অনলাইন ডেস্ক
দেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা বুকের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারকে উচ্ছেদ করার পরও নতুন করে স্বৈরাচার চেপে বসে উল্লেখ করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা উচ্ছেদ ছাড়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে না।’
আজ রোববার সকালে গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বরে শহীদ নূর হোসেন ও শহীদ আমিনুল হুদা টিটোর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা উচ্ছেদ ছাড়া গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করা যাবে না। তাই আজকের অঙ্গীকার হবে পূর্ণ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য স্বৈরাচারী ব্যবস্থার উচ্ছেদের সংগ্রাম বেগবান করতে হবে। এ কাজটি করতে পারে নীতিনিষ্ঠ রাজনৈতিক শক্তি।’
জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম আকাঙ্ক্ষা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়ার পথে এগিয়ে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো জনজীবনে শান্তি আসেনি। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় মানুষের মধ্যে হতাশা কাজ করছে। পতিত স্বৈরাচার, দেশি-বিদেশি অপশক্তি নানা ধরনের অপতৎপরতা চালাচ্ছে।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে সিপিবির এই নেতা বলেন, এই সরকারের অন্যতম করণীয় হলো নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার করে নির্বাচনের পথে এগিয়ে যাওয়া এবং এর জন্য রোডম্যাপ ঘোষণা করা। এ বিষয়ে সরকারের সুস্পষ্ট বক্তব্য না থাকায় মানুষের মনে নানা সন্দেহ অবিশ্বাস জন্ম হচ্ছে। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধ, ৯০-এর গণ-অভ্যুত্থান, ২০২৪ এর গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে ধারণ করে পূর্ণ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং ব্যবস্থা বদলে সংগ্রাম অগ্রসর করতে সরকার ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের কথা বলা হচ্ছে, সাইবার সিকিউরিটি আইন বাতিলের কথা বলা হয়েছে এটা খুবই ভালো পদক্ষেপ। আবার নানা ধরনের দায়মুক্তি আইন জারি করে সরকারের সব ধরনের কাজের বিষয়ে প্রশ্ন তোলাকে নিষিদ্ধ করার কথাও শোনা যাচ্ছে। একটা গণতান্ত্রিক সমাজে এটি কাম্য হতে পারে না। এ ধরনের দায়মুক্তি দেওয়ার পথ থেকে সরকারকে সরে আসতে হবে।
পুষ্পস্তবক অর্পণের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসেন রেজা, লূনা নুর, সদস্য জাহিদ হোসেন খান, সংগঠক সাদেকুর রহমান শামীম, শ্রমিক নেতা আব্দুল কাদের, খেতমজুর নেতা মোতালেব হোসেন, কৃষক নেতা আলতাফ হোসেন, সাবেক ছাত্রনেতা দীপক শীল, সাংস্কৃতিক সংগঠক রতন কুমার দাস, যুবনেতা জাহাঙ্গীর আলম নান্নু প্রমুখ।
দেশের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা বুকের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারকে উচ্ছেদ করার পরও নতুন করে স্বৈরাচার চেপে বসে উল্লেখ করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা উচ্ছেদ ছাড়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে না।’
আজ রোববার সকালে গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বরে শহীদ নূর হোসেন ও শহীদ আমিনুল হুদা টিটোর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা উচ্ছেদ ছাড়া গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করা যাবে না। তাই আজকের অঙ্গীকার হবে পূর্ণ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য স্বৈরাচারী ব্যবস্থার উচ্ছেদের সংগ্রাম বেগবান করতে হবে। এ কাজটি করতে পারে নীতিনিষ্ঠ রাজনৈতিক শক্তি।’
জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম আকাঙ্ক্ষা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়ার পথে এগিয়ে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো জনজীবনে শান্তি আসেনি। নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় মানুষের মধ্যে হতাশা কাজ করছে। পতিত স্বৈরাচার, দেশি-বিদেশি অপশক্তি নানা ধরনের অপতৎপরতা চালাচ্ছে।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে সিপিবির এই নেতা বলেন, এই সরকারের অন্যতম করণীয় হলো নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কার করে নির্বাচনের পথে এগিয়ে যাওয়া এবং এর জন্য রোডম্যাপ ঘোষণা করা। এ বিষয়ে সরকারের সুস্পষ্ট বক্তব্য না থাকায় মানুষের মনে নানা সন্দেহ অবিশ্বাস জন্ম হচ্ছে। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধ, ৯০-এর গণ-অভ্যুত্থান, ২০২৪ এর গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে ধারণ করে পূর্ণ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং ব্যবস্থা বদলে সংগ্রাম অগ্রসর করতে সরকার ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের কথা বলা হচ্ছে, সাইবার সিকিউরিটি আইন বাতিলের কথা বলা হয়েছে এটা খুবই ভালো পদক্ষেপ। আবার নানা ধরনের দায়মুক্তি আইন জারি করে সরকারের সব ধরনের কাজের বিষয়ে প্রশ্ন তোলাকে নিষিদ্ধ করার কথাও শোনা যাচ্ছে। একটা গণতান্ত্রিক সমাজে এটি কাম্য হতে পারে না। এ ধরনের দায়মুক্তি দেওয়ার পথ থেকে সরকারকে সরে আসতে হবে।
পুষ্পস্তবক অর্পণের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসেন রেজা, লূনা নুর, সদস্য জাহিদ হোসেন খান, সংগঠক সাদেকুর রহমান শামীম, শ্রমিক নেতা আব্দুল কাদের, খেতমজুর নেতা মোতালেব হোসেন, কৃষক নেতা আলতাফ হোসেন, সাবেক ছাত্রনেতা দীপক শীল, সাংস্কৃতিক সংগঠক রতন কুমার দাস, যুবনেতা জাহাঙ্গীর আলম নান্নু প্রমুখ।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
৫ মিনিট আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১১ মিনিট আগেপাটওয়ারী বলেন, ‘যেভাবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের মানুষের জয় হয়েছিল, তেমনি আগামী পার্লামেন্ট নির্বাচনে এনসিপির শাপলা প্রতীকে দেশের মানুষ ভোটের বিপ্লব ঘটাবে। এনসিপির নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠন হবে।’
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, মেয়াদ এবং বার—এই বিতর্কে না থেকে এক ব্যক্তি লাইফ টাইমে সর্বোচ্চ কত বছর প্রধানমন্ত্রী পদে থাকতে পারবেন, আমি সেই প্রস্তাব করেছি।
২ ঘণ্টা আগে