ভারত ১১ বছর পর আইসিসি ইভেন্টের শিরোপাখরা কাটিয়েছে। বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে শনিবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের দিনই বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মারা অবসর নিয়েছেন। তবে সব ছাপিয়ে আলোচনা সূর্যকুমার যাদবের সেই বহুল আলোচিত ক্যাচ, যা নিয়ে পরে অনেক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
প্রথমবারের মতো কোনো বিশ্বকাপ জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৬ রান। ওভারের প্রথম বলে হার্দিক পান্ডিয়াকে তুলে মারেন ডেভিড মিলার। লং অফে অসাধারণ ক্যাচ ধরেন সূর্য। প্রথমে বল ধরার পর যখন বুঝতে পারলেন তিনি সীমানাদড়ি ছুঁতে যাচ্ছেন, তৎক্ষণাৎ আকাশে ছুড়লেন এবং আবার ভেতরে ফিরে ক্যাচটা ধরলেন। সামাজিক মাধ্যমে এই ক্যাচের ভিডিও ভাইরাল হলে অনেকে দাবি করেন, সূর্যকুমারের পা সীমানা দড়ি ছুঁয়েছে। আম্পায়ার আরও সময় নিয়ে দেখতে পারতেন।
এবার ক্যাচ নিয়ে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে, সেটা নিয়ে মুখ খুললেন সূর্য। ভারতের এই ক্রিকেটার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘যখন বলটা ওপরে ছুড়লাম এবং ক্যাচ ধরলাম, জানতাম যে সীমানার দড়িতে আমার পা লাগেনি। পেছনে বল ছোড়ার সময় আমি এই ব্যাপারটা নিয়ে খুব সচেতন ছিলাম। জানতাম যে ক্যাচটা সঠিক ছিল।’
সূর্যর ক্যাচটাই যে ম্যাচের মোড় পাল্টে দিয়েছে, সেটা পরে বোঝা গেছে। মিলার আউট হওয়ার পর দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচটা হেরে গেছে ৭ রানে। এই ক্যাচটা না ধরলে সমীকরণ আরও জটিল হতো বলে মনে করেন সূর্য, ‘যদি বলটা ছক্কা হতো, তাহলে সমীকরণ হতো ৫ বলে ১০ রানের। তবু আমরা জিততাম। তবে সেটা অনেক কাছাকাছি হতো।’
মিলার যখন বলটা উড়িয়ে মারেন, তখন লং অনে ছিলেন রোহিত শর্মা ও সূর্য ছিলেন লং অফে। সেই সময়ে কী ঘটেছে, তা প্রকাশ করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন সূর্য। ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশেষজ্ঞ ব্যাটার বলেন, ‘রোহিত ভাই সাধারণত লং অনে দাঁড়ান না। তবে সেই মুহূর্তে সেখানে তিনি ছিলেন। বলটা যখন আসছিল, এক মুহূর্তের জন্য তাঁর দিকে তাকিয়ে ছিলাম। আমি দৌড়ালাম ও লক্ষ্য ছিল বলটা ক্যাচ ধরার। তিনি (রোহিত) আরও কাছে থাকলে বলটা তার দিকে ছুড়তাম। সেই চার পাঁচ সেকেন্ডে যা-ই ঘটুক না কেন, ব্যাখ্যা করতে পারব না।’
ভারত ১১ বছর পর আইসিসি ইভেন্টের শিরোপাখরা কাটিয়েছে। বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে শনিবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের দিনই বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মারা অবসর নিয়েছেন। তবে সব ছাপিয়ে আলোচনা সূর্যকুমার যাদবের সেই বহুল আলোচিত ক্যাচ, যা নিয়ে পরে অনেক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
প্রথমবারের মতো কোনো বিশ্বকাপ জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৬ রান। ওভারের প্রথম বলে হার্দিক পান্ডিয়াকে তুলে মারেন ডেভিড মিলার। লং অফে অসাধারণ ক্যাচ ধরেন সূর্য। প্রথমে বল ধরার পর যখন বুঝতে পারলেন তিনি সীমানাদড়ি ছুঁতে যাচ্ছেন, তৎক্ষণাৎ আকাশে ছুড়লেন এবং আবার ভেতরে ফিরে ক্যাচটা ধরলেন। সামাজিক মাধ্যমে এই ক্যাচের ভিডিও ভাইরাল হলে অনেকে দাবি করেন, সূর্যকুমারের পা সীমানা দড়ি ছুঁয়েছে। আম্পায়ার আরও সময় নিয়ে দেখতে পারতেন।
এবার ক্যাচ নিয়ে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে, সেটা নিয়ে মুখ খুললেন সূর্য। ভারতের এই ক্রিকেটার ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘যখন বলটা ওপরে ছুড়লাম এবং ক্যাচ ধরলাম, জানতাম যে সীমানার দড়িতে আমার পা লাগেনি। পেছনে বল ছোড়ার সময় আমি এই ব্যাপারটা নিয়ে খুব সচেতন ছিলাম। জানতাম যে ক্যাচটা সঠিক ছিল।’
সূর্যর ক্যাচটাই যে ম্যাচের মোড় পাল্টে দিয়েছে, সেটা পরে বোঝা গেছে। মিলার আউট হওয়ার পর দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচটা হেরে গেছে ৭ রানে। এই ক্যাচটা না ধরলে সমীকরণ আরও জটিল হতো বলে মনে করেন সূর্য, ‘যদি বলটা ছক্কা হতো, তাহলে সমীকরণ হতো ৫ বলে ১০ রানের। তবু আমরা জিততাম। তবে সেটা অনেক কাছাকাছি হতো।’
মিলার যখন বলটা উড়িয়ে মারেন, তখন লং অনে ছিলেন রোহিত শর্মা ও সূর্য ছিলেন লং অফে। সেই সময়ে কী ঘটেছে, তা প্রকাশ করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন সূর্য। ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশেষজ্ঞ ব্যাটার বলেন, ‘রোহিত ভাই সাধারণত লং অনে দাঁড়ান না। তবে সেই মুহূর্তে সেখানে তিনি ছিলেন। বলটা যখন আসছিল, এক মুহূর্তের জন্য তাঁর দিকে তাকিয়ে ছিলাম। আমি দৌড়ালাম ও লক্ষ্য ছিল বলটা ক্যাচ ধরার। তিনি (রোহিত) আরও কাছে থাকলে বলটা তার দিকে ছুড়তাম। সেই চার পাঁচ সেকেন্ডে যা-ই ঘটুক না কেন, ব্যাখ্যা করতে পারব না।’
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২৬ মিনিট আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
১ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৩ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৩ ঘণ্টা আগে