ক্রীড়া ডেস্ক
অঘটন, ইতিহাস এসব না থাকলে খেলাধুলায় আর কী মজা থাকে! মেজর কোনো টুর্নামেন্টে হলে সেটা যেকোনো দলের জন্যই আজীবন ফ্রেমে বাঁধাই করে রাখার মতো। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে একেবারে তলানিতে ২১০ নম্বরে থাকা স্যান মারিনো গত রাতে লিখল ইতিহাস।
রেইনপার্ক স্টেডিয়ামে গত রাতে স্যান মারিনোর ফুরিয়েছে ৩৪ বছরের অপেক্ষা। ১০১ বারের চেষ্টায় বিদেশের মাঠে প্রথম জয় পেল দলটি।নেশনস লিগের লিগ ‘ডি’-এর গ্রুপ-১ এর ম্যাচে লিখটেনস্টাইনকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ২১০ নম্বরে থাকা দল। ৪০ মিনিটে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার অ্যারন সেলের গোলে প্রথমে এগিয়ে যায় লিখটেনস্টাইন। প্রথমার্ধে ১-০ গোলে পিছিয়ে থাকা স্যান মারিনো চমক দেখাতে বেছে নেয় দ্বিতীয়ার্ধকেই। ৪৬ মিনিটে লরেনৎসো লাজ্জারির গোলে সমতায় ফেলে স্যান মারিনো। ৬৬ ও ৭০ মিনিটে স্যান মারিনোর গোল দুটি করেন নিকোলাস ন্যান্নি ও আলেসান্দ্রো গোলিনুচ্চি।
ঐতিহাসিক এই জয়ে নেশনস লিগের ‘ডি’ গ্রুপ থেকে ‘সি’ গ্রুপে উঠে এসেছে স্যান মারিনো।
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ২১০ নম্বরে থাকা দলের ইতিহাস গড়ার রাতে জয় পায়নি পর্তুগাল। বাইসাইকেল কিকে চোখ ধাঁধানো গোল করার পরের ম্যাচেই বিশ্রাম দেওয়া হয় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে। রোনালদোহীন পর্তুগাল গত রাতে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করেছে। ৩৩ মিনিটে পর্তুগালকে এগিয়ে নেন হোয়াও ফেলিক্স। পিছিয়ে পড়া ক্রোয়েশিয়ার সমতায় ফিরতে একটু সময় লেগেছে। ৬৫ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন ক্রোয়াট ডিফেন্ডার জোস্কো গাভারদিওল। ১-১ গোলের পর লিগ ‘এ’-এর গ্রুপ-১ এর পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে পর্তুগাল। ৬ ম্যাচে ৪ জয় ও ২ ড্রয়ে পর্তুগিজদের পয়েন্ট ১৪। দুইয়ে থাকা ক্রোয়েশিয়ার পয়েন্ট ৮। ক্রোয়াটরাও খেলেছে ৬ ম্যাচ।
লিখটেনস্টাইন অবশ্য স্যান মারিনোর প্রিয় প্রতিপক্ষ। স্যান মারিনো তাদের তিন জয়ের তিনটিই পেয়েছে লিখটেনস্টাইনের বিপক্ষে। ২০০৪ সালে প্রীতি ম্যাচে লিখটেনস্টাইনকে ১-০ গোলে হারিয়ে স্যান মারিনো পায় প্রথম জয়। এরপর এ বছরের সেপ্টেম্বরে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে দ্বিতীয় জয় পায় স্যান মারিনো। এখন পর্যন্ত ২১১ ম্যাচে ৩ জয়ের বিপরীতে দলটি হেরেছে ১৯৮ ম্যাচ। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের তলানিতে থাকা দলটি ড্র করেছে ১০ ম্যাচ।
অঘটন, ইতিহাস এসব না থাকলে খেলাধুলায় আর কী মজা থাকে! মেজর কোনো টুর্নামেন্টে হলে সেটা যেকোনো দলের জন্যই আজীবন ফ্রেমে বাঁধাই করে রাখার মতো। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে একেবারে তলানিতে ২১০ নম্বরে থাকা স্যান মারিনো গত রাতে লিখল ইতিহাস।
রেইনপার্ক স্টেডিয়ামে গত রাতে স্যান মারিনোর ফুরিয়েছে ৩৪ বছরের অপেক্ষা। ১০১ বারের চেষ্টায় বিদেশের মাঠে প্রথম জয় পেল দলটি।নেশনস লিগের লিগ ‘ডি’-এর গ্রুপ-১ এর ম্যাচে লিখটেনস্টাইনকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ২১০ নম্বরে থাকা দল। ৪০ মিনিটে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার অ্যারন সেলের গোলে প্রথমে এগিয়ে যায় লিখটেনস্টাইন। প্রথমার্ধে ১-০ গোলে পিছিয়ে থাকা স্যান মারিনো চমক দেখাতে বেছে নেয় দ্বিতীয়ার্ধকেই। ৪৬ মিনিটে লরেনৎসো লাজ্জারির গোলে সমতায় ফেলে স্যান মারিনো। ৬৬ ও ৭০ মিনিটে স্যান মারিনোর গোল দুটি করেন নিকোলাস ন্যান্নি ও আলেসান্দ্রো গোলিনুচ্চি।
ঐতিহাসিক এই জয়ে নেশনস লিগের ‘ডি’ গ্রুপ থেকে ‘সি’ গ্রুপে উঠে এসেছে স্যান মারিনো।
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ২১০ নম্বরে থাকা দলের ইতিহাস গড়ার রাতে জয় পায়নি পর্তুগাল। বাইসাইকেল কিকে চোখ ধাঁধানো গোল করার পরের ম্যাচেই বিশ্রাম দেওয়া হয় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে। রোনালদোহীন পর্তুগাল গত রাতে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করেছে। ৩৩ মিনিটে পর্তুগালকে এগিয়ে নেন হোয়াও ফেলিক্স। পিছিয়ে পড়া ক্রোয়েশিয়ার সমতায় ফিরতে একটু সময় লেগেছে। ৬৫ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন ক্রোয়াট ডিফেন্ডার জোস্কো গাভারদিওল। ১-১ গোলের পর লিগ ‘এ’-এর গ্রুপ-১ এর পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে পর্তুগাল। ৬ ম্যাচে ৪ জয় ও ২ ড্রয়ে পর্তুগিজদের পয়েন্ট ১৪। দুইয়ে থাকা ক্রোয়েশিয়ার পয়েন্ট ৮। ক্রোয়াটরাও খেলেছে ৬ ম্যাচ।
লিখটেনস্টাইন অবশ্য স্যান মারিনোর প্রিয় প্রতিপক্ষ। স্যান মারিনো তাদের তিন জয়ের তিনটিই পেয়েছে লিখটেনস্টাইনের বিপক্ষে। ২০০৪ সালে প্রীতি ম্যাচে লিখটেনস্টাইনকে ১-০ গোলে হারিয়ে স্যান মারিনো পায় প্রথম জয়। এরপর এ বছরের সেপ্টেম্বরে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে দ্বিতীয় জয় পায় স্যান মারিনো। এখন পর্যন্ত ২১১ ম্যাচে ৩ জয়ের বিপরীতে দলটি হেরেছে ১৯৮ ম্যাচ। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের তলানিতে থাকা দলটি ড্র করেছে ১০ ম্যাচ।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে