অনলাইনে ছবি ও ভিডিও সংরক্ষণের জন্য স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় প্ল্যাটফরম গুগল ফটোজ। এসব প্ল্যাটফরেম অনেক ব্যক্তিগত ছবি থাকে। তাই গুগল ফটোজে বাড়তি নিরাপত্তা চাওয়াটাই স্বাভাবিক। এ জন্য অ্যাপটির লকড ফোল্ডার ফিচার ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যান্ড্রয়েড ফোন, ট্যাব, আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাক বা উইন্ডোজ পিসিতে ব্যবহার করা যাবে গুগল ফটোজের এই সুবিধা। সুরক্ষিত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ব্যক্তিগত ছবিগুলো নিরাপদ রাখা যাবে এই ফোল্ডারের মাধ্যমে। পাসওয়ার্ড হিসেবে ডিভাইসের স্ক্রিন লক, পাসওয়ার্ড, ফিঙ্গার প্রিন্ট বা অন্য কোনো পিন বেছে নিতে পারেন। গুগল ফটোজের থাকা ছবিগুলো বাছাই করে এসব পাসওয়ার্ডযুক্ত ফোল্ডারে রাখা যাবে।
তবে ফোল্ডারের পাসওয়ার্ড হিসেবে আঙুলের ছাপ নির্বাচন করা বেশ নিরাপদ। কারণ ফোনের পাসওয়ার্ড চুরি হলেও লক ফোল্ডারে ছবি নিরাপদে থাকবে।
গুগল ফটোজ লকড ফোল্ডার সেটআপ করবেন যেভাবে
১. গুগল ফটোজ অ্যাপটি চালু করুন। এরপর নিচের দিকে থাকা ‘কালেকশন’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
২ নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘লকড’ ফোল্ডার নির্বাচন করুন।
৩. এখন ‘সেটআপ লকড’ অপশন নির্বাচন করুন।
৪. ডিভাইস আনলক করার জন্য যে পদ্ধতি ব্যবহার করেন তা ব্যবহার করে লকড ফোল্ডারটি খোলার নির্দেশ অনুসরণ করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার আঙুলের ছাপ বা পাসকোড।
৫. ‘মুভ আইটেমস’ অপশন নির্বাচন করুন।
৬. লক ফোল্ডারের রাখার জন্য পছন্দমতো ছবি ও ভিডিও নির্বাচন করুন।
৭. ছবি ও ভিডিও নির্বাচন করার পর ‘মুভ’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. এরপর আবার ‘মুভ’ বাটনে ট্যাপ করুন। ছবিগুলো শুধু লকড ফোল্ডারে রাখতে চাইলে ‘ডিলিট’ ফটোজ অপশনে ট্যাপ করুন।
৯. এরপর ‘ডান’ বাটনে ট্যাপ করুন। এভাবে লকড ফোল্ডার তৈরি হবে।
গুগল ফটোজের ফোল্ডার ব্যবহার করার জন্য আগের মতো কালেকশন ট্যাব থেকে ‘লকড’ অপশনে ট্যাপ করুন। লকড ফোল্ডারের ছবিগুলো পুনরায় গুগল ফটোজের লাইব্রেরিতে রাখতে চাইলে সেগুলো নির্বাচন করুন। এরপর অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রে ‘মুভ’ বাটনে ও আইওএস ফোনের ক্ষেত্রে ‘রিস্টোর’ ফোল্ডারে ট্যাপ করুন।
লকড ফোল্ডার তৈরি করার আগে যেসব বিষয় জানা জরুরি—
১. লকড ফোল্ডারে থাকা ছবি ও ভিডিওগুলো ক্লাউডে ব্যাকআপ করা হয় না। এটি শুধু আপনার ডিভাইসে সংরক্ষিত থাকে।
২. ফটোজ অ্যাপ ডিলিট করে ফেললে ফোল্ডারে থাকা সব ছবি বা ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিলিট হয়ে যাবে। তাই অ্যাপটি ডিলিট করার আগে অবশ্যই ভেবে নিতে হবে।
৩. লকড ফোল্ডারের কনটেন্ট আপনার ডিভাইসের স্টোরেজে স্থান দখল করে, তাই পর্যাপ্ত স্টোরেজ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
৪. ফোনের আপডেট বা অ্যাপটি আপডেট করার পর ফোল্ডারে ছবিগুলো পেতে সমস্যা হতে পারে। তাই আপডেট দেওয়ার আগে ছবিগুলো অন্য কোনোভাবে সংরক্ষণ করুন। এরপর আবার ছবিগুলো লকড ফোল্ডারে রাখুন।
তথ্যসূত্র: লাইফ ওয়্যার
