‘বড় তিন’কে ছাপিয়ে বিশ্ব টেনিসে নতুন কেউ যে সাফল্য পাননি, ব্যাপারটা তেমন নয়। দানিল মেদভেদেভ, ডমিনিক থিম গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন। টেনিসের ‘মেজর’ টুর্নামেন্টে ফাইনাল খেলেছেন অনেক তারকাই। অতল জল থেকে ওপরে ওঠার ‘বুদ্বুদ’ তাঁরা তুলতে পারলেও ওই পর্যন্তই। ‘কলি’র পরিচিতি ছাপিয়ে তাদের ফুল হয়ে ফোটার অনেক বাকি। ব্যতিক্রম শুধু কার্লোস আলকারাসই। এই এক তরুণকে দেখে যারপরনাই মুগ্ধ জন ম্যাকেনরো থেকে ম্যাটস উইল্যান্ডার!
এই কার্লোসকে ধরা হচ্ছে নতুনের প্রতীক, বিশ্ব টেনিসে বুদ্বুদ তোলা তারকাদের প্রতিনিধি। তাঁর বিরুদ্ধে উইম্বলডনে নোভাক জোকোভিচের ফাইনালটিকে তাই ধরা হচ্ছিল বড় তিনের আধিপত্য ভেঙে নতুনের কেতন ওড়ানোর লড়াই। নোভাক জোকোভিচও কোর্টে নামার আগে বলেছিলেন ‘এটি চূড়ান্ত লড়াই। শুধু টেনিসই নয়, বিশ্বের অন্য সব ক্রীড়ামোদীর চোখ থাকবে এই ফাইনালে।’
সেই ফাইনাল হলো ফাইনালের মতোই। তাতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর জিতলেন আলকারাস—১-৬, ৭-৬ (৮-৬), ৬-১, ৩-৬, ৬-৪ গেমে।
প্রথম সেটে ৬-১ গেমে আলকারাসকে উড়িয়ে দিয়েছেন জোকোভিচ। কিন্তু দ্বিতীয় সেটে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ান আলকারাস। টাইব্রেকে ৭-৬ (৮-৬) ব্যবধানে জিতে যান স্প্যানিয়ার্ড। টাইব্রেকে দ্বিতীয় সেটে জোকোভিচকে হারিয়ে দেওয়াটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, এই ম্যাচের আগে গ্র্যান্ড স্লামে টানা ১৫টি টাইব্রেকে অপরাজিত ছিলেন জোকোভিচ! আর শেষ সেটে যেভাবে জিতলেন ২০ বছর বয়সী আলকারাস, সেটা যেন ছেলেদের টেনিসে যুগ বদলেরই বার্তা!
ড্রপ শট বরাবরই আলকারাসের শক্তি। কালও সেটা দেখা গেল। শিরোপা-নির্ধারণী শেষ সেটে তার ড্রপ শটের সামনে বড্ড অসহায় দেখা গেল জোকোভিচকে। শুধু কি ড্রপ শট! আলকারাসে শক্তিশালী সার্ভের বিপক্ষে বড় নড়বড়ে মনে হলো ৩৬ বছর বয়সী জোকোভিচকে।
একপর্যায়ে তো টানা তিনটি এইস করলেন আলকারাস। এই আলকারাসকে দেখে বিবিসি অনলাইনে ম্যাচে লাইভ কমেন্ট্রিতে সংবাদমাধ্যমটির টেনিস প্রতিবেদক রাসেল ফুলার মন্তব্য করলেন, ‘স্টার্ট অব আ স্প্যানিশ ডাইনাস্টি।’ বিবিসির টেনিস ধারাভাষ্যকার অ্যান্ড্রু ক্যাস্টলেরও কাছাকাছি মন্তব্য, ‘সেন্টার কোর্টের নতুন কিং।’
‘বড় তিন’কে ছাপিয়ে বিশ্ব টেনিসে নতুন কেউ যে সাফল্য পাননি, ব্যাপারটা তেমন নয়। দানিল মেদভেদেভ, ডমিনিক থিম গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন। টেনিসের ‘মেজর’ টুর্নামেন্টে ফাইনাল খেলেছেন অনেক তারকাই। অতল জল থেকে ওপরে ওঠার ‘বুদ্বুদ’ তাঁরা তুলতে পারলেও ওই পর্যন্তই। ‘কলি’র পরিচিতি ছাপিয়ে তাদের ফুল হয়ে ফোটার অনেক বাকি। ব্যতিক্রম শুধু কার্লোস আলকারাসই। এই এক তরুণকে দেখে যারপরনাই মুগ্ধ জন ম্যাকেনরো থেকে ম্যাটস উইল্যান্ডার!
