অনলাইন ডেস্ক
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে ষষ্ঠদিনের মতো শুনানি হয়। শিশির মনির বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে আইনজীবী হিসেবে শুনানিতে অংশ নেন। পরে আগামী বুধবার পরববর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন আদালত।
পাঁচ ব্যক্তির করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৯ আগস্ট রুল জারি করেন হাইকোর্ট। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় করা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কেন অবৈধ ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় রুলে। ওই রুলে আদালতকে সহায়তা করতে (ইন্টারভেনার হিসেবে) গত ২২ অক্টোবর জামায়াতের পক্ষে যুক্ত হন দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আর ২৯ অক্টোবর বিএনপির পক্ষে যুক্ত হন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার শুনানিতে শিশির মনির বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে এবং কর্তৃত্ববাদ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আর এই কর্তৃত্ববাদ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, এমনকি বিচার বিভাগকেও এক প্রকার ধ্বংস করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের মৌলিক ভিত্তির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
শিশির মনির বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে নির্বাচন পদ্ধতিকে ধ্বংস করা হয়েছে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া এমন একপর্যায়ে চলে গেছে যেখানে নির্বাচন আর নির্বাচন থাকেনি সেটি সিলেকশনে পরিণত হয়েছে। পঞ্চদশ সংশোধনী বাংলাদেশের মানুষের আশা ও আকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করেছে। বাংলাদেশের মানুষ ভোটকে উৎসব হিসেবে নিতে বিশ্বাস করে। সেই উৎসবকে ধ্বংস একটি কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাংলাদেশের সংবিধানে এসেছিল সকল রাজনৈতিক দলসহ সবার মতামতের ভিত্তিতে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ধ্বংস করা সংবিধানকে ধ্বংস করার শামিল।
সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে ষষ্ঠদিনের মতো শুনানি হয়। শিশির মনির বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে আইনজীবী হিসেবে শুনানিতে অংশ নেন। পরে আগামী বুধবার পরববর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন আদালত।
পাঁচ ব্যক্তির করা রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৯ আগস্ট রুল জারি করেন হাইকোর্ট। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় করা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কেন অবৈধ ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় রুলে। ওই রুলে আদালতকে সহায়তা করতে (ইন্টারভেনার হিসেবে) গত ২২ অক্টোবর জামায়াতের পক্ষে যুক্ত হন দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আর ২৯ অক্টোবর বিএনপির পক্ষে যুক্ত হন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার শুনানিতে শিশির মনির বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে এবং কর্তৃত্ববাদ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আর এই কর্তৃত্ববাদ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, এমনকি বিচার বিভাগকেও এক প্রকার ধ্বংস করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের মৌলিক ভিত্তির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
শিশির মনির বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে নির্বাচন পদ্ধতিকে ধ্বংস করা হয়েছে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া এমন একপর্যায়ে চলে গেছে যেখানে নির্বাচন আর নির্বাচন থাকেনি সেটি সিলেকশনে পরিণত হয়েছে। পঞ্চদশ সংশোধনী বাংলাদেশের মানুষের আশা ও আকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করেছে। বাংলাদেশের মানুষ ভোটকে উৎসব হিসেবে নিতে বিশ্বাস করে। সেই উৎসবকে ধ্বংস একটি কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাংলাদেশের সংবিধানে এসেছিল সকল রাজনৈতিক দলসহ সবার মতামতের ভিত্তিতে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ধ্বংস করা সংবিধানকে ধ্বংস করার শামিল।
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
২ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেপাটওয়ারী বলেন, ‘যেভাবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের মানুষের জয় হয়েছিল, তেমনি আগামী পার্লামেন্ট নির্বাচনে এনসিপির শাপলা প্রতীকে দেশের মানুষ ভোটের বিপ্লব ঘটাবে। এনসিপির নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠন হবে।’
৩ ঘণ্টা আগে