অনলাইনে ছবি ও ভিডিও সংরক্ষণের জন্য স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় প্ল্যাটফরম গুগল ফটোজ। এসব প্ল্যাটফরেম অনেক ব্যক্তিগত ছবি থাকে। তাই গুগল ফটোজে বাড়তি নিরাপত্তা চাওয়াটাই স্বাভাবিক। এ জন্য অ্যাপটির লকড ফোল্ডার ফিচার ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যান্ড্রয়েড ফোন, ট্যাব, আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাক বা উইন্ডোজ পিসিতে ব্যবহার করা যাবে গুগল ফটোজের এই সুবিধা। সুরক্ষিত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ব্যক্তিগত ছবিগুলো নিরাপদ রাখা যাবে এই ফোল্ডারের মাধ্যমে। পাসওয়ার্ড হিসেবে ডিভাইসের স্ক্রিন লক, পাসওয়ার্ড, ফিঙ্গার প্রিন্ট বা অন্য কোনো পিন বেছে নিতে পারেন। গুগল ফটোজের থাকা ছবিগুলো বাছাই করে এসব পাসওয়ার্ডযুক্ত ফোল্ডারে রাখা যাবে।
তবে ফোল্ডারের পাসওয়ার্ড হিসেবে আঙুলের ছাপ নির্বাচন করা বেশ নিরাপদ। কারণ ফোনের পাসওয়ার্ড চুরি হলেও লক ফোল্ডারে ছবি নিরাপদে থাকবে।
গুগল ফটোজ লকড ফোল্ডার সেটআপ করবেন যেভাবে
১. গুগল ফটোজ অ্যাপটি চালু করুন। এরপর নিচের দিকে থাকা ‘কালেকশন’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
২ নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘লকড’ ফোল্ডার নির্বাচন করুন।
৩. এখন ‘সেটআপ লকড’ অপশন নির্বাচন করুন।
৪. ডিভাইস আনলক করার জন্য যে পদ্ধতি ব্যবহার করেন তা ব্যবহার করে লকড ফোল্ডারটি খোলার নির্দেশ অনুসরণ করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার আঙুলের ছাপ বা পাসকোড।
৫. ‘মুভ আইটেমস’ অপশন নির্বাচন করুন।
৬. লক ফোল্ডারের রাখার জন্য পছন্দমতো ছবি ও ভিডিও নির্বাচন করুন।
৭. ছবি ও ভিডিও নির্বাচন করার পর ‘মুভ’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. এরপর আবার ‘মুভ’ বাটনে ট্যাপ করুন। ছবিগুলো শুধু লকড ফোল্ডারে রাখতে চাইলে ‘ডিলিট’ ফটোজ অপশনে ট্যাপ করুন।
৯. এরপর ‘ডান’ বাটনে ট্যাপ করুন। এভাবে লকড ফোল্ডার তৈরি হবে।
গুগল ফটোজের ফোল্ডার ব্যবহার করার জন্য আগের মতো কালেকশন ট্যাব থেকে ‘লকড’ অপশনে ট্যাপ করুন। লকড ফোল্ডারের ছবিগুলো পুনরায় গুগল ফটোজের লাইব্রেরিতে রাখতে চাইলে সেগুলো নির্বাচন করুন। এরপর অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রে ‘মুভ’ বাটনে ও আইওএস ফোনের ক্ষেত্রে ‘রিস্টোর’ ফোল্ডারে ট্যাপ করুন।
লকড ফোল্ডার তৈরি করার আগে যেসব বিষয় জানা জরুরি—
১. লকড ফোল্ডারে থাকা ছবি ও ভিডিওগুলো ক্লাউডে ব্যাকআপ করা হয় না। এটি শুধু আপনার ডিভাইসে সংরক্ষিত থাকে।
২. ফটোজ অ্যাপ ডিলিট করে ফেললে ফোল্ডারে থাকা সব ছবি বা ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিলিট হয়ে যাবে। তাই অ্যাপটি ডিলিট করার আগে অবশ্যই ভেবে নিতে হবে।
৩. লকড ফোল্ডারের কনটেন্ট আপনার ডিভাইসের স্টোরেজে স্থান দখল করে, তাই পর্যাপ্ত স্টোরেজ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
৪. ফোনের আপডেট বা অ্যাপটি আপডেট করার পর ফোল্ডারে ছবিগুলো পেতে সমস্যা হতে পারে। তাই আপডেট দেওয়ার আগে ছবিগুলো অন্য কোনোভাবে সংরক্ষণ করুন। এরপর আবার ছবিগুলো লকড ফোল্ডারে রাখুন।
তথ্যসূত্র: লাইফ ওয়্যার
ইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১৯ ঘণ্টা আগে