নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জয় দিয়ে শুরু করলেও সে ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ড এবং তৃতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হেরে কার্যত নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের আশা শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের। তবু ক্ষীণ যে সম্ভাবনা ‘যদি’, ‘কিন্তু’র সুতোয় ঝুলছিল, তা জিইয়ে রাখতে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জিততেই হতো বাংলাদেশকে। কিন্তু জিততে পারেননি জ্যোতিরা। ৭ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে নিয়েছেন বিদায় তাঁরা।
গতকাল দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়ে ৩ উইকেটে ১০৩ রান করে বাংলাদেশ। রান তাড়ায় ১৭.২ ওভারে ৭ উইকেট হাতে রেখেই বাংলাদেশের রান টপকে যান দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা। বিজয়ী দলের পক্ষে ৪১ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৪২ করেন তাজমিন ব্রিটস। ১৯ রানে ২ উইকেট নেন ফাহিমা খাতুন।
রানের খাতা খোলার আগেই ওপেনার দিলারা আক্তারের বিদায়ে দুঃস্বপ্নের শুরুই হয়েছিল জ্যোতিদের। আরেক ওপেনার সাথি রাণীকে নিয়ে সোবহানা মোস্তারি দ্বিতীয় উইকেটে ৩৬ রানের জুটি গড়েন। তবে দলের সবচেয়ে বড় জুটিটি হয়েছে মোস্তারির সঙ্গে জ্যোতির। ব্যক্তিগত ১৯ রানে সাথি বিদায় নিলে উইকেটে আসেন জ্যোতি; জুটি বাঁধেন মোস্তারির সঙ্গে। ৫৬ বল খেলে ৪৫ রান তোলেন তারা। ৩৮ রান করে মোস্তারি আউট হয়ে গেলেও ৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন জ্যোতি। টো-টোয়েন্টির মেজাজে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারই রান তুলতে পারেননি। ফলে ২০ ওভার খেললেও বাংলাদেশের স্কোর ১০৬ রানেই আটকে যায়।
চলতি বিশ্বকাপে এটিই অবশ্য জ্যোতির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দলীয় রান। সর্বোচ্চ ১১৯ রান তাঁরা তুলেছিলেন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে। এরপর সাবেক দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তুলেছিল ৯৭ ও ১০৩ রান। মজার ব্যাপার, কোনো ম্যাচেই জ্যোতিরা অলআউট হননি, তবে কোনো ম্যাচেই টি-টোয়েন্টির দাবি মেনে দ্রুত রান তুলতে পারেননি।
জয় দিয়ে শুরু করলেও সে ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেননি নিগার সুলতানা জ্যোতিরা। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ড এবং তৃতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হেরে কার্যত নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালের আশা শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের। তবু ক্ষীণ যে সম্ভাবনা ‘যদি’, ‘কিন্তু’র সুতোয় ঝুলছিল, তা জিইয়ে রাখতে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জিততেই হতো বাংলাদেশকে। কিন্তু জিততে পারেননি জ্যোতিরা। ৭ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে নিয়েছেন বিদায় তাঁরা।
গতকাল দুবাইয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়ে ৩ উইকেটে ১০৩ রান করে বাংলাদেশ। রান তাড়ায় ১৭.২ ওভারে ৭ উইকেট হাতে রেখেই বাংলাদেশের রান টপকে যান দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা। বিজয়ী দলের পক্ষে ৪১ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৪২ করেন তাজমিন ব্রিটস। ১৯ রানে ২ উইকেট নেন ফাহিমা খাতুন।
রানের খাতা খোলার আগেই ওপেনার দিলারা আক্তারের বিদায়ে দুঃস্বপ্নের শুরুই হয়েছিল জ্যোতিদের। আরেক ওপেনার সাথি রাণীকে নিয়ে সোবহানা মোস্তারি দ্বিতীয় উইকেটে ৩৬ রানের জুটি গড়েন। তবে দলের সবচেয়ে বড় জুটিটি হয়েছে মোস্তারির সঙ্গে জ্যোতির। ব্যক্তিগত ১৯ রানে সাথি বিদায় নিলে উইকেটে আসেন জ্যোতি; জুটি বাঁধেন মোস্তারির সঙ্গে। ৫৬ বল খেলে ৪৫ রান তোলেন তারা। ৩৮ রান করে মোস্তারি আউট হয়ে গেলেও ৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন জ্যোতি। টো-টোয়েন্টির মেজাজে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারই রান তুলতে পারেননি। ফলে ২০ ওভার খেললেও বাংলাদেশের স্কোর ১০৬ রানেই আটকে যায়।
চলতি বিশ্বকাপে এটিই অবশ্য জ্যোতির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দলীয় রান। সর্বোচ্চ ১১৯ রান তাঁরা তুলেছিলেন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে। এরপর সাবেক দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তুলেছিল ৯৭ ও ১০৩ রান। মজার ব্যাপার, কোনো ম্যাচেই জ্যোতিরা অলআউট হননি, তবে কোনো ম্যাচেই টি-টোয়েন্টির দাবি মেনে দ্রুত রান তুলতে পারেননি।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৪ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৫ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৬ ঘণ্টা আগে