম বাটন বা নেভিগেশন বারে চাপ দিয়ে ধরে রাখলে ফিচারটি চালু হবে।
মডেল দুটির দাম ও রং
অপো এক্স ৮ এর দাম ৮২৯ ডলার বা প্রায় ৯৯ হাজার ১৫০ টাকা। এটি স্পেস ব্ল্যাক (কালো), শেল পিংক (গোলাপি) ও স্টার গ্রে (ধূসর) রঙে পাওয়া যাবে। অপরদিকে অপো এক্স ৮ প্রো এর দাম ১ হাজার ১৮৪ ডলার বা প্রায় ১ লাখ ৪১ হাজার ৬০৮ টাকা। এই মডেলটি পার্ল হোয়াইট (সাদা) ও স্পেস ব্ল্যাক (কালো) রঙে পাওয়া যাবে।
অপো ফাইন্ড এক্স ৮ স্পেসিফিকেশন
পেছনের ক্যামেরা: সনি এলটিওয়াই–৭০০ সেন্সরসহ ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা, ৫০ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা, সনি এলটিওয়াই–৬০০ সেন্সরসহ ৫০ মেগাপিক্সেল পেরিস্কোপ টেলিফটো ক্যামেরা।
সেলফি ক্যামেরা: ৩২ মেগাপিক্সেল
নেটওয়ার্ক: ৫ জি,৪জি এলটিই
আয়তন: ৬.৫৯ ইঞ্চি
ওজন: ২১৩ গ্রাম
সিম: ডুয়েল সিম (ন্যানো + ন্যানো)
ডিসপ্লে: এলটিপিও অ্যামলেড ডিসপ্লে
রিফ্রেশ রেট: ১২০ হার্টজ
টাচ স্যাম্পলিং রেট: ২৪০ হার্টজ
গঠন: গ্লাস ও মেটাল বডি
সাইজ: ৬.৫৯ ইঞ্চি
রেজল্যুশন: ১,২৫৬ x ২,৭৬০ পিক্সেল
ব্রাইটনেস: ৪,৫০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৫ ভিত্তিক কালারওএস ১৫
চিপসেট: মিডিয়াটেক ডাইনমেনসিটির ৯৪০০ চিপসেট (৩ এনএম)
সিপিইউ: অক্টাকোর
র্যাম: ১২ জিবি বা ১৬ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি বা ৫১২ জিবি
স্পিকার: স্টেরিও স্পিকার
ব্লুটুথ: ৫.৪
এনএফসি: আছে
জিপিএস: আছে
ইনফারেড পোর্ট: আছে
রেডিও: নেই
ইউএসবি: টাইপ সি
ফিচার: ইনফ্রারেড পোর্ট, ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার
ব্যাটারি: ৫,৬৩০ এমএইচ
চার্জিং: ৮০ ওয়াট সুপারভক, ৫০ ওয়াট এয়ারভক
অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো
পেছনের ক্যামেরা: সনি এলটিওয়াই ৮০৮ সেন্সরসহ ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা, ৫০ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা ও ৫০ মেগাপিক্সেল সনি এলওয়াইটি–৬০০ পেরিস্কোপ টেলিফটো ক্যামেরা ও ৫০ মেগাপিক্সেল সনি আইএমএক্স পেরিস্কোপ টেলিফটো ক্যামেরা
সেলফি ক্যামেরা: ৩২ মেগাপিক্সেল
নেটওয়ার্ক: ৫ জি,৪জি এলটিই
আয়তন: ৬.৭৮ ইঞ্চি
ওজন: ২২১ গ্রাম
সিম: ডুয়েল সিম (ন্যানো + ন্যানো)
ডিসপ্লে: এলটিপিও অ্যামলেড ডিসপ্লে
রিফ্রেশ রেট: ১২০ হার্টজ
টাচ স্যাম্পলিং রেট: ২৪০ হার্টজ
গঠন: গ্লাস + মেটাল বডি
সাইজ: ৬.৭৮ ইঞ্চি
রেজল্যুশন: ১,২৬৪ x ২,৭৮০ পিক্সেল
ব্রাইটনেস: ৪,৫০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৫ ভিত্তিক কালারওএস ১৫
চিপসেট: মিডিয়াটেক ডাইনমেনসিটির ৯৪০০ চিপসেট (৩ এনএম)
সিপিইউ: অক্টাকোর
র্যাম: ১২ জিবি বা ১৬ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি বা ৫১২ জিবি
স্পিকার: স্টেরিও স্পিকার
ব্লুটুথ: ৫.৪
এনএফসি: আছে
জিপিএস: আছে
ইনফারেড পোর্ট: আছে
রেডিও: নেই
ইউএসবি: টাইপ সি
ফিচার: ইনফ্রারেড পোর্ট, ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার
ব্যাটারি: ৫,৯১০ এমএএইচ
চার্জিং: ৮০ ওয়াট সুপারভক, ৫০ ওয়াট এয়ারভক
বিশ্বব্যাপী ‘ফাইন্ড এক্স ৮’ সিরিজ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক ডাইনমেনসিটির ৯৪০০ চিপসেট যুক্ত করা হয়েছে। স্টান্ডার্ড মডেলটিতে ৫ হাজার ৬৩০ এমএএইচ ব্যাটারি ও প্রো মডেলে ৫ হাজার ৯১০ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে।
অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে ক্যামেরা বাটনটি আইফোনের মতো স্পর্শ নির্ভর। এটি শাটার বাটন হিসেবে কাজ করবে। বাটনটিতে চাপ দিলেই ফোনটি ছবি তুলবে। ফোনটিতে জেমিনি এআই সমর্থিত সামারাইজ ফিচার রয়েছে। এটি ভয়েস রেকর্ডিংয়েরও সারসংক্ষেপ তৈরি করতে পারবে। এ ছাড়া এই দুই মডেলে ‘সার্কেল টু সার্চ ফিচার’ পাওয়া যাবে। হোম বাটন বা নেভিগেশন বারে চাপ দিয়ে ধরে রাখলে ফিচারটি চালু হবে।
মডেল দুটির দাম ও রং
অপো এক্স ৮ এর দাম ৮২৯ ডলার বা প্রায় ৯৯ হাজার ১৫০ টাকা। এটি স্পেস ব্ল্যাক (কালো), শেল পিংক (গোলাপি) ও স্টার গ্রে (ধূসর) রঙে পাওয়া যাবে। অপরদিকে অপো এক্স ৮ প্রো এর দাম ১ হাজার ১৮৪ ডলার বা প্রায় ১ লাখ ৪১ হাজার ৬০৮ টাকা। এই মডেলটি পার্ল হোয়াইট (সাদা) ও স্পেস ব্ল্যাক (কালো) রঙে পাওয়া যাবে।
অপো ফাইন্ড এক্স ৮ স্পেসিফিকেশন
পেছনের ক্যামেরা: সনি এলটিওয়াই–৭০০ সেন্সরসহ ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা, ৫০ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা, সনি এলটিওয়াই–৬০০ সেন্সরসহ ৫০ মেগাপিক্সেল পেরিস্কোপ টেলিফটো ক্যামেরা।
সেলফি ক্যামেরা: ৩২ মেগাপিক্সেল
নেটওয়ার্ক: ৫ জি,৪জি এলটিই
আয়তন: ৬.৫৯ ইঞ্চি
ওজন: ২১৩ গ্রাম
সিম: ডুয়েল সিম (ন্যানো + ন্যানো)
ডিসপ্লে: এলটিপিও অ্যামলেড ডিসপ্লে
রিফ্রেশ রেট: ১২০ হার্টজ
টাচ স্যাম্পলিং রেট: ২৪০ হার্টজ
গঠন: গ্লাস ও মেটাল বডি
সাইজ: ৬.৫৯ ইঞ্চি
রেজল্যুশন: ১,২৫৬ x ২,৭৬০ পিক্সেল
ব্রাইটনেস: ৪,৫০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৫ ভিত্তিক কালারওএস ১৫
চিপসেট: মিডিয়াটেক ডাইনমেনসিটির ৯৪০০ চিপসেট (৩ এনএম)
সিপিইউ: অক্টাকোর
র্যাম: ১২ জিবি বা ১৬ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি বা ৫১২ জিবি
স্পিকার: স্টেরিও স্পিকার
ব্লুটুথ: ৫.৪
এনএফসি: আছে
জিপিএস: আছে
ইনফারেড পোর্ট: আছে
রেডিও: নেই
ইউএসবি: টাইপ সি
ফিচার: ইনফ্রারেড পোর্ট, ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার
ব্যাটারি: ৫,৬৩০ এমএইচ
চার্জিং: ৮০ ওয়াট সুপারভক, ৫০ ওয়াট এয়ারভক
অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো
পেছনের ক্যামেরা: সনি এলটিওয়াই ৮০৮ সেন্সরসহ ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা, ৫০ মেগাপিক্সেল আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা ও ৫০ মেগাপিক্সেল সনি এলওয়াইটি–৬০০ পেরিস্কোপ টেলিফটো ক্যামেরা ও ৫০ মেগাপিক্সেল সনি আইএমএক্স পেরিস্কোপ টেলিফটো ক্যামেরা
সেলফি ক্যামেরা: ৩২ মেগাপিক্সেল
নেটওয়ার্ক: ৫ জি,৪জি এলটিই
আয়তন: ৬.৭৮ ইঞ্চি
ওজন: ২২১ গ্রাম
সিম: ডুয়েল সিম (ন্যানো + ন্যানো)
ডিসপ্লে: এলটিপিও অ্যামলেড ডিসপ্লে
রিফ্রেশ রেট: ১২০ হার্টজ
টাচ স্যাম্পলিং রেট: ২৪০ হার্টজ
গঠন: গ্লাস + মেটাল বডি
সাইজ: ৬.৭৮ ইঞ্চি
রেজল্যুশন: ১,২৬৪ x ২,৭৮০ পিক্সেল
ব্রাইটনেস: ৪,৫০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস
অপারেটিং সিস্টেম: অ্যান্ড্রয়েড ১৫ ভিত্তিক কালারওএস ১৫
চিপসেট: মিডিয়াটেক ডাইনমেনসিটির ৯৪০০ চিপসেট (৩ এনএম)
সিপিইউ: অক্টাকোর
র্যাম: ১২ জিবি বা ১৬ জিবি
ইন্টারনাল স্টোরেজ: ২৫৬ জিবি বা ৫১২ জিবি
স্পিকার: স্টেরিও স্পিকার
ব্লুটুথ: ৫.৪
এনএফসি: আছে
জিপিএস: আছে
ইনফারেড পোর্ট: আছে
রেডিও: নেই
ইউএসবি: টাইপ সি
ফিচার: ইনফ্রারেড পোর্ট, ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার
ব্যাটারি: ৫,৯১০ এমএএইচ
চার্জিং: ৮০ ওয়াট সুপারভক, ৫০ ওয়াট এয়ারভক
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
৩ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১০ ঘণ্টা আগে