নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনয়ন ফরম বিতরণ কার্যক্রম শেষ হয়েছে আজ শুক্রবার। শেষ দিনেও মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেননি দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ ও তাঁর অনুসারীরা। যদিও রওশনের জন্য এ ব্যাপারে সময়ের কোনো বাধ্যবাধকতা রাখা হয়নি বলে জানিয়েছেন জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
আজ এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘রওশন এরশাদ আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। তাঁর জন্য কোনো সময়ের বাধ্যবাধকতা নেই। তিনি যখন বলবেন তখনই মনোনয়ন ফরম দেওয়া হবে। রওশন এরশাদ চাইলে মনোনয়ন ফরম তাঁর বাসায় পৌঁছে দেব।’
জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠায় রওশন এরশাদের অবদানের কথা স্বীকার করে চুন্নু বলেন, ‘তিনি (রওশন এরশাদ) নির্বাচন করলে, আমরা তাঁকে সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করব।’
গত সোমবার রাজধানীর বনানীতে দলের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম বিতরণের কার্যক্রম শুরু করে জাতীয় পার্টি। আগের ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার এই কার্যক্রম শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ওই সময় এক দিন বাড়ানো হয়। গতকাল শেষ দিন পর্যন্ত ১ হাজার ৭৫২ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী ফরম সংগ্রহ করেছেন বলে জানান জাপার চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী।
এদিকে আজ সকাল থেকে বনানীর কার্যালয়ে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার শুরু হয়েছে। শুরুর দিনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে ২৫ নভেম্বর শনিবার খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগ এবং ২৬ নভেম্বর রোববার ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে।
প্রায় সব আসনেই একাধিক মনোনয়ন ফরম বিতরণ হয়েছে বলে জানিয়ে জাপা মহাসচিব বলেন, ‘মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে। আশা করছি, ২৭ নভেম্বর আমাদের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে ব্যক্তির যোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা যাচাই করা হবে। মনোনয়ন বোর্ডের মতামত নিয়ে বোর্ড সভাপতি ও পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের মনোনয়ন চূড়ান্ত করবেন। পার্টির চেয়ারম্যান ইচ্ছে করলে মনোনয়ন পরিবর্তন করতেও পারবেন। নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে কেউ যদি কাজ করে অথবা দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে কেউ যদি প্রার্থী হয়, তাঁকে আর পার্টিতে রাখা হবে না।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা। আমরা চেয়েছি, ভোটাররা যেনে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে এসে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভোটাররা নির্বাচনে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।’
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনয়ন ফরম বিতরণ কার্যক্রম শেষ হয়েছে আজ শুক্রবার। শেষ দিনেও মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেননি দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ ও তাঁর অনুসারীরা। যদিও রওশনের জন্য এ ব্যাপারে সময়ের কোনো বাধ্যবাধকতা রাখা হয়নি বলে জানিয়েছেন জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
আজ এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘রওশন এরশাদ আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। তাঁর জন্য কোনো সময়ের বাধ্যবাধকতা নেই। তিনি যখন বলবেন তখনই মনোনয়ন ফরম দেওয়া হবে। রওশন এরশাদ চাইলে মনোনয়ন ফরম তাঁর বাসায় পৌঁছে দেব।’
জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠায় রওশন এরশাদের অবদানের কথা স্বীকার করে চুন্নু বলেন, ‘তিনি (রওশন এরশাদ) নির্বাচন করলে, আমরা তাঁকে সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করব।’
গত সোমবার রাজধানীর বনানীতে দলের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম বিতরণের কার্যক্রম শুরু করে জাতীয় পার্টি। আগের ঘোষণা অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার এই কার্যক্রম শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ওই সময় এক দিন বাড়ানো হয়। গতকাল শেষ দিন পর্যন্ত ১ হাজার ৭৫২ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী ফরম সংগ্রহ করেছেন বলে জানান জাপার চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী।
এদিকে আজ সকাল থেকে বনানীর কার্যালয়ে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার শুরু হয়েছে। শুরুর দিনে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। পর্যায়ক্রমে ২৫ নভেম্বর শনিবার খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগ এবং ২৬ নভেম্বর রোববার ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে।
প্রায় সব আসনেই একাধিক মনোনয়ন ফরম বিতরণ হয়েছে বলে জানিয়ে জাপা মহাসচিব বলেন, ‘মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে। আশা করছি, ২৭ নভেম্বর আমাদের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে ব্যক্তির যোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা যাচাই করা হবে। মনোনয়ন বোর্ডের মতামত নিয়ে বোর্ড সভাপতি ও পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের মনোনয়ন চূড়ান্ত করবেন। পার্টির চেয়ারম্যান ইচ্ছে করলে মনোনয়ন পরিবর্তন করতেও পারবেন। নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে কেউ যদি কাজ করে অথবা দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে কেউ যদি প্রার্থী হয়, তাঁকে আর পার্টিতে রাখা হবে না।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা। আমরা চেয়েছি, ভোটাররা যেনে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে এসে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, ভোটাররা নির্বাচনে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।’
গত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১ দিন আগে