২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক স্বত্ব পাওয়াটা সৌদি আরবের যখন সময়ের ব্যাপার বলেই মনে করা হচ্ছে, তখনই বিশ্বকাপ প্রার্থিতা থেকে মরুর দেশটিকে বাদ দেওয়ার দাবি তুলেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সৌদি আরবে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাওয়া এড়াতে এবং মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সৌদির আয়োজক হওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ করতে বলছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাটি।
জুরিখে ১১ ডিসেম্বর হবে ফিফা কংগ্রেস। যার আগেই ২০৩০ ও ২০৩৪ বিশ্বকাপের আয়োজক প্রার্থিতার মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ করবে ফিফা। তার আগেই সৌদির বিশ্বকাপ প্রার্থিতা বাতিলের দাবি তুলল অ্যামনেস্টি। ফিফার সেই কংগ্রেসেই সদস্য দেশগুলোর ভোটাভুটিতেই নিশ্চিত হবে সৌদি আরবের ২০৩৪ বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়াটা। যদিও ২০৩৪ বিশ্বকাপে আয়োজক হওয়ার প্রার্থিতায় আছে শুধু সৌদি আরব। এই বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়ার প্রার্থিতা দেওয়ার যে শেষ সময়সীমা ছিল, তার মধ্যে প্রার্থিতা দিয়েছে শুধু সৌদি আরবই। তাই প্রার্থিতায় সৌদির প্রতিপক্ষ কেউ না থাকলেও ফিফা কংগ্রেসে সৌদির প্রার্থিতার পক্ষে কিংবা বিপক্ষে ভোট দেওয়া কিংবা ভোট প্রদান থেকে বিরত থাকতে পারবেন ফিফার ২১০ সদস্য দেশ। আয়োজক হওয়ার জন্য সৌদির প্রার্থিতার পক্ষে চাই ১০৬ ভোট।
কিন্তু সেই ভোটাভুটির আগে অ্যামনেস্টি আর স্পোর্টস অ্যান্ড রাইট অ্যালায়েন্সের (এসআরএ) দাবি, সৌদির মানবাধিকার পরিস্থিতি খুবই নাজুক। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের শ্রম অধিকার ও ক্রীড়া বিষয়ক প্রধান স্টিভ ককবার্ন বলছেন, সংস্কারের বিশ্বাসযোগ্য নিশ্চয়তা না পেয়ে সৌদি আরবকে ২০৩৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক হতে দেওয়াটা হবে দেশটির অবনতিশীল মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম উপেক্ষা। এতে অনুরাগীরা বৈষম্যের শিকার হবে, অভিবাসী শ্রমিকেরা আরও শোষণের শিকার হবে, অনেকে মারাও যাবে বলে আশঙ্কা অ্যামনেস্টির।
নারী অধিকারের প্রতি সম্মান না দেখানো, দেশের মানুষের ভিন্ন মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকার অভিযোগ তো অনেক আগে থেকেই আছে দেশটির সরকারের ওপর।
২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক স্বত্ব পাওয়াটা সৌদি আরবের যখন সময়ের ব্যাপার বলেই মনে করা হচ্ছে, তখনই বিশ্বকাপ প্রার্থিতা থেকে মরুর দেশটিকে বাদ দেওয়ার দাবি তুলেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সৌদি আরবে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাওয়া এড়াতে এবং মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সৌদির আয়োজক হওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ করতে বলছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাটি।
জুরিখে ১১ ডিসেম্বর হবে ফিফা কংগ্রেস। যার আগেই ২০৩০ ও ২০৩৪ বিশ্বকাপের আয়োজক প্রার্থিতার মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ করবে ফিফা। তার আগেই সৌদির বিশ্বকাপ প্রার্থিতা বাতিলের দাবি তুলল অ্যামনেস্টি। ফিফার সেই কংগ্রেসেই সদস্য দেশগুলোর ভোটাভুটিতেই নিশ্চিত হবে সৌদি আরবের ২০৩৪ বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়াটা। যদিও ২০৩৪ বিশ্বকাপে আয়োজক হওয়ার প্রার্থিতায় আছে শুধু সৌদি আরব। এই বিশ্বকাপের আয়োজক হওয়ার প্রার্থিতা দেওয়ার যে শেষ সময়সীমা ছিল, তার মধ্যে প্রার্থিতা দিয়েছে শুধু সৌদি আরবই। তাই প্রার্থিতায় সৌদির প্রতিপক্ষ কেউ না থাকলেও ফিফা কংগ্রেসে সৌদির প্রার্থিতার পক্ষে কিংবা বিপক্ষে ভোট দেওয়া কিংবা ভোট প্রদান থেকে বিরত থাকতে পারবেন ফিফার ২১০ সদস্য দেশ। আয়োজক হওয়ার জন্য সৌদির প্রার্থিতার পক্ষে চাই ১০৬ ভোট।
কিন্তু সেই ভোটাভুটির আগে অ্যামনেস্টি আর স্পোর্টস অ্যান্ড রাইট অ্যালায়েন্সের (এসআরএ) দাবি, সৌদির মানবাধিকার পরিস্থিতি খুবই নাজুক। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের শ্রম অধিকার ও ক্রীড়া বিষয়ক প্রধান স্টিভ ককবার্ন বলছেন, সংস্কারের বিশ্বাসযোগ্য নিশ্চয়তা না পেয়ে সৌদি আরবকে ২০৩৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক হতে দেওয়াটা হবে দেশটির অবনতিশীল মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম উপেক্ষা। এতে অনুরাগীরা বৈষম্যের শিকার হবে, অভিবাসী শ্রমিকেরা আরও শোষণের শিকার হবে, অনেকে মারাও যাবে বলে আশঙ্কা অ্যামনেস্টির।
নারী অধিকারের প্রতি সম্মান না দেখানো, দেশের মানুষের ভিন্ন মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকার অভিযোগ তো অনেক আগে থেকেই আছে দেশটির সরকারের ওপর।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১১ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে