অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘যারা খুনি ও খুনিদের দোসর, তারা যেই মত ও দলেরই হোক না কেন, তাদের শাস্তি হতে হবে এবং এই বিচারিক প্রক্রিয়ায় কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করা যাবে না।’
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠক থেকে বের হয়ে ফরেন সার্ভিস একাডেমির সামনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সারজিস আলম।
সারজিস আলম বলেন, ‘যে আওয়ামী লীগ ৫ আগস্টের পর থেকে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছে, সেই দলের নামে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, তাদের নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। যদি রাজনৈতিক নেতৃত্ব এই উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তরুণ প্রজন্ম ভবিষ্যতে তাদের জবাবদিহির মুখে ফেলবে।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘বাংলাদেশের এ অভ্যুত্থানে ছাত্র ও তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব সম্পন্ন করেছে। এখন রাজনৈতিক অগ্রজদের উচিত ঐক্যবদ্ধভাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও গণহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, পুরো বাংলাদেশে অপারেশন ডেভিল হান্ট হচ্ছে, যারা শহীদ হয়েছেন, আহতরা রয়েছেন, তাদের মামলার সাপেক্ষে যে গ্রেপ্তার হচ্ছে, বিভিন্ন বিচারিক প্রক্রিয়া হচ্ছে, এই জায়গায় বিভিন্ন রেফারেন্সে, যারা ফ্যাসিবাদ আন্দোলনে ছিল, কিন্তু বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে পোস্টেড, তারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে রেফারেন্স করছে। এই রেফারেন্সের মাধ্যমে বিভিন্ন বিচারকও হয় তাঁরা ফ্যাসিস্টের দোসর ছিলেন অথবা বর্তমানে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত হয়ে রায় দিয়ে এই সন্ত্রাসীদের জামিন দেওয়ার চেষ্টা করছেন। তাদের বিভিন্নভাবে আশ্রয় দিচ্ছে। এই কাজগুলো যদি করা হয়, তাহলে সবচেয়ে বড় সমস্যা এই বিচারিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই মানুষগুলো খুব দ্রুত পুনর্বাসিত হয়ে আজকে যারা ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলন করছে, তাদের ওপর হামলা করবে।’
সারজিস আলম বলেন, ‘আমাদের দেশে একটা সমস্যা হচ্ছে, নেতারা খুনি হাসিনার মতো খুব সহজে সেফ এক্সিট পেয়ে যায়। এই গণঅভ্যুত্থানে যারা আন্দোলনে ছিল, তাদের কিন্তু এই খুনি হাসিনা ও তার দোসররা ছাড়বে না। সে জায়গায় আমরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কোনো ধরনের নেগোসিয়েশনের চিহ্ন দেখতে চাই না। যারা খুনি, যারা খুনিদের দোসর, তারা যেই মত ও দলেরই হোক না কেন, তাদের শাস্তি হতে হবে এবং এই বিচারিক প্রক্রিয়ায় আমরা কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ আশা করি না, এটা আমাদের জায়গা থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘যারা খুনি ও খুনিদের দোসর, তারা যেই মত ও দলেরই হোক না কেন, তাদের শাস্তি হতে হবে এবং এই বিচারিক প্রক্রিয়ায় কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করা যাবে না।’
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠক থেকে বের হয়ে ফরেন সার্ভিস একাডেমির সামনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সারজিস আলম।
সারজিস আলম বলেন, ‘যে আওয়ামী লীগ ৫ আগস্টের পর থেকে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছে, সেই দলের নামে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, তাদের নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। যদি রাজনৈতিক নেতৃত্ব এই উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে তরুণ প্রজন্ম ভবিষ্যতে তাদের জবাবদিহির মুখে ফেলবে।’
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, ‘বাংলাদেশের এ অভ্যুত্থানে ছাত্র ও তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব সম্পন্ন করেছে। এখন রাজনৈতিক অগ্রজদের উচিত ঐক্যবদ্ধভাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও গণহত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা।’
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, পুরো বাংলাদেশে অপারেশন ডেভিল হান্ট হচ্ছে, যারা শহীদ হয়েছেন, আহতরা রয়েছেন, তাদের মামলার সাপেক্ষে যে গ্রেপ্তার হচ্ছে, বিভিন্ন বিচারিক প্রক্রিয়া হচ্ছে, এই জায়গায় বিভিন্ন রেফারেন্সে, যারা ফ্যাসিবাদ আন্দোলনে ছিল, কিন্তু বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে পোস্টেড, তারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে রেফারেন্স করছে। এই রেফারেন্সের মাধ্যমে বিভিন্ন বিচারকও হয় তাঁরা ফ্যাসিস্টের দোসর ছিলেন অথবা বর্তমানে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত হয়ে রায় দিয়ে এই সন্ত্রাসীদের জামিন দেওয়ার চেষ্টা করছেন। তাদের বিভিন্নভাবে আশ্রয় দিচ্ছে। এই কাজগুলো যদি করা হয়, তাহলে সবচেয়ে বড় সমস্যা এই বিচারিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই মানুষগুলো খুব দ্রুত পুনর্বাসিত হয়ে আজকে যারা ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলন করছে, তাদের ওপর হামলা করবে।’
সারজিস আলম বলেন, ‘আমাদের দেশে একটা সমস্যা হচ্ছে, নেতারা খুনি হাসিনার মতো খুব সহজে সেফ এক্সিট পেয়ে যায়। এই গণঅভ্যুত্থানে যারা আন্দোলনে ছিল, তাদের কিন্তু এই খুনি হাসিনা ও তার দোসররা ছাড়বে না। সে জায়গায় আমরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কোনো ধরনের নেগোসিয়েশনের চিহ্ন দেখতে চাই না। যারা খুনি, যারা খুনিদের দোসর, তারা যেই মত ও দলেরই হোক না কেন, তাদের শাস্তি হতে হবে এবং এই বিচারিক প্রক্রিয়ায় আমরা কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ আশা করি না, এটা আমাদের জায়গা থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই।’
মিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১৬ ঘণ্টা আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১৬ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির সংস্কার প্রয়োজন, মানসিক সংস্কার প্রয়োজন। এটাই আমাদের সামাজিক আন্দোলন হওয়া উচিত। সমাজ, রাষ্ট্র—এমনকি দলকেও প্রতিদিনই সংস্কারের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা একটি জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র ব্যবস্থা গঠন করতে পারব।’
১৭ ঘণ্টা আগে