‘আবার বছর কুড়ি পরে তার সাথে দেখা হয় যদি!’ কবি জীবনানন্দ দাশের এই পঙ্ক্তির ‘মীমাংসা’ করে ফেলেছে নেদারল্যান্ডস। কুড়ি বছর পর ইউরোর সেমিফাইনালের দেখা তারা পেয়ে গেছে। এবার কি পারবে ৩৬ বছর পর ফাইনালের অপেক্ষা ঘোচাতে?
সেটা করতে আজ রাতে ডর্টমুন্ডে ইউরোর শেষ চারে ডাচদের কমলানৃত্য দেখাতে হবে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। ১৯৮৮ সালে সেই সময়ের সোভিয়েত ইউনিয়নকে হারিয়ে একমাত্র ইউরো জিতেছে নেদারল্যান্ডস। এরপর আরও তিনবার সেমিফাইনালে খেলেও উঠতে পারেনি ফাইনালে। শেষবার ২০০৪ সালে শেষ চারে থামতে হয়েছিল তাদের। এবারও কি তার পুনরাবৃত্তি নাকি নতুন ইতিহাস—রোনাল্ড কোমান অবশ্য এখানেই থেমে যেতে চান না। ফাইনালে যেতে লড়াই করতে চান ডাচদের কোচ, ‘সেমিফাইনালে জিততে আমাদের লড়াই করতে হবে। বুধবার ঐতিহাসিক দুই দেশের মধ্যে দুর্দান্ত এক রাত হতে যাচ্ছে। ইংল্যান্ডের ভালো খেলোয়াড় রয়েছে। আমাদেরও আছে।’
ইংলিশদের বিপক্ষে জয়ের পাল্লা যথেষ্ট ভারী নেদারল্যান্ডসের। সবশেষ দেখায় ২০১৯ সালে উয়েফা নেশনস লিগের প্রথম সংস্করণে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল তারা। আজ আবারও সেই দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি করতে চাইবেন ভার্জিল ফন ডাইকরা। কিন্তু তার আগেই গুঞ্জন, এই ম্যাচে লিভারপুল ডিফেন্ডারের জায়গায় নেতৃত্ব দিতে দেখা যেতে পারে অন্য কাউকে। ইউরোতে ৩৩ বছর বয়সী তারকার জাতীয় দলের পারফরম্যান্সে খুশি নন অনেকে।
ডাচ ফুটবল ম্যাগাজিন ভোয়েটবলের প্রধান সম্পাদক পিয়েতার জাওয়ার্ত তো দল থেকেই বাদ দিতে চান ফন ডাইককে। এমনকি এসি মিলানের সাবেক ডাচ স্ট্রাইকার মার্কো ফন বাস্তেনও সমালোচনা করেছেন লিভারপুল তারকার। তবু হয়তো দলের রক্ষণদুর্গ সামলাতে কোমান আস্থা রাখবেন ফন ডাইকের ওপর। প্রিমিয়ার লিগে খেলার সুবাদে ইংলিশদের ফিল ফোডেন-বুকায়ো সাকাদের যে তাঁর ভালোই চেনা। টটেনহামের সাবেক ফরোয়ার্ড হ্যারি কেইনকেও আটকানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।
তবে কোমানের বড় ভরসা কোডি গাকপো। ৩ গোল করে ইউরোর গোল্ডেন বুটের দৌড়ে সবার সামনে আছেন তিনি। কাতার বিশ্বকাপে দুর্দান্ত খেলার পর লিভারপুল কিনে নিয়েছিল তাঁকে। তবে এখনো কমলা জার্সির ছন্দ অলরেডদের জার্সিতে টেনে আনতে পারেননি। তাতে অবশ্য গাকপোর ওপর কোমানের আস্থা কমেনি। উল্টো ২৫ বছর বয়সী শিষ্যের প্রশংসা করে কোচ বলেছেন, ‘সে স্ট্রাইকার হিসেবে খেলতে পারে। তবে সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক বাঁ দিক থেকে। সে সত্যি বিপজ্জনক হয়ে ওঠে, যখন রাইট ব্যাকের বিপরীতে দৌড়ায়। তার দক্ষতা রয়েছে, সে শক্তিশালী।’ গাকপো নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, কোচের এই আস্থার প্রতিদান তাঁকে দিতেই হবে।
‘আবার বছর কুড়ি পরে তার সাথে দেখা হয় যদি!’ কবি জীবনানন্দ দাশের এই পঙ্ক্তির ‘মীমাংসা’ করে ফেলেছে নেদারল্যান্ডস। কুড়ি বছর পর ইউরোর সেমিফাইনালের দেখা তারা পেয়ে গেছে। এবার কি পারবে ৩৬ বছর পর ফাইনালের অপেক্ষা ঘোচাতে?
সেটা করতে আজ রাতে ডর্টমুন্ডে ইউরোর শেষ চারে ডাচদের কমলানৃত্য দেখাতে হবে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। ১৯৮৮ সালে সেই সময়ের সোভিয়েত ইউনিয়নকে হারিয়ে একমাত্র ইউরো জিতেছে নেদারল্যান্ডস। এরপর আরও তিনবার সেমিফাইনালে খেলেও উঠতে পারেনি ফাইনালে। শেষবার ২০০৪ সালে শেষ চারে থামতে হয়েছিল তাদের। এবারও কি তার পুনরাবৃত্তি নাকি নতুন ইতিহাস—রোনাল্ড কোমান অবশ্য এখানেই থেমে যেতে চান না। ফাইনালে যেতে লড়াই করতে চান ডাচদের কোচ, ‘সেমিফাইনালে জিততে আমাদের লড়াই করতে হবে। বুধবার ঐতিহাসিক দুই দেশের মধ্যে দুর্দান্ত এক রাত হতে যাচ্ছে। ইংল্যান্ডের ভালো খেলোয়াড় রয়েছে। আমাদেরও আছে।’
ইংলিশদের বিপক্ষে জয়ের পাল্লা যথেষ্ট ভারী নেদারল্যান্ডসের। সবশেষ দেখায় ২০১৯ সালে উয়েফা নেশনস লিগের প্রথম সংস্করণে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে ৩-১ গোলে হারিয়েছিল তারা। আজ আবারও সেই দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি করতে চাইবেন ভার্জিল ফন ডাইকরা। কিন্তু তার আগেই গুঞ্জন, এই ম্যাচে লিভারপুল ডিফেন্ডারের জায়গায় নেতৃত্ব দিতে দেখা যেতে পারে অন্য কাউকে। ইউরোতে ৩৩ বছর বয়সী তারকার জাতীয় দলের পারফরম্যান্সে খুশি নন অনেকে।
ডাচ ফুটবল ম্যাগাজিন ভোয়েটবলের প্রধান সম্পাদক পিয়েতার জাওয়ার্ত তো দল থেকেই বাদ দিতে চান ফন ডাইককে। এমনকি এসি মিলানের সাবেক ডাচ স্ট্রাইকার মার্কো ফন বাস্তেনও সমালোচনা করেছেন লিভারপুল তারকার। তবু হয়তো দলের রক্ষণদুর্গ সামলাতে কোমান আস্থা রাখবেন ফন ডাইকের ওপর। প্রিমিয়ার লিগে খেলার সুবাদে ইংলিশদের ফিল ফোডেন-বুকায়ো সাকাদের যে তাঁর ভালোই চেনা। টটেনহামের সাবেক ফরোয়ার্ড হ্যারি কেইনকেও আটকানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।
তবে কোমানের বড় ভরসা কোডি গাকপো। ৩ গোল করে ইউরোর গোল্ডেন বুটের দৌড়ে সবার সামনে আছেন তিনি। কাতার বিশ্বকাপে দুর্দান্ত খেলার পর লিভারপুল কিনে নিয়েছিল তাঁকে। তবে এখনো কমলা জার্সির ছন্দ অলরেডদের জার্সিতে টেনে আনতে পারেননি। তাতে অবশ্য গাকপোর ওপর কোমানের আস্থা কমেনি। উল্টো ২৫ বছর বয়সী শিষ্যের প্রশংসা করে কোচ বলেছেন, ‘সে স্ট্রাইকার হিসেবে খেলতে পারে। তবে সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক বাঁ দিক থেকে। সে সত্যি বিপজ্জনক হয়ে ওঠে, যখন রাইট ব্যাকের বিপরীতে দৌড়ায়। তার দক্ষতা রয়েছে, সে শক্তিশালী।’ গাকপো নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, কোচের এই আস্থার প্রতিদান তাঁকে দিতেই হবে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে