অনলাইন ডেস্ক
ম্যাচ শেষ হতেই বাকি খেলোয়াড়েরা এক এক করে বসে পড়লেন খাবার খেতে। রাসেল মাহমুদ জিমি তখনো ফিটনেস নিয়ে কাজ করছেন। এরপর আইসবাথ সেরে সোজা ড্রেসিংরুমে।
সেখান থেকে ফিরতেই জিমির কাছে জানতে চাওয়া, দুপুরে খাবেন না? বাংলাদেশ হকির সবচেয়ে বড় তারকার এককথায় উত্তর, ‘২১ বছরের ক্যারিয়ারে প্রায় ১৬ বছরই দুপুরের খাবার খাইনি।’
মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামের অনুশীলন টার্ফে আজ কথা হচ্ছিল জিমির সঙ্গে। তখনই বললেন, ফিটনেস ধরে রাখতে কঠিন খাদ্যাভ্যাস দীর্ঘদিন মেনে চলেছেন তিনি, ‘নিয়মটা আমি অনেক দিন থেকেই মেনে চলছি। শুরুতে একটু সমস্যা হতো। কিন্তু এখন অভ্যাস হয়ে গেছে। নিয়মটা (খাদ্যাভ্যাস) আমি ধনরাজ পিল্লাইকে (ভারতের কিংবদন্তি হকি খেলোয়াড়) দেখে শিখেছি। তিনি আমার আইডল। যখন বিদেশে যেতাম, তাকে দেখতাম দুপুর কিছু না খেতে। এরপর তার কাছ থেকে বিষয়টি সম্পর্কে জানা। হ্যাঁ, মাঝে মধ্যে নিয়মটা ভাঙা হয়েছে, তবে সেটা খুবই কম। অনুশীলন না থাকলে দুপুরে খেলে শরীরে ফ্যাট জমে। যেটা পরে ফিটনেসেও প্রভাব পেলে।’
দুই দশকের বেশি সময় হকি খেলছেন জিমি। বয়স ৩৭-এর ঘর পেরিয়েছে। তবু তাঁর খেলা দেখে বোঝার উপায় নেই। মনে হবে কুড়ি-একুশের কোনো তরুণ স্টিক হাতে টার্ফে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। আজও তেমনটাই দেখা গেল। বিজয় দিবস হকির সেমিফাইনালে হকি খেলোয়াড় কল্যাণ ঐক্যের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী। যে ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নজর কেড়েছেন জিমি। ম্যাচটাও ৪-১ গোলে জিতে ফাইনাল নিশ্চিত করে নৌ বাহিনী। এই বয়সেও দাপুটে পারফরম্যান্সের রহস্য তাঁর ফিটনেস। শুধু তাই নয়, এভাবে খাদ্যাভ্যাস মেনে ফিটনেস ঠিক রেখে ২০২৬ এশিয়া কাপও খেলতে চান জিমি, ‘আরেকটা এশিয়া কাপ খেলতে চাই। সে লক্ষ্যে যতটা সম্ভব ফিটনেস ধরে রাখার চেষ্টা করছি। খেলা না থাকলে আমাদের ফিটনেস ঠিক রাখা কঠিন হয়ে যায়। আমার যেহেতু এটা অভ্যাস হয়ে গেছে তাই সমস্যা হয় না।’
২০০৩ সালে জাতীয় দলে খেলা শুরু জিমির। এরপর থেকে রেকর্ড ৬টি এশিয়া কাপ খেলেছেন—২০০৩,২০০৭, ২০০৯,২০১৩, ২০১৭ ও ২০২২। শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো এশিয়াতেই তাঁর মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় খুঁজে পাওয়া কঠিন। তবে এখানেই থামতে চান না জিমি। নিজেকে আরও ছাড়িয়ে যেতে চান তিনি।
ম্যাচ শেষ হতেই বাকি খেলোয়াড়েরা এক এক করে বসে পড়লেন খাবার খেতে। রাসেল মাহমুদ জিমি তখনো ফিটনেস নিয়ে কাজ করছেন। এরপর আইসবাথ সেরে সোজা ড্রেসিংরুমে।
সেখান থেকে ফিরতেই জিমির কাছে জানতে চাওয়া, দুপুরে খাবেন না? বাংলাদেশ হকির সবচেয়ে বড় তারকার এককথায় উত্তর, ‘২১ বছরের ক্যারিয়ারে প্রায় ১৬ বছরই দুপুরের খাবার খাইনি।’
মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামের অনুশীলন টার্ফে আজ কথা হচ্ছিল জিমির সঙ্গে। তখনই বললেন, ফিটনেস ধরে রাখতে কঠিন খাদ্যাভ্যাস দীর্ঘদিন মেনে চলেছেন তিনি, ‘নিয়মটা আমি অনেক দিন থেকেই মেনে চলছি। শুরুতে একটু সমস্যা হতো। কিন্তু এখন অভ্যাস হয়ে গেছে। নিয়মটা (খাদ্যাভ্যাস) আমি ধনরাজ পিল্লাইকে (ভারতের কিংবদন্তি হকি খেলোয়াড়) দেখে শিখেছি। তিনি আমার আইডল। যখন বিদেশে যেতাম, তাকে দেখতাম দুপুর কিছু না খেতে। এরপর তার কাছ থেকে বিষয়টি সম্পর্কে জানা। হ্যাঁ, মাঝে মধ্যে নিয়মটা ভাঙা হয়েছে, তবে সেটা খুবই কম। অনুশীলন না থাকলে দুপুরে খেলে শরীরে ফ্যাট জমে। যেটা পরে ফিটনেসেও প্রভাব পেলে।’
দুই দশকের বেশি সময় হকি খেলছেন জিমি। বয়স ৩৭-এর ঘর পেরিয়েছে। তবু তাঁর খেলা দেখে বোঝার উপায় নেই। মনে হবে কুড়ি-একুশের কোনো তরুণ স্টিক হাতে টার্ফে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। আজও তেমনটাই দেখা গেল। বিজয় দিবস হকির সেমিফাইনালে হকি খেলোয়াড় কল্যাণ ঐক্যের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী। যে ম্যাচের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নজর কেড়েছেন জিমি। ম্যাচটাও ৪-১ গোলে জিতে ফাইনাল নিশ্চিত করে নৌ বাহিনী। এই বয়সেও দাপুটে পারফরম্যান্সের রহস্য তাঁর ফিটনেস। শুধু তাই নয়, এভাবে খাদ্যাভ্যাস মেনে ফিটনেস ঠিক রেখে ২০২৬ এশিয়া কাপও খেলতে চান জিমি, ‘আরেকটা এশিয়া কাপ খেলতে চাই। সে লক্ষ্যে যতটা সম্ভব ফিটনেস ধরে রাখার চেষ্টা করছি। খেলা না থাকলে আমাদের ফিটনেস ঠিক রাখা কঠিন হয়ে যায়। আমার যেহেতু এটা অভ্যাস হয়ে গেছে তাই সমস্যা হয় না।’
২০০৩ সালে জাতীয় দলে খেলা শুরু জিমির। এরপর থেকে রেকর্ড ৬টি এশিয়া কাপ খেলেছেন—২০০৩,২০০৭, ২০০৯,২০১৩, ২০১৭ ও ২০২২। শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো এশিয়াতেই তাঁর মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় খুঁজে পাওয়া কঠিন। তবে এখানেই থামতে চান না জিমি। নিজেকে আরও ছাড়িয়ে যেতে চান তিনি।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৫ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৬ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৭ ঘণ্টা আগে