ক্রীড়া ডেস্ক
আল নসর থেকে দারুণ ছন্দ নিয়ে পর্তুগালের হয়ে ডেনমার্কের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। কিন্তু উয়েফা নেশনস লিগে কোয়ার্টার ফাইনালে পুরোটা সময় ছায়া হয়ে রইলেন সিআরসেভেন। দলেরও হলো তাই তিক্ত অভিজ্ঞতা। রাতে পার্কেন স্টেডিয়াম থেকে ১-০ গোলে হেরে ফিরছে তারা। প্রথম লেগে দারুণ জয়ে সেমিফাইনালের পথটা মসৃণ করে রাখল ড্যানিশরা।
রোনালদো-ব্রুনো ফার্নান্দেসদের নিষ্প্রভ ম্যাচে প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্যয়। দ্বিতীয়ার্ধ বদলি নেমে ব্যবধান গড়ে দিলেন রাসমুস হয়লুন। গোল করে রীতিমতো রোনালদোকে দর্শক বানিয়ে তাঁরই আইকনিক সেলিব্রেশন ‘সিউ’ উদ্যাপন করলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের এই ফরোয়ার্ড।
বল দখলে এগিয়ে থাকলেও চ্যাম্পিয়নরা গোলের জন্য শট নিতে পারে ৮টি, এর মধ্যে ২টি ছিল লক্ষ্যে। সেখানে ডেনমার্কের ২৩ শটের ৯টি লক্ষ্যে। পর্তুগালের হারের ব্যবধানটা বড় হয়নি গোলরক্ষক দিয়োগো কস্তার কল্যাণে। ম্যাচ শুরু হতেই বিপদে গোল হজমের পথ তৈরি হয়েছিল পর্তুগালের। গোলরক্ষক কস্তা শট নেওয়ার সময় পা বাড়িয়ে দেন সামনেই থাকা ড্যানিশ ফরোয়ার্ড মিকা বিয়েরেথ। তাঁর পায়ে লেগে বল গোলের দিকে ছুটছিল। স্লাইড করে গিয়ে বল ধরে বাইরে পাঠান কস্তা।
ম্যাচের অষ্টম মিনিটে ড্যানিশ রক্ষণে প্রথম ভীতি ছড়ায় পর্তুগাল। পেদ্রো নেতোর ডি-বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ফেরান কাসপের স্মাইকেল। ২৩ মিনিটে পর্তুগালের ডি-বক্সে তাদের মিডফিল্ডার রেনাতো ভেইগার হাতে বল লাগলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের স্পট কিক ডান দিকে ঝাঁপিয়ে রুখে দেন কস্তা। ৩৪ মিনিটে উল্লেখযোগ্য প্রথম প্রচেষ্টা চালান রোনালদো, তবে তাঁর হেড লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
কোনো স্কোর ছাড়াই বিরতিতে যায় দুই দল। পোস্টে ব্যস্ত সময় কাটানো কস্তা দ্বিতীয়ার্ধের দশম মিনিটে আরেকটি দারুণ সেভ করেন, ঝাঁপিয়ে ঠেকান গুস্তাভ ইসাকসেনের শট। বদলি নামার নবম মিনিটে গোল পেতে পারতেন হয়লুন, তবে তার শট একটুর জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। পরের মিনিটেই অবশ্য সফল হলেন। ৭৮ মিনিটে পাস টু পাসে বক্সে সতীর্থের কাছ থেকে বল পেয়ে দারুণ এক শট কস্তার প্রতিরোধ ভাঙেন এ ফরোয়ার্ড। গোল হজমের পরও জ্বলে উঠতে পারেনি পর্তুগাল। আগামী রোববার পর্তুগালের মাঠে হবে ফিরতি লেগের খেলা।
আল নসর থেকে দারুণ ছন্দ নিয়ে পর্তুগালের হয়ে ডেনমার্কের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। কিন্তু উয়েফা নেশনস লিগে কোয়ার্টার ফাইনালে পুরোটা সময় ছায়া হয়ে রইলেন সিআরসেভেন। দলেরও হলো তাই তিক্ত অভিজ্ঞতা। রাতে পার্কেন স্টেডিয়াম থেকে ১-০ গোলে হেরে ফিরছে তারা। প্রথম লেগে দারুণ জয়ে সেমিফাইনালের পথটা মসৃণ করে রাখল ড্যানিশরা।
রোনালদো-ব্রুনো ফার্নান্দেসদের নিষ্প্রভ ম্যাচে প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্যয়। দ্বিতীয়ার্ধ বদলি নেমে ব্যবধান গড়ে দিলেন রাসমুস হয়লুন। গোল করে রীতিমতো রোনালদোকে দর্শক বানিয়ে তাঁরই আইকনিক সেলিব্রেশন ‘সিউ’ উদ্যাপন করলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের এই ফরোয়ার্ড।
বল দখলে এগিয়ে থাকলেও চ্যাম্পিয়নরা গোলের জন্য শট নিতে পারে ৮টি, এর মধ্যে ২টি ছিল লক্ষ্যে। সেখানে ডেনমার্কের ২৩ শটের ৯টি লক্ষ্যে। পর্তুগালের হারের ব্যবধানটা বড় হয়নি গোলরক্ষক দিয়োগো কস্তার কল্যাণে। ম্যাচ শুরু হতেই বিপদে গোল হজমের পথ তৈরি হয়েছিল পর্তুগালের। গোলরক্ষক কস্তা শট নেওয়ার সময় পা বাড়িয়ে দেন সামনেই থাকা ড্যানিশ ফরোয়ার্ড মিকা বিয়েরেথ। তাঁর পায়ে লেগে বল গোলের দিকে ছুটছিল। স্লাইড করে গিয়ে বল ধরে বাইরে পাঠান কস্তা।
ম্যাচের অষ্টম মিনিটে ড্যানিশ রক্ষণে প্রথম ভীতি ছড়ায় পর্তুগাল। পেদ্রো নেতোর ডি-বক্সের বাইরে থেকে নেওয়া জোরালো শট ঝাঁপিয়ে ফেরান কাসপের স্মাইকেল। ২৩ মিনিটে পর্তুগালের ডি-বক্সে তাদের মিডফিল্ডার রেনাতো ভেইগার হাতে বল লাগলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনের স্পট কিক ডান দিকে ঝাঁপিয়ে রুখে দেন কস্তা। ৩৪ মিনিটে উল্লেখযোগ্য প্রথম প্রচেষ্টা চালান রোনালদো, তবে তাঁর হেড লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
কোনো স্কোর ছাড়াই বিরতিতে যায় দুই দল। পোস্টে ব্যস্ত সময় কাটানো কস্তা দ্বিতীয়ার্ধের দশম মিনিটে আরেকটি দারুণ সেভ করেন, ঝাঁপিয়ে ঠেকান গুস্তাভ ইসাকসেনের শট। বদলি নামার নবম মিনিটে গোল পেতে পারতেন হয়লুন, তবে তার শট একটুর জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। পরের মিনিটেই অবশ্য সফল হলেন। ৭৮ মিনিটে পাস টু পাসে বক্সে সতীর্থের কাছ থেকে বল পেয়ে দারুণ এক শট কস্তার প্রতিরোধ ভাঙেন এ ফরোয়ার্ড। গোল হজমের পরও জ্বলে উঠতে পারেনি পর্তুগাল। আগামী রোববার পর্তুগালের মাঠে হবে ফিরতি লেগের খেলা।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে