নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
রাত পৌনে ৯টার মিনিটে বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের সামনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু জানানো হয়নি। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা যা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম, তার উপর ভিত্তি করে একটা লিখিত বক্তব্য নিয়ে এসেছি। সেই বক্তব্যটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে পেশ করেছি এবং সেই ভিত্তিতে আমরা আলোচনা করেছি, তার সারাংশ তুলে ধরতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের লক্ষ্যে বিএনপি প্রথম থেকেই একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছি।’
মোশাররফ বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মী রাজনৈতিকভাবে পারিবারিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগের আমলে এবং সেজন্য আওয়ামী লীগের বিচার সবচাইতে বেশি দাবী করে বিএনপি। এই বিচার প্রক্রিয়া কোনোভাবে অসম্পূর্ণ থাকলে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় যাবে তাঁদের বিচারের প্রক্রিয়া এনে বিচার বিভাগের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম অবিলম্বে সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দ্রুত রোডম্যাপ দেওয়া দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো উসিলায় নির্বাচন যতো বিলম্ব করা হলে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়-দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের উপরই বর্তাবে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে বলেছি, বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার মধ্যে আসছে সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটা কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সংস্কার চলমান বিষয়, এটা চলতে থাকবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, এই সরকার সকলের সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে একটা সংস্কার প্রস্তাব দেবে। সেইটা চলমান থাকবে। ভবিষ্যতে যদি জনগণ আমাদের ক্ষমতায় বসায়, আমরা সেই সংস্কার চলমানভাবে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা নেব।’
তিনি আরো বলেন, ‘মামলাগুলোর ব্যাপারে, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন জনাব তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত আমাদের নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বিক্ষুব্ধ। আমরা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের এবং যারা দায়ী, তাঁদের বিচার চাই, আমরা তো বিচারের পক্ষেই। তবে বিচার বিভাগ স্বাধীন চাই, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই বিচার সম্পন্ন করবে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে আশ্বাসের প্রশ্নে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এরকম স্পেসিফিক কোনো কথা হয় নাই। স্পেসিফিক কোনো কিছু জানার নাই। আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, হয়তো বা উনারা উনাদের প্রেসের মাধ্যমে জানাবেন।’
দলের আরেক নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কারের ব্যাপারে আমরা এবার পরিষ্কার এবং তারাও একমত হয়েছে যে, সংস্কার যেখানে ঐক্যমতের ভিত্তিতে হওয়ার কথা, তার ভিত্তিতে সংস্কার কাজ সম্পন্ন হবে এবং সেই কাজ অতি সহসা সম্পন্ন করা সম্ভব। এখানে কোনো দ্বিমত পোষণ করেননি।’
তিনি আরও বলেন, বিচার ব্যবস্থা বিচার বিভাগ করবে এবং বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে যে আলোচনা হয়েছে এখানেও উনাদের কোনো দ্বিমত নাই। ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব এই আলোচনাও হয়েছে এখানে।
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে আমরা লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছি। আগেও জানিয়েছি, নিরাপত্তা উপদেষ্টা আর দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা যাদের কারণে এই সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন হচ্ছে, তাদেরকে বাদ দিতে আমরা আজকেও লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, ‘যে তিনটি বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি, সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটার কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বলেছি, যদি দ্রুত নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে আজকে বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে... এক ঘোষণার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
আজকের আলোচনায় আপনার সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখনো প্রতিক্রিয়া জানানোর দরকার নাই। ওনারা কি বলে? তারপর আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব’
রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে করতে ৪ সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
রাত পৌনে ৯টার মিনিটে বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের সামনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু জানানো হয়নি। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা যা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম, তার উপর ভিত্তি করে একটা লিখিত বক্তব্য নিয়ে এসেছি। সেই বক্তব্যটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে পেশ করেছি এবং সেই ভিত্তিতে আমরা আলোচনা করেছি, তার সারাংশ তুলে ধরতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের লক্ষ্যে বিএনপি প্রথম থেকেই একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছি।’
মোশাররফ বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মী রাজনৈতিকভাবে পারিবারিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগের আমলে এবং সেজন্য আওয়ামী লীগের বিচার সবচাইতে বেশি দাবী করে বিএনপি। এই বিচার প্রক্রিয়া কোনোভাবে অসম্পূর্ণ থাকলে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় যাবে তাঁদের বিচারের প্রক্রিয়া এনে বিচার বিভাগের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম অবিলম্বে সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দ্রুত রোডম্যাপ দেওয়া দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো উসিলায় নির্বাচন যতো বিলম্ব করা হলে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়-দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের উপরই বর্তাবে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে বলেছি, বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার মধ্যে আসছে সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটা কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সংস্কার চলমান বিষয়, এটা চলতে থাকবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, এই সরকার সকলের সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে একটা সংস্কার প্রস্তাব দেবে। সেইটা চলমান থাকবে। ভবিষ্যতে যদি জনগণ আমাদের ক্ষমতায় বসায়, আমরা সেই সংস্কার চলমানভাবে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা নেব।’
তিনি আরো বলেন, ‘মামলাগুলোর ব্যাপারে, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন জনাব তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত আমাদের নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বিক্ষুব্ধ। আমরা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের এবং যারা দায়ী, তাঁদের বিচার চাই, আমরা তো বিচারের পক্ষেই। তবে বিচার বিভাগ স্বাধীন চাই, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই বিচার সম্পন্ন করবে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে আশ্বাসের প্রশ্নে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এরকম স্পেসিফিক কোনো কথা হয় নাই। স্পেসিফিক কোনো কিছু জানার নাই। আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, হয়তো বা উনারা উনাদের প্রেসের মাধ্যমে জানাবেন।’
দলের আরেক নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কারের ব্যাপারে আমরা এবার পরিষ্কার এবং তারাও একমত হয়েছে যে, সংস্কার যেখানে ঐক্যমতের ভিত্তিতে হওয়ার কথা, তার ভিত্তিতে সংস্কার কাজ সম্পন্ন হবে এবং সেই কাজ অতি সহসা সম্পন্ন করা সম্ভব। এখানে কোনো দ্বিমত পোষণ করেননি।’
তিনি আরও বলেন, বিচার ব্যবস্থা বিচার বিভাগ করবে এবং বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে যে আলোচনা হয়েছে এখানেও উনাদের কোনো দ্বিমত নাই। ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব এই আলোচনাও হয়েছে এখানে।
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে আমরা লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছি। আগেও জানিয়েছি, নিরাপত্তা উপদেষ্টা আর দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা যাদের কারণে এই সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন হচ্ছে, তাদেরকে বাদ দিতে আমরা আজকেও লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, ‘যে তিনটি বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি, সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটার কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বলেছি, যদি দ্রুত নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে আজকে বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে... এক ঘোষণার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
আজকের আলোচনায় আপনার সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখনো প্রতিক্রিয়া জানানোর দরকার নাই। ওনারা কি বলে? তারপর আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব’
রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে করতে ৪ সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
সার্চ কমিটির মাধ্যমে আইনানুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠিত হলেও একটি মহল নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন চায় বলে বলে মনে করে বিএনপি। একই সঙ্গে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবিতে একটি দলের নির্বাচন কমিশন ঘেরাও কর্মসূচি সরকারকে বিব্রত করে বলে মনে করে দলটি।
১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আজকের এই আলোচনায় আমরা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি। পাশাপাশি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে একটা দাবি ছিল আমাদের, যেটা ৩০ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন করার কথা ছিল; এ বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি, জুলাই আন্দোলনে যাঁরা আহত ও শহীদ হয়েছেন, তাঁদের পুন
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কবে হবে, সেটা স্পষ্ট করা দরকার বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ঘোষিত সময়সীমার মধ্যে জনগণের বড় ধরনের ভোগান্তি ছাড়া একটি স্বস্তিজনক সময়ে নির্বাচন হতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলোচনা করতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা যমুনায় এসেছেন। আজ শনিবার রাতে তাঁরা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যান।
৪ ঘণ্টা আগে