নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যমান সংবিধান লাখো মুক্তিযোদ্ধার রক্তের বিনিময়ে পাওয়া, তাই নতুন করে সংবিধান লেখার পক্ষে নয় গণফোরাম। তবে জনআকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমে সংশোধনের পক্ষে দলটি। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এসব কথা বলে দলটি।
বেলা ৩টা থেকে শুরু হয়ে সংলাপ শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টার কিছু পরে। দলটির সাধারণ সম্পাদক ডা. মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে সভাপতি পরিষদের সদস্য সুব্রত চৌধুরী, এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিকসহ ১১ সদস্য সংলাপে অংশ নেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬টি লিখিত প্রস্তাবের মধ্যে ৫৮টিতে একমত, ৭৮টিতে দ্বিমত, ২৪টিতে আংশিক একমত এবং ৮টিতে টিক চিহ্ন না দিয়ে মতামত জমা দিয়েছিল গণফোরাম। সংলাপে দলটি অনেক বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে বলে জানা গেছে।
দলটির এক নেতা বলেন, ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের (এনসিসি) বিষয়ে আমাদের দ্বিমত ছিল। কিন্তু কমিশন আমাদের ব্যাখ্যা দিয়েছে। বিষয়টি ইতিবাচক ধরে নিয়ে আমাদের দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাব।’
অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী শপথ নিয়েছে উল্লেখ করে দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বলেন, ‘সাংবিধানিক সরকারের অধীনে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে। আমাদের সংবিধান সংশোধন করতে হলে জাতীয় সংসদ ব্যতিরেকে বর্তমান কাঠামোতে সম্ভব নয়।’
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্যের দাবি জানিয়ে গণফোরামে সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে আমাদের সংবিধানে যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, সেটা প্রয়োগের ফলেই তিনি স্বৈরশাসক হয়েছেন এবং একচ্ছত্র রাষ্ট্রের পুরো মালিকানা তাঁর হাতে চলে গেছে। তাতে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা একবারে নেই বললে চলে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তিনি তাঁর ক্ষমতা প্রয়োগ করারও সুযোগ পান না। বিচারপতি নিয়োগও তিনি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ বা নির্দেশনার বাইরে করতে পারেন না।’
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার মত দিয়েছে গণফোরাম। তার মেয়াদ ১২০ দিনে রাখার পক্ষে মত তাদের। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে শুধু অর্থবিল ও আস্থা ভোট এমপিরা দলীয় সিদ্ধান্তে দেওয়ার পক্ষে।
১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রধান ছিলেন গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি কামাল হোসেন। দলটি তাঁকে সংবিধানের প্রণেতা বলে দাবি করেন। মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা সংবিধান সংস্কার কমিশনকে বলেছিলেন জনআকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করা যাবে। তবে সেটা অবশ্যই জাতীয় সংসদের মাধ্যমে করা সমীচীন, এ ছাড়া কোনো সুযোগ নেই।’
সরকারপ্রধান এবং দলীয় ব্যক্তি থাকতে পারবে না বলে মত দিয়েছে গণফোরাম। সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে বলে মত তাদের। একজন সর্বোচ্চ দুইবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পক্ষে তারা। ডেপুটি স্পিকার একজনই হবেন, তা বিরোধী দল থেকে নেওয়ার প্রস্তাব তাদের। সংবিধানের চার মূলনীতি পরিবর্তনে দ্বিমত গণফোরামের। দ্বিকক্ষে সংশোধনেও দ্বিমত তাদের।
সংবিধান সংস্কার কমিশন ছাড়া নির্বাচনব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি এবং পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা সম্ভব বলে মনে করে দলটি। মিজানুর রহমান বলেন, এগুলো এক মাস থেকে দুই মাসের মধ্যেই করা সম্ভব। এটাকে দীর্ঘায়িত করা হচ্ছে। এটা নিয়ে আমাদের দলের পক্ষ থেকে আমরা সংশয় প্রকাশ করেছি। বিচারব্যবস্থা নিয়ে নানান অসংগতি রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি। বর্তমান সরকারের সময়ে ২৩ বিচারপতি নিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ বলে মনে করে গণফোরাম।
নির্বাচন কমিশনকে সংস্কারের দাবি করেছে গণফোরাম। বিগত তিন নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ দাবি করে দায়িত্বপালনকারী রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তা এবং পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে মিজানুর রহমান বলেন, বিগত যে তিনটি নির্বাচন কমিশন বিতর্কিত হয়ে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে গিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেও আইনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।
দ্রুত সময়ের মধ্যে সংস্কার ও নির্বাচন চায় গণফোরাম। এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক বলেন, ‘তারা ৭ মার্চের ভাষণ, ২৬ মার্চে স্বাধীনতার ঘোষণা, প্রক্লেমেশন অব ইন্ডিপেন্ডেনস বাতিলের সুপারিশ করেছে। আমরা এটার ঘোর বিরোধিতা করেছি।’
সংবিধান পুনর্লিখনের বিরোধিতার কথা জানিয়ে এ কে এম জগলুল হায়দার বলেন, ‘যে সংবিধান লক্ষ লক্ষ শহীদের রক্তে রঞ্জিত, মুক্তিযোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষার ফসল, সেটাকে নতুন করে লেখা যাবে না। তবে সময়ের প্রয়োজনে সংশোধন করা যাবে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যমান সংবিধান লাখো মুক্তিযোদ্ধার রক্তের বিনিময়ে পাওয়া, তাই নতুন করে সংবিধান লেখার পক্ষে নয় গণফোরাম। তবে জনআকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমে সংশোধনের পক্ষে দলটি। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এসব কথা বলে দলটি।
