নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাশরাফি বিন মর্তুজা, তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিম—বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে ‘পঞ্চপান্ডব’দের সময় প্রায় শেষের দিকে। মুশফিক এখনো টেস্ট চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে তামিম, মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন। সাকিব, মাশরাফিরও বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
মুশফিক-মাহমুদউল্লাহরা বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অনেক স্মরণীয় জয় এনে দিয়েছেন। পঞ্চপাণ্ডবদের পরবর্তী প্রজন্ম কি তাঁদের দেখানো পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে পারবেন কি না, সেই প্রশ্ন এখন আসছে বারবার। সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি ইফতার পার্টিতে আজ সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম বলেন, ‘মাশরাফি, তামিম, মুশফিক, সাকিবদের মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা সহজে আসে না। কিন্তু সময় এলে পুরাতনদের তো যেতেই হবে। যারা এখন জাতীয় দলে আছে, তারা যোগ্যতা ও পারফরম্যান্সের মাধ্যমে নিজেদের জায়গা করে নেবে। আমাদের তাদের ওপর আস্থা রাখতে হবে।’
তানজিদ হাসান তামিম, তাওহিদ হৃদয়, রিশাদ হোসেনের মতো তরুণেরা এখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছেন নিয়মিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মেহেদী হাসান মিরাজের মতো ক্রিকেটাররাও গড়ে ৯-১০ বছরের মতো খেলছেন বাংলাদেশের জার্সিতে। বিসিবির সাবেক নির্বাচক ও বর্তমান আবাহনী কোচ হান্নান সরকারের মতে তরুণদের হাত ধরেই বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ গড়া সম্ভব। গতকাল মিরপুরে আজ সংবাদমাধ্যমকে হান্নান বলেন, ‘অনেকে বলে বাংলাদেশের পাইপলাইনে মানসম্মত ক্রিকেটার নেই। আসলে ক্রিকেটার আছে। কিন্তু আমরা তাদের যথাযথভাবে গড়ে তোলার সুযোগ দিচ্ছি না। প্রস্তুতি সম্পন্ন না করেই জাতীয় দলে খেলানো হচ্ছে। তবু আমি বলব, বিসিবির তত্ত্বাবধানে বেশ কিছু প্রতিভাবান ক্রিকেটার রয়েছে, যারা সময়ের সঙ্গে নিজেদের প্রমাণ করবে।’
সাদা বলের ক্রিকেটের দুই সংস্করণ ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি থেকে মুশফিক অবসর নিয়েছেন। ডিপিএলে এখন নুরুল হাসান সোহান, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, জাকের আলী অনিক, আফিফ হোসেন, শামীম হোসেন, আকবর আলী, ইয়াসির আলী চৌধুরীর মতো ক্রিকেটাররা আলো ছড়াচ্ছেন। হান্নান বলেন,‘ডিপিএলে কে কোন কন্ডিশনে কেমন খেলছে, সেটা বিশ্লেষণ করে জাতীয় দলে বাছাই করা হবে বুদ্ধিমানের কাজ। এভাবেই ভবিষ্যতের ব্যাকআপ ক্রিকেটার তৈরি করা সম্ভব।’
তামিম-মুশফিকদের মতো ক্রিকেটার তৈরি করা সহজ কাজ নয় বলে জানিয়েছেন হান্নান। আবাহনী কোচ বলেন, ‘তামিম, সাকিব, মাহমুদউল্লাহ, মুশফিকদের মতো ক্রিকেটার তৈরি করতে আরও কিছুটা সময় লাগবে। বিসিবি ২০২৭ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে পরিকল্পিতভাবে এগোচ্ছে।’
মাশরাফি বিন মর্তুজা, তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিম—বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে ‘পঞ্চপান্ডব’দের সময় প্রায় শেষের দিকে। মুশফিক এখনো টেস্ট চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে তামিম, মাহমুদউল্লাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছেন। সাকিব, মাশরাফিরও বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
মুশফিক-মাহমুদউল্লাহরা বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অনেক স্মরণীয় জয় এনে দিয়েছেন। পঞ্চপাণ্ডবদের পরবর্তী প্রজন্ম কি তাঁদের দেখানো পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে পারবেন কি না, সেই প্রশ্ন এখন আসছে বারবার। সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি ইফতার পার্টিতে আজ সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম বলেন, ‘মাশরাফি, তামিম, মুশফিক, সাকিবদের মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা সহজে আসে না। কিন্তু সময় এলে পুরাতনদের তো যেতেই হবে। যারা এখন জাতীয় দলে আছে, তারা যোগ্যতা ও পারফরম্যান্সের মাধ্যমে নিজেদের জায়গা করে নেবে। আমাদের তাদের ওপর আস্থা রাখতে হবে।’
তানজিদ হাসান তামিম, তাওহিদ হৃদয়, রিশাদ হোসেনের মতো তরুণেরা এখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছেন নিয়মিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মেহেদী হাসান মিরাজের মতো ক্রিকেটাররাও গড়ে ৯-১০ বছরের মতো খেলছেন বাংলাদেশের জার্সিতে। বিসিবির সাবেক নির্বাচক ও বর্তমান আবাহনী কোচ হান্নান সরকারের মতে তরুণদের হাত ধরেই বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ গড়া সম্ভব। গতকাল মিরপুরে আজ সংবাদমাধ্যমকে হান্নান বলেন, ‘অনেকে বলে বাংলাদেশের পাইপলাইনে মানসম্মত ক্রিকেটার নেই। আসলে ক্রিকেটার আছে। কিন্তু আমরা তাদের যথাযথভাবে গড়ে তোলার সুযোগ দিচ্ছি না। প্রস্তুতি সম্পন্ন না করেই জাতীয় দলে খেলানো হচ্ছে। তবু আমি বলব, বিসিবির তত্ত্বাবধানে বেশ কিছু প্রতিভাবান ক্রিকেটার রয়েছে, যারা সময়ের সঙ্গে নিজেদের প্রমাণ করবে।’
সাদা বলের ক্রিকেটের দুই সংস্করণ ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি থেকে মুশফিক অবসর নিয়েছেন। ডিপিএলে এখন নুরুল হাসান সোহান, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, জাকের আলী অনিক, আফিফ হোসেন, শামীম হোসেন, আকবর আলী, ইয়াসির আলী চৌধুরীর মতো ক্রিকেটাররা আলো ছড়াচ্ছেন। হান্নান বলেন,‘ডিপিএলে কে কোন কন্ডিশনে কেমন খেলছে, সেটা বিশ্লেষণ করে জাতীয় দলে বাছাই করা হবে বুদ্ধিমানের কাজ। এভাবেই ভবিষ্যতের ব্যাকআপ ক্রিকেটার তৈরি করা সম্ভব।’
তামিম-মুশফিকদের মতো ক্রিকেটার তৈরি করা সহজ কাজ নয় বলে জানিয়েছেন হান্নান। আবাহনী কোচ বলেন, ‘তামিম, সাকিব, মাহমুদউল্লাহ, মুশফিকদের মতো ক্রিকেটার তৈরি করতে আরও কিছুটা সময় লাগবে। বিসিবি ২০২৭ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে পরিকল্পিতভাবে এগোচ্ছে।’
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৪ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৫ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৬ ঘণ্টা আগে