এই কার্লোসকে ধরা হচ্ছে নতুনের প্রতীক, বিশ্ব টেনিসে বুদ্বুদ তোলা তারকাদের প্রতিনিধি। তাঁর বিরুদ্ধে উইম্বলডনে নোভাক জোকোভিচের ফাইনালটিকে তাই ধরা হচ্ছিল বড় তিনের আধিপত্য ভেঙে নতুনের কেতন ওড়ানোর লড়াই। নোভাক জোকোভিচও কোর্টে নামার আগে বলেছিলেন ‘এটি চূড়ান্ত লড়াই। শুধু টেনিসই নয়, বিশ্বের অন্য সব ক্রীড়ামোদীর চোখ থাকবে এই ফাইনালে।’
সেই ফাইনাল হলো ফাইনালের মতোই। তাতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর জিতলেন আলকারাস—১-৬, ৭-৬ (৮-৬), ৬-১, ৩-৬, ৬-৪ গেমে।
প্রথম সেটে ৬-১ গেমে আলকারাসকে উড়িয়ে দিয়েছেন জোকোভিচ। কিন্তু দ্বিতীয় সেটে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ান আলকারাস। টাইব্রেকে ৭-৬ (৮-৬) ব্যবধানে জিতে যান স্প্যানিয়ার্ড। টাইব্রেকে দ্বিতীয় সেটে জোকোভিচকে হারিয়ে দেওয়াটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, এই ম্যাচের আগে গ্র্যান্ড স্লামে টানা ১৫টি টাইব্রেকে অপরাজিত ছিলেন জোকোভিচ! আর শেষ সেটে যেভাবে জিতলেন ২০ বছর বয়সী আলকারাস, সেটা যেন ছেলেদের টেনিসে যুগ বদলেরই বার্তা!
ড্রপ শট বরাবরই আলকারাসের শক্তি। কালও সেটা দেখা গেল। শিরোপা-নির্ধারণী শেষ সেটে তার ড্রপ শটের সামনে বড্ড অসহায় দেখা গেল জোকোভিচকে। শুধু কি ড্রপ শট! আলকারাসে শক্তিশালী সার্ভের বিপক্ষে বড় নড়বড়ে মনে হলো ৩৬ বছর বয়সী জোকোভিচকে।
একপর্যায়ে তো টানা তিনটি এইস করলেন আলকারাস। এই আলকারাসকে দেখে বিবিসি অনলাইনে ম্যাচে লাইভ কমেন্ট্রিতে সংবাদমাধ্যমটির টেনিস প্রতিবেদক রাসেল ফুলার মন্তব্য করলেন, ‘স্টার্ট অব আ স্প্যানিশ ডাইনাস্টি।’ বিবিসির টেনিস ধারাভাষ্যকার অ্যান্ড্রু ক্যাস্টলেরও কাছাকাছি মন্তব্য, ‘সেন্টার কোর্টের নতুন কিং।’
আর্চারি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি নিয়ে বিতর্ক যেন কাটছেই না। এবার এই কমিটিকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ বিশ্ব আর্চারি সংস্থা। গত ২৮ এপ্রিল অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদকে পাঠানো চিঠিতে এমনটা জানায় তারা।
৩৯ মিনিট আগেসকালের সূর্যোদয় দেখলেই বোঝা যায় দিনটা কেমন যাবে। স্প্যানিশ বিস্ময় বালক লামিন ইয়ামাল মাত্র ১৭ বছর বয়সেই স্পেনের হয়ে ইউরো জিতেছেন। লা লিগার এবারের মৌসুমেই নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন প্রতি ম্যাচেই। তাঁর পারফরম্যান্স নজর কেড়েছে কিংবদন্তিদেরও। লিওনেল মেসি থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো সবার মুখেই প্রশংসা
৪৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় সেশনেই ৮ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের সম্মিলিত স্পিন আক্রমণে দিশেহারা হয়ে উঠে তাদের ব্যাটিং অর্ডার। ম্যাচশেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, খেলা আজই শেষ করতে চেয়েছেন তাঁরা। চতুর্থ দিন না গড়াতে কঠিন বল করে গেছেন বোলাররা।
১ ঘণ্টা আগে১৯৮৪ সালের ২০ জানুয়ারি। ওয়েলিংটনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় দিনের ম্যাচে সকালের সেশনে ইয়ান স্মিথকে আউট করে ৫ উইকেট তুলে নেন ইয়ান বোথাম। ইংল্যান্ড ১১৫ রানে ৫ উইকেট হারালে ৬ নম্বরে ব্যাট করতে নামেন বোথাম। ডেরেক র্যান্ডালের সঙ্গে জুটি গড়ে টেস্টের দ্বিতীয় দিনেই ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
১ ঘণ্টা আগে