বেলা ৩টা থেকে শুরু হয়ে সংলাপ শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টার কিছু পরে। দলটির সাধারণ সম্পাদক ডা. মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে সভাপতি পরিষদের সদস্য সুব্রত চৌধুরী, এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিকসহ ১১ সদস্য সংলাপে অংশ নেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬টি লিখিত প্রস্তাবের মধ্যে ৫৮টিতে একমত, ৭৮টিতে দ্বিমত, ২৪টিতে আংশিক একমত এবং ৮টিতে টিক চিহ্ন না দিয়ে মতামত জমা দিয়েছিল গণফোরাম। সংলাপে দলটি অনেক বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে বলে জানা গেছে।
দলটির এক নেতা বলেন, ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের (এনসিসি) বিষয়ে আমাদের দ্বিমত ছিল। কিন্তু কমিশন আমাদের ব্যাখ্যা দিয়েছে। বিষয়টি ইতিবাচক ধরে নিয়ে আমাদের দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাব।’
অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী শপথ নিয়েছে উল্লেখ করে দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বলেন, ‘সাংবিধানিক সরকারের অধীনে রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে। আমাদের সংবিধান সংশোধন করতে হলে জাতীয় সংসদ ব্যতিরেকে বর্তমান কাঠামোতে সম্ভব নয়।’
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্যের দাবি জানিয়ে গণফোরামে সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে আমাদের সংবিধানে যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, সেটা প্রয়োগের ফলেই তিনি স্বৈরশাসক হয়েছেন এবং একচ্ছত্র রাষ্ট্রের পুরো মালিকানা তাঁর হাতে চলে গেছে। তাতে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা একবারে নেই বললে চলে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তিনি তাঁর ক্ষমতা প্রয়োগ করারও সুযোগ পান না। বিচারপতি নিয়োগও তিনি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ বা নির্দেশনার বাইরে করতে পারেন না।’
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার মত দিয়েছে গণফোরাম। তার মেয়াদ ১২০ দিনে রাখার পক্ষে মত তাদের। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে শুধু অর্থবিল ও আস্থা ভোট এমপিরা দলীয় সিদ্ধান্তে দেওয়ার পক্ষে।
১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রধান ছিলেন গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি কামাল হোসেন। দলটি তাঁকে সংবিধানের প্রণেতা বলে দাবি করেন। মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা সংবিধান সংস্কার কমিশনকে বলেছিলেন জনআকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করা যাবে। তবে সেটা অবশ্যই জাতীয় সংসদের মাধ্যমে করা সমীচীন, এ ছাড়া কোনো সুযোগ নেই।’
সরকারপ্রধান এবং দলীয় ব্যক্তি থাকতে পারবে না বলে মত দিয়েছে গণফোরাম। সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে বলে মত তাদের। একজন সর্বোচ্চ দুইবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পক্ষে তারা। ডেপুটি স্পিকার একজনই হবেন, তা বিরোধী দল থেকে নেওয়ার প্রস্তাব তাদের। সংবিধানের চার মূলনীতি পরিবর্তনে দ্বিমত গণফোরামের। দ্বিকক্ষে সংশোধনেও দ্বিমত তাদের।
সংবিধান সংস্কার কমিশন ছাড়া নির্বাচনব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি এবং পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা সম্ভব বলে মনে করে দলটি। মিজানুর রহমান বলেন, এগুলো এক মাস থেকে দুই মাসের মধ্যেই করা সম্ভব। এটাকে দীর্ঘায়িত করা হচ্ছে। এটা নিয়ে আমাদের দলের পক্ষ থেকে আমরা সংশয় প্রকাশ করেছি। বিচারব্যবস্থা নিয়ে নানান অসংগতি রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি। বর্তমান সরকারের সময়ে ২৩ বিচারপতি নিয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ বলে মনে করে গণফোরাম।
নির্বাচন কমিশনকে সংস্কারের দাবি করেছে গণফোরাম। বিগত তিন নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ দাবি করে দায়িত্বপালনকারী রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তা এবং পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে মিজানুর রহমান বলেন, বিগত যে তিনটি নির্বাচন কমিশন বিতর্কিত হয়ে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে গিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেও আইনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।
দ্রুত সময়ের মধ্যে সংস্কার ও নির্বাচন চায় গণফোরাম। এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক বলেন, ‘তারা ৭ মার্চের ভাষণ, ২৬ মার্চে স্বাধীনতার ঘোষণা, প্রক্লেমেশন অব ইন্ডিপেন্ডেনস বাতিলের সুপারিশ করেছে। আমরা এটার ঘোর বিরোধিতা করেছি।’
সংবিধান পুনর্লিখনের বিরোধিতার কথা জানিয়ে এ কে এম জগলুল হায়দার বলেন, ‘যে সংবিধান লক্ষ লক্ষ শহীদের রক্তে রঞ্জিত, মুক্তিযোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষার ফসল, সেটাকে নতুন করে লেখা যাবে না। তবে সময়ের প্রয়োজনে সংশোধন করা যাবে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে টানা দুই দিনের কর্মসূচি শেষে বিজয়ের দেখা পেলেন আন্দোলনকারীরা। গতকাল শনিবার রাত ১১টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে দলটিকে নিষিদ্ধের ঘোষণার পর শাহবাগে উল্লাসে ফেটে পড়েন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ (পথনকশা) না পাওয়ায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
৪ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, যারা বারবার সংবিধান লঙ্ঘন করেছে, দেশে অবৈধ সংসদ বা সরকার গঠন করেছে, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের জনগণ কোনোভাবেই দুর্নীতি, গুম-খুন-অপহরণ, টাকা পাচারকারী, বর্বর
৫ ঘণ্টা আগে