নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঐতিহ্যবাহী দ্বৈরথ মাঠে গড়ানোর আগে ছিল শিরোপা লড়াইয়ের ঝাঁজ। যদিও মাঠের লড়াইয়ে দেখা যায়নি সেই উত্তাপ। আবাহনী লিমিটেডের কাছে সুযোগ ছিল বটে। কিন্তু ১০ জনের মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বিপক্ষে জয় আদায় করতে পারেনি মারুফুল হকের দল। কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ স্টেডিয়ামে গোলশূন্য ড্র হয়েছে ঢাকা ডার্বি।
ম্যাচের নবম মিনিটে রাফায়েল অগুস্তো ফ্রি-কিকে সুমন রেজার হেড খুঁজে পায়নি জাল। ১৮ মিনিটে কামরুলের দূরপাল্লার শট পোস্টের অনেকটা ওপর দিয়ে চলে যায়। ২৩ মিনিটে আবাহনী গোলরক্ষক মিতুল মারমার দিকে গ্যালারি থেকে বোতল ছুড়ে মারতে থাকেন মোহামেডান সমর্থকেরা। ৩২ মিনিটে মোহাম্মদ হৃদয়কে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন শাকিল আহাদ তপু।
৪২ মিনিটে আবাহনীর এক খেলোয়াড়কে কনুই দিয়ে আঘাত করায় মাহবুব আলমকে সরাসরি লাল কার্ড দেখান রেফারি সাইমুন হাসান। ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় মোহামেডান। তাতে আবারও ক্ষুব্ধ হয়ে মাঠের ভেতর স্মোক ফ্লেয়ার ছুড়তে থাকেন সাদা-কালো সমর্থকেরা। এমন উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে খেলা বন্ধ থাকে প্রায় ১০ মিনিটের মতো। যোগ করা সময়ের ১৩ মিনিটে তপুর ক্রস থেকে এমানুয়েল টনির হেড লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি।
বিরতির পর দুই দলই যেন ঝিমিয়ে পড়ে কিছুটা। তবে ৬৬ মিনিটে সহজ গোল হাতছাড়া করে আবাহনী। মেহেদী হাসানের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়ে গোলরক্ষক সুজন হোসেনকে একা পেয়ে যান অগুস্তো। সেই বাধা অবশ্য পেরোতে পারেননি তিনি। ফিরতি বলে সুযোগ পেয়েছিলেন মোহাম্মদ ইব্রাহিম। কিন্তু তাঁর লক্ষ্যহীন শট হতাশ করে আকাশি-নীল সমর্থকদের। ৭২ মিনিটে মোহামেডানের মুজাফফরভের শট গোললাইন দিয়ে বাইরে চলে যায়।
শেষ মুহূর্তে মোহামেডানের ওপর চাপ বাড়ায় আবাহনী ৮০ মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে সুমন রেজার শট দারুণ দক্ষতায় ঠেকিয়ে দেন সুজন। এরপর টানা অসাধারণ কয়েকটি সেভ দেন তিনি। তাই একজন কম নিয়ে মোহামেডানের ড্র করার পেছনে বড় অবদান রয়েছে তাঁর।
এই ড্রয়ে শিরোপা লড়াইয়ে ব্যবধান একই রয়ে গেল। ১২ ম্যাচ শেষে ৩১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে মোহামেডান। ৪ পয়েন্ট কম নিয়ে দুইয়ে আছে আবাহনী। তিনে থাকা বসুন্ধরা কিংসের (২১) সামনে সুযোগ ছিল ব্যবধান কমানোর। তবে মুন্সিগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে তারা। অপর ম্যাচে চট্টগ্রাম আবাহনীর বিপক্ষে ব্রাদার্স ইউনিয়ন জয় পেয়েছে ২-০ গোলে।
ঐতিহ্যবাহী দ্বৈরথ মাঠে গড়ানোর আগে ছিল শিরোপা লড়াইয়ের ঝাঁজ। যদিও মাঠের লড়াইয়ে দেখা যায়নি সেই উত্তাপ। আবাহনী লিমিটেডের কাছে সুযোগ ছিল বটে। কিন্তু ১০ জনের মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বিপক্ষে জয় আদায় করতে পারেনি মারুফুল হকের দল। কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ স্টেডিয়ামে গোলশূন্য ড্র হয়েছে ঢাকা ডার্বি।
ম্যাচের নবম মিনিটে রাফায়েল অগুস্তো ফ্রি-কিকে সুমন রেজার হেড খুঁজে পায়নি জাল। ১৮ মিনিটে কামরুলের দূরপাল্লার শট পোস্টের অনেকটা ওপর দিয়ে চলে যায়। ২৩ মিনিটে আবাহনী গোলরক্ষক মিতুল মারমার দিকে গ্যালারি থেকে বোতল ছুড়ে মারতে থাকেন মোহামেডান সমর্থকেরা। ৩২ মিনিটে মোহাম্মদ হৃদয়কে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন শাকিল আহাদ তপু।
৪২ মিনিটে আবাহনীর এক খেলোয়াড়কে কনুই দিয়ে আঘাত করায় মাহবুব আলমকে সরাসরি লাল কার্ড দেখান রেফারি সাইমুন হাসান। ফলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় মোহামেডান। তাতে আবারও ক্ষুব্ধ হয়ে মাঠের ভেতর স্মোক ফ্লেয়ার ছুড়তে থাকেন সাদা-কালো সমর্থকেরা। এমন উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে খেলা বন্ধ থাকে প্রায় ১০ মিনিটের মতো। যোগ করা সময়ের ১৩ মিনিটে তপুর ক্রস থেকে এমানুয়েল টনির হেড লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি।
বিরতির পর দুই দলই যেন ঝিমিয়ে পড়ে কিছুটা। তবে ৬৬ মিনিটে সহজ গোল হাতছাড়া করে আবাহনী। মেহেদী হাসানের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়ে গোলরক্ষক সুজন হোসেনকে একা পেয়ে যান অগুস্তো। সেই বাধা অবশ্য পেরোতে পারেননি তিনি। ফিরতি বলে সুযোগ পেয়েছিলেন মোহাম্মদ ইব্রাহিম। কিন্তু তাঁর লক্ষ্যহীন শট হতাশ করে আকাশি-নীল সমর্থকদের। ৭২ মিনিটে মোহামেডানের মুজাফফরভের শট গোললাইন দিয়ে বাইরে চলে যায়।
শেষ মুহূর্তে মোহামেডানের ওপর চাপ বাড়ায় আবাহনী ৮০ মিনিটে বক্সের ভেতর থেকে সুমন রেজার শট দারুণ দক্ষতায় ঠেকিয়ে দেন সুজন। এরপর টানা অসাধারণ কয়েকটি সেভ দেন তিনি। তাই একজন কম নিয়ে মোহামেডানের ড্র করার পেছনে বড় অবদান রয়েছে তাঁর।
এই ড্রয়ে শিরোপা লড়াইয়ে ব্যবধান একই রয়ে গেল। ১২ ম্যাচ শেষে ৩১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে মোহামেডান। ৪ পয়েন্ট কম নিয়ে দুইয়ে আছে আবাহনী। তিনে থাকা বসুন্ধরা কিংসের (২১) সামনে সুযোগ ছিল ব্যবধান কমানোর। তবে মুন্সিগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে তারা। অপর ম্যাচে চট্টগ্রাম আবাহনীর বিপক্ষে ব্রাদার্স ইউনিয়ন জয় পেয়েছে ২-০ গোলে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে