নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় দল হোক বা ঘরোয়া ক্রিকেট—মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটিং পজিশন নিয়ে আলোচনা বেশ পুরনো। মিউজিক্যাল চেয়ারের মতো কখনো ওপেনিং, কখনো চার-পাঁচে, আবার কখনো সাত কিংবা আট নম্বরে ব্যাট করতে দেখা যায় তাঁকে। মিরাজ নিজেও এনিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন বেশ কয়েকবার। এবার বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের কাছেও ব্যাটিং পজিশন ঠিক করার আবদার জানিয়েছেন এই অলরাউন্ডার।
সভাপতির আগে একই কথা টিম ম্যানেজমেন্ট, কোচকেও জানিয়েছিলেন মিরাজ। মিরাজকে পছন্দের পজিশনে ব্যাট করানোর ব্যাপারে একমতও হয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু মাঠে নামলেই বদলে যায় সেই সিদ্ধান্ত। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) এবারের আসরে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে সাতটি ম্যাচ খেলেছেন মিরাজ। এখানেও একই চিত্র। সবচেয়ে বেশি তিনবার তিনি ব্যাটিং করেছেন সাত নম্বরে। এছাড়া দুবার ওপেনিং ও ছয়ে, একবার ব্যাট করেছেন আট নম্বরে।
সবশেষ দুই ম্যাচে দলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখলেও নিজের পছন্দমতো ব্যাটিং অর্ডারে নিয়মিত সুযোগ না পাওয়ার আক্ষেপ থেকেই যাচ্ছে মিরাজের। আজ মিরপুরে প্রাইম ব্যাংকের বিপক্ষে ইনিংস ওপেন করতে নেমে ৫৫ বলে ৬৭ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস খেলেন তিনি। ম্যাচ শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আসলে কোথাও থিতু হতে গেলে একটু সময় লাগে। আমাকে সে সময়টা দেওয়া হয় না। অবশ্যই চাই একটা জায়গায় থিতু হতে। এটা নিয়ে টিম ম্যানেজমেন্ট, কোচ, ফারুক ভাই (বিসিবি সভাপতি)—সবার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁরা সবাই একমত যে, আমি যদি একটা নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়মিত ব্যাট করতে পারি, তাহলে সেটা আমার জন্য যেমন ভালো, দলের জন্যও লাভজনক।’
পাঁচ-ছয় নম্বরে ব্যাটিং করতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন মিরাজ। তিনি বলেন, ‘এর আগে আমি চার নম্বরে খেলেছি। তবে আমার মনে হয় পাঁচ-ছয় নম্বর পজিশনটা আমার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। এখানে আমি ফিনিশারের ভূমিকাও রাখতে পারি। আট নম্বরে খেলেছি আগে, ওখানেও ফিনিশিংয়ের দায়িত্ব ছিল। কিন্তু পাঁচ-ছয়ে খেললে আমি সময় পাই, ইনিংস গড়তে পারি, দায়িত্বও বুঝতে পারি।’
সাদা বলের ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত আট নম্বরে ব্যাট করেই সবচেয়ে বেশি রান করেছেন মিরাজ। ৩৪টি ওয়ানডেতে এই পজিশনে তাঁর রান ৬৬২, গড় ২৪। টেস্টেও আট নম্বরে ৩৫ ম্যাচে ১ হাজারের বেশি রান করেছেন তিনি। তবু মিরাজের বিশ্বাস, পাঁচ-ছয়ে নিয়মিত ব্যাট করতে পারলে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবেন দলের জন্য। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, টিম ম্যানেজমেন্ট বিষয়টা গুরুত্ব দিয়ে দেখবে। আমি চাই একটা জায়গায় থিতু হতে, সেটা আমার এবং দলের জন্যই ভালো হবে।’
জাতীয় দল হোক বা ঘরোয়া ক্রিকেট—মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটিং পজিশন নিয়ে আলোচনা বেশ পুরনো। মিউজিক্যাল চেয়ারের মতো কখনো ওপেনিং, কখনো চার-পাঁচে, আবার কখনো সাত কিংবা আট নম্বরে ব্যাট করতে দেখা যায় তাঁকে। মিরাজ নিজেও এনিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন বেশ কয়েকবার। এবার বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের কাছেও ব্যাটিং পজিশন ঠিক করার আবদার জানিয়েছেন এই অলরাউন্ডার।
সভাপতির আগে একই কথা টিম ম্যানেজমেন্ট, কোচকেও জানিয়েছিলেন মিরাজ। মিরাজকে পছন্দের পজিশনে ব্যাট করানোর ব্যাপারে একমতও হয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু মাঠে নামলেই বদলে যায় সেই সিদ্ধান্ত। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) এবারের আসরে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে সাতটি ম্যাচ খেলেছেন মিরাজ। এখানেও একই চিত্র। সবচেয়ে বেশি তিনবার তিনি ব্যাটিং করেছেন সাত নম্বরে। এছাড়া দুবার ওপেনিং ও ছয়ে, একবার ব্যাট করেছেন আট নম্বরে।
সবশেষ দুই ম্যাচে দলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখলেও নিজের পছন্দমতো ব্যাটিং অর্ডারে নিয়মিত সুযোগ না পাওয়ার আক্ষেপ থেকেই যাচ্ছে মিরাজের। আজ মিরপুরে প্রাইম ব্যাংকের বিপক্ষে ইনিংস ওপেন করতে নেমে ৫৫ বলে ৬৭ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস খেলেন তিনি। ম্যাচ শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন এই অলরাউন্ডার বলেন, ‘আসলে কোথাও থিতু হতে গেলে একটু সময় লাগে। আমাকে সে সময়টা দেওয়া হয় না। অবশ্যই চাই একটা জায়গায় থিতু হতে। এটা নিয়ে টিম ম্যানেজমেন্ট, কোচ, ফারুক ভাই (বিসিবি সভাপতি)—সবার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁরা সবাই একমত যে, আমি যদি একটা নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়মিত ব্যাট করতে পারি, তাহলে সেটা আমার জন্য যেমন ভালো, দলের জন্যও লাভজনক।’
পাঁচ-ছয় নম্বরে ব্যাটিং করতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন মিরাজ। তিনি বলেন, ‘এর আগে আমি চার নম্বরে খেলেছি। তবে আমার মনে হয় পাঁচ-ছয় নম্বর পজিশনটা আমার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। এখানে আমি ফিনিশারের ভূমিকাও রাখতে পারি। আট নম্বরে খেলেছি আগে, ওখানেও ফিনিশিংয়ের দায়িত্ব ছিল। কিন্তু পাঁচ-ছয়ে খেললে আমি সময় পাই, ইনিংস গড়তে পারি, দায়িত্বও বুঝতে পারি।’
সাদা বলের ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত আট নম্বরে ব্যাট করেই সবচেয়ে বেশি রান করেছেন মিরাজ। ৩৪টি ওয়ানডেতে এই পজিশনে তাঁর রান ৬৬২, গড় ২৪। টেস্টেও আট নম্বরে ৩৫ ম্যাচে ১ হাজারের বেশি রান করেছেন তিনি। তবু মিরাজের বিশ্বাস, পাঁচ-ছয়ে নিয়মিত ব্যাট করতে পারলে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবেন দলের জন্য। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, টিম ম্যানেজমেন্ট বিষয়টা গুরুত্ব দিয়ে দেখবে। আমি চাই একটা জায়গায় থিতু হতে, সেটা আমার এবং দলের জন্যই ভালো হবে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে