নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
রাত পৌনে ৯টার মিনিটে বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের সামনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু জানানো হয়নি। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা যা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম, তার উপর ভিত্তি করে একটা লিখিত বক্তব্য নিয়ে এসেছি। সেই বক্তব্যটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে পেশ করেছি এবং সেই ভিত্তিতে আমরা আলোচনা করেছি, তার সারাংশ তুলে ধরতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের লক্ষ্যে বিএনপি প্রথম থেকেই একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছি।’
মোশাররফ বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মী রাজনৈতিকভাবে পারিবারিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগের আমলে এবং সেজন্য আওয়ামী লীগের বিচার সবচাইতে বেশি দাবী করে বিএনপি। এই বিচার প্রক্রিয়া কোনোভাবে অসম্পূর্ণ থাকলে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় যাবে তাঁদের বিচারের প্রক্রিয়া এনে বিচার বিভাগের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম অবিলম্বে সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দ্রুত রোডম্যাপ দেওয়া দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো উসিলায় নির্বাচন যতো বিলম্ব করা হলে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়-দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের উপরই বর্তাবে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে বলেছি, বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার মধ্যে আসছে সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটা কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সংস্কার চলমান বিষয়, এটা চলতে থাকবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, এই সরকার সকলের সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে একটা সংস্কার প্রস্তাব দেবে। সেইটা চলমান থাকবে। ভবিষ্যতে যদি জনগণ আমাদের ক্ষমতায় বসায়, আমরা সেই সংস্কার চলমানভাবে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা নেব।’
তিনি আরো বলেন, ‘মামলাগুলোর ব্যাপারে, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন জনাব তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত আমাদের নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বিক্ষুব্ধ। আমরা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের এবং যারা দায়ী, তাঁদের বিচার চাই, আমরা তো বিচারের পক্ষেই। তবে বিচার বিভাগ স্বাধীন চাই, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই বিচার সম্পন্ন করবে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে আশ্বাসের প্রশ্নে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এরকম স্পেসিফিক কোনো কথা হয় নাই। স্পেসিফিক কোনো কিছু জানার নাই। আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, হয়তো বা উনারা উনাদের প্রেসের মাধ্যমে জানাবেন।’
দলের আরেক নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কারের ব্যাপারে আমরা এবার পরিষ্কার এবং তারাও একমত হয়েছে যে, সংস্কার যেখানে ঐক্যমতের ভিত্তিতে হওয়ার কথা, তার ভিত্তিতে সংস্কার কাজ সম্পন্ন হবে এবং সেই কাজ অতি সহসা সম্পন্ন করা সম্ভব। এখানে কোনো দ্বিমত পোষণ করেননি।’
তিনি আরও বলেন, বিচার ব্যবস্থা বিচার বিভাগ করবে এবং বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে যে আলোচনা হয়েছে এখানেও উনাদের কোনো দ্বিমত নাই। ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব এই আলোচনাও হয়েছে এখানে।
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে আমরা লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছি। আগেও জানিয়েছি, নিরাপত্তা উপদেষ্টা আর দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা যাদের কারণে এই সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন হচ্ছে, তাদেরকে বাদ দিতে আমরা আজকেও লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, ‘যে তিনটি বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি, সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটার কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বলেছি, যদি দ্রুত নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে আজকে বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে... এক ঘোষণার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
আজকের আলোচনায় আপনার সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখনো প্রতিক্রিয়া জানানোর দরকার নাই। ওনারা কি বলে? তারপর আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব’
রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে করতে ৪ সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
রাত পৌনে ৯টার মিনিটে বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের সামনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু জানানো হয়নি। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা যা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম, তার উপর ভিত্তি করে একটা লিখিত বক্তব্য নিয়ে এসেছি। সেই বক্তব্যটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে পেশ করেছি এবং সেই ভিত্তিতে আমরা আলোচনা করেছি, তার সারাংশ তুলে ধরতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের লক্ষ্যে বিএনপি প্রথম থেকেই একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছি।’
মোশাররফ বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মী রাজনৈতিকভাবে পারিবারিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগের আমলে এবং সেজন্য আওয়ামী লীগের বিচার সবচাইতে বেশি দাবী করে বিএনপি। এই বিচার প্রক্রিয়া কোনোভাবে অসম্পূর্ণ থাকলে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় যাবে তাঁদের বিচারের প্রক্রিয়া এনে বিচার বিভাগের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম অবিলম্বে সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দ্রুত রোডম্যাপ দেওয়া দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো উসিলায় নির্বাচন যতো বিলম্ব করা হলে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়-দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের উপরই বর্তাবে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে বলেছি, বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার মধ্যে আসছে সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটা কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সংস্কার চলমান বিষয়, এটা চলতে থাকবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, এই সরকার সকলের সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে একটা সংস্কার প্রস্তাব দেবে। সেইটা চলমান থাকবে। ভবিষ্যতে যদি জনগণ আমাদের ক্ষমতায় বসায়, আমরা সেই সংস্কার চলমানভাবে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা নেব।’
তিনি আরো বলেন, ‘মামলাগুলোর ব্যাপারে, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন জনাব তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত আমাদের নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বিক্ষুব্ধ। আমরা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের এবং যারা দায়ী, তাঁদের বিচার চাই, আমরা তো বিচারের পক্ষেই। তবে বিচার বিভাগ স্বাধীন চাই, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই বিচার সম্পন্ন করবে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে আশ্বাসের প্রশ্নে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এরকম স্পেসিফিক কোনো কথা হয় নাই। স্পেসিফিক কোনো কিছু জানার নাই। আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, হয়তো বা উনারা উনাদের প্রেসের মাধ্যমে জানাবেন।’
দলের আরেক নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কারের ব্যাপারে আমরা এবার পরিষ্কার এবং তারাও একমত হয়েছে যে, সংস্কার যেখানে ঐক্যমতের ভিত্তিতে হওয়ার কথা, তার ভিত্তিতে সংস্কার কাজ সম্পন্ন হবে এবং সেই কাজ অতি সহসা সম্পন্ন করা সম্ভব। এখানে কোনো দ্বিমত পোষণ করেননি।’
তিনি আরও বলেন, বিচার ব্যবস্থা বিচার বিভাগ করবে এবং বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে যে আলোচনা হয়েছে এখানেও উনাদের কোনো দ্বিমত নাই। ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব এই আলোচনাও হয়েছে এখানে।
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে আমরা লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছি। আগেও জানিয়েছি, নিরাপত্তা উপদেষ্টা আর দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা যাদের কারণে এই সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন হচ্ছে, তাদেরকে বাদ দিতে আমরা আজকেও লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, ‘যে তিনটি বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি, সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটার কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বলেছি, যদি দ্রুত নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে আজকে বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে... এক ঘোষণার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
আজকের আলোচনায় আপনার সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখনো প্রতিক্রিয়া জানানোর দরকার নাই। ওনারা কি বলে? তারপর আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব’
রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে করতে ৪ সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
রাত পৌনে ৯টার মিনিটে বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের সামনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু জানানো হয়নি। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা যা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম, তার উপর ভিত্তি করে একটা লিখিত বক্তব্য নিয়ে এসেছি। সেই বক্তব্যটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে পেশ করেছি এবং সেই ভিত্তিতে আমরা আলোচনা করেছি, তার সারাংশ তুলে ধরতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের লক্ষ্যে বিএনপি প্রথম থেকেই একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছি।’
মোশাররফ বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মী রাজনৈতিকভাবে পারিবারিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগের আমলে এবং সেজন্য আওয়ামী লীগের বিচার সবচাইতে বেশি দাবী করে বিএনপি। এই বিচার প্রক্রিয়া কোনোভাবে অসম্পূর্ণ থাকলে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় যাবে তাঁদের বিচারের প্রক্রিয়া এনে বিচার বিভাগের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম অবিলম্বে সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দ্রুত রোডম্যাপ দেওয়া দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো উসিলায় নির্বাচন যতো বিলম্ব করা হলে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়-দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের উপরই বর্তাবে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে বলেছি, বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার মধ্যে আসছে সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটা কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সংস্কার চলমান বিষয়, এটা চলতে থাকবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, এই সরকার সকলের সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে একটা সংস্কার প্রস্তাব দেবে। সেইটা চলমান থাকবে। ভবিষ্যতে যদি জনগণ আমাদের ক্ষমতায় বসায়, আমরা সেই সংস্কার চলমানভাবে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা নেব।’
তিনি আরো বলেন, ‘মামলাগুলোর ব্যাপারে, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন জনাব তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত আমাদের নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বিক্ষুব্ধ। আমরা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের এবং যারা দায়ী, তাঁদের বিচার চাই, আমরা তো বিচারের পক্ষেই। তবে বিচার বিভাগ স্বাধীন চাই, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই বিচার সম্পন্ন করবে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে আশ্বাসের প্রশ্নে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এরকম স্পেসিফিক কোনো কথা হয় নাই। স্পেসিফিক কোনো কিছু জানার নাই। আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, হয়তো বা উনারা উনাদের প্রেসের মাধ্যমে জানাবেন।’
দলের আরেক নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কারের ব্যাপারে আমরা এবার পরিষ্কার এবং তারাও একমত হয়েছে যে, সংস্কার যেখানে ঐক্যমতের ভিত্তিতে হওয়ার কথা, তার ভিত্তিতে সংস্কার কাজ সম্পন্ন হবে এবং সেই কাজ অতি সহসা সম্পন্ন করা সম্ভব। এখানে কোনো দ্বিমত পোষণ করেননি।’
তিনি আরও বলেন, বিচার ব্যবস্থা বিচার বিভাগ করবে এবং বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে যে আলোচনা হয়েছে এখানেও উনাদের কোনো দ্বিমত নাই। ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব এই আলোচনাও হয়েছে এখানে।
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে আমরা লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছি। আগেও জানিয়েছি, নিরাপত্তা উপদেষ্টা আর দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা যাদের কারণে এই সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন হচ্ছে, তাদেরকে বাদ দিতে আমরা আজকেও লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, ‘যে তিনটি বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি, সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটার কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বলেছি, যদি দ্রুত নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে আজকে বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে... এক ঘোষণার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
আজকের আলোচনায় আপনার সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখনো প্রতিক্রিয়া জানানোর দরকার নাই। ওনারা কি বলে? তারপর আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব’
রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে করতে ৪ সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
রাত পৌনে ৯টার মিনিটে বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের সামনে দলের এই অবস্থান তুলে ধরে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু জানানো হয়নি। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমরা যা আন্দাজ করতে পেরেছিলাম, তার উপর ভিত্তি করে একটা লিখিত বক্তব্য নিয়ে এসেছি। সেই বক্তব্যটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সমীপে পেশ করেছি এবং সেই ভিত্তিতে আমরা আলোচনা করেছি, তার সারাংশ তুলে ধরতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের লক্ষ্যে বিএনপি প্রথম থেকেই একটি সুস্পষ্ট জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছে। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচনের উদ্দেশ্যে সরকারের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বাদ দিয়ে উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছি।’
মোশাররফ বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি নেতাকর্মী রাজনৈতিকভাবে পারিবারিকভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগের আমলে এবং সেজন্য আওয়ামী লীগের বিচার সবচাইতে বেশি দাবী করে বিএনপি। এই বিচার প্রক্রিয়া কোনোভাবে অসম্পূর্ণ থাকলে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় যাবে তাঁদের বিচারের প্রক্রিয়া এনে বিচার বিভাগের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সম্পূর্ণ করবে।
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সংস্কার কার্যক্রম অবিলম্বে সম্পন্ন করে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দ্রুত রোডম্যাপ দেওয়া দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বাস করে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করা।
তিনি বলেন, ‘যে কোনো উসিলায় নির্বাচন যতো বিলম্ব করা হলে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়-দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সাথে সংশ্লিষ্টদের উপরই বর্তাবে।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে বলেছি, বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করে আসছে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের আলোচনার মধ্যে আসছে সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটা কোনো সম্পর্ক নাই। কারণ সংস্কার চলমান বিষয়, এটা চলতে থাকবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা আরো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, এই সরকার সকলের সঙ্গে ঐক্যমতের ভিত্তিতে একটা সংস্কার প্রস্তাব দেবে। সেইটা চলমান থাকবে। ভবিষ্যতে যদি জনগণ আমাদের ক্ষমতায় বসায়, আমরা সেই সংস্কার চলমানভাবে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা নেব।’
তিনি আরো বলেন, ‘মামলাগুলোর ব্যাপারে, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন জনাব তারেক রহমান থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত আমাদের নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বিক্ষুব্ধ। আমরা বিগত স্বৈরাচারী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের এবং যারা দায়ী, তাঁদের বিচার চাই, আমরা তো বিচারের পক্ষেই। তবে বিচার বিভাগ স্বাধীন চাই, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এই বিচার সম্পন্ন করবে।’
দাবি পূরণের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে আশ্বাসের প্রশ্নে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এরকম স্পেসিফিক কোনো কথা হয় নাই। স্পেসিফিক কোনো কিছু জানার নাই। আমরা আমাদের দাবি জানিয়েছি, হয়তো বা উনারা উনাদের প্রেসের মাধ্যমে জানাবেন।’
দলের আরেক নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কারের ব্যাপারে আমরা এবার পরিষ্কার এবং তারাও একমত হয়েছে যে, সংস্কার যেখানে ঐক্যমতের ভিত্তিতে হওয়ার কথা, তার ভিত্তিতে সংস্কার কাজ সম্পন্ন হবে এবং সেই কাজ অতি সহসা সম্পন্ন করা সম্ভব। এখানে কোনো দ্বিমত পোষণ করেননি।’
তিনি আরও বলেন, বিচার ব্যবস্থা বিচার বিভাগ করবে এবং বিচারের আওতায় আনার ব্যাপারে যে আলোচনা হয়েছে এখানেও উনাদের কোনো দ্বিমত নাই। ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব এই আলোচনাও হয়েছে এখানে।
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ প্রসঙ্গে সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগের বিষয়ে আমরা লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছি। আগেও জানিয়েছি, নিরাপত্তা উপদেষ্টা আর দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা যাদের কারণে এই সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুন্ন হচ্ছে, তাদেরকে বাদ দিতে আমরা আজকেও লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছে।
মঈন খান বলেন, ‘যে তিনটি বিষয় নিয়ে আমরা কথা বলেছি, সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। আমরা বলেছি, একটা সঙ্গে আরেকটার কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা বলেছি, যদি দ্রুত নির্বাচন দেয়া হয় তাহলে আজকে বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে... এক ঘোষণার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা এবং গণতন্ত্র ফিরে আসবে।’
আজকের আলোচনায় আপনার সন্তুষ্ট কি না জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘এখনো প্রতিক্রিয়া জানানোর দরকার নাই। ওনারা কি বলে? তারপর আমরা প্রতিক্রিয়া জানাব’
রাজনীতিতে হঠাৎ তৈরি হওয়া নানা উৎকন্ঠা-গুঞ্জনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে করতে ৪ সদস্যের বিএনপির প্রতিনিধি দলে নেতৃত্ব দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ।

বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে বলে জানান শায়রুল।
এর আগে সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে স্থায়ী কমিটির সভা শুরু হয়। রাত সোয়া ১১টায় এই সভা শেষ হয়।

বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে বলে জানান শায়রুল।
এর আগে সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে স্থায়ী কমিটির সভা শুরু হয়। রাত সোয়া ১১টায় এই সভা শেষ হয়।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
২৪ মে ২০২৫
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি

বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এনসিপি জেলা কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিএনপি অনেক কষ্ট করে দলটা টিকিয়ে রেখেছে। বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী তাদের নেতাদের মাধ্যমে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে। তারা অনেক সময় আমাদের বলে, ‘‘তোমরা দেশটাকে সঠিক পথে নাও। আমাদের দলটাকে তারা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। আমরা রক্ত ও ঘাম দিয়ে আন্দোলন করেছি ভোটের অধিকার ও মানুষের স্বাধীনতার জন্য।’’’
হাসনাত বলেন, ‘বিএনপির মধ্যে অনেক ভালো মানুষ রয়েছে, যারা কোনো অপরাধমূলক কাজে জড়িত নেই, তাদের আমরা আমাদের দলে নিয়ে নেব। যারা জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বিশ্বাস করে, তারা কখনো চাঁদাবাজি করতে পারে না।’
নিজ দল সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘অনেকেই এখন চায়ের দোকানে বসে মশকরা করে এনসিপি করেন, ভোটের পর আর খবর থাকবে না। আমি তাদের বলব—ভালো কাজ অল্পসংখ্যক লোক দিয়েই শুরু হয়। অনেক সময় বলা হয়, সমাজে যারা সংখ্যায় বেশি, তারাই কল্যাণকামী। এটা ভুল। কল্যাণকামীরা সব সময়ই কমসংখ্যক হয়। হাসিনার সময় যারা লড়াই-সংগ্রাম করেছে, তাদের সংখ্যাও কম ছিল।’
নিজ দলের নেতা-কর্মীর উদ্দেশে হাসনাত বলেন, ‘জেলার আট উপজেলায় যে জনপ্রতিনিধি দরকার, সেই পরিমাণ লোক এখানে উপস্থিত হয়নি। তাহলে কীভাবে আপনারা কাজ করবেন। কোরাম করা লোকদের আমাদের প্রয়োজন নেই। ভালো ১০ জন দিয়ে এনসিপির কমিটি হবে।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা দেখছি ভালো নির্বাচন হবে। তবে অনেকেই ব্যালট না নিয়ে বুলেট বেছে নিয়েছে। তারা ভাবছে, বুলেটের ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে ফ্যাসিবাদী শাসনের মতো নিয়ে যেতে পারবে। ইতিমধ্যে এনসিপির বিষয়ে তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে—যদি এনসিপিতে ভোট দাও, তাহলে নির্বাচনের পরে খবর আছে। আমরা জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই, যারা ভয় পায়, তারাই জনগণকে ভয় দেখায়। যারা ভয় দেখায়, তারা অতি নিকটবর্তী ক্ষতির মধ্যে আছে। যারা সাহসী মানুষ, তারা ভয় দেখায় না, তারা মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে। একটি দল এখন অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে।’
এ সময় বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ও কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আতাউল্লাহ, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব মুহাম্মদ মিরাজ মিয়া, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ তালুকদারসহ অনেকে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী মো. মাহবুব আলম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা জাতীয় ছাত্রশক্তি নেতা মো. সাগর হোসেন।

বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এনসিপি জেলা কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিএনপি অনেক কষ্ট করে দলটা টিকিয়ে রেখেছে। বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী তাদের নেতাদের মাধ্যমে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে। তারা অনেক সময় আমাদের বলে, ‘‘তোমরা দেশটাকে সঠিক পথে নাও। আমাদের দলটাকে তারা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। আমরা রক্ত ও ঘাম দিয়ে আন্দোলন করেছি ভোটের অধিকার ও মানুষের স্বাধীনতার জন্য।’’’
হাসনাত বলেন, ‘বিএনপির মধ্যে অনেক ভালো মানুষ রয়েছে, যারা কোনো অপরাধমূলক কাজে জড়িত নেই, তাদের আমরা আমাদের দলে নিয়ে নেব। যারা জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বিশ্বাস করে, তারা কখনো চাঁদাবাজি করতে পারে না।’
নিজ দল সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘অনেকেই এখন চায়ের দোকানে বসে মশকরা করে এনসিপি করেন, ভোটের পর আর খবর থাকবে না। আমি তাদের বলব—ভালো কাজ অল্পসংখ্যক লোক দিয়েই শুরু হয়। অনেক সময় বলা হয়, সমাজে যারা সংখ্যায় বেশি, তারাই কল্যাণকামী। এটা ভুল। কল্যাণকামীরা সব সময়ই কমসংখ্যক হয়। হাসিনার সময় যারা লড়াই-সংগ্রাম করেছে, তাদের সংখ্যাও কম ছিল।’
নিজ দলের নেতা-কর্মীর উদ্দেশে হাসনাত বলেন, ‘জেলার আট উপজেলায় যে জনপ্রতিনিধি দরকার, সেই পরিমাণ লোক এখানে উপস্থিত হয়নি। তাহলে কীভাবে আপনারা কাজ করবেন। কোরাম করা লোকদের আমাদের প্রয়োজন নেই। ভালো ১০ জন দিয়ে এনসিপির কমিটি হবে।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা দেখছি ভালো নির্বাচন হবে। তবে অনেকেই ব্যালট না নিয়ে বুলেট বেছে নিয়েছে। তারা ভাবছে, বুলেটের ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে ফ্যাসিবাদী শাসনের মতো নিয়ে যেতে পারবে। ইতিমধ্যে এনসিপির বিষয়ে তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে—যদি এনসিপিতে ভোট দাও, তাহলে নির্বাচনের পরে খবর আছে। আমরা জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই, যারা ভয় পায়, তারাই জনগণকে ভয় দেখায়। যারা ভয় দেখায়, তারা অতি নিকটবর্তী ক্ষতির মধ্যে আছে। যারা সাহসী মানুষ, তারা ভয় দেখায় না, তারা মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে। একটি দল এখন অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে।’
এ সময় বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ও কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আতাউল্লাহ, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব মুহাম্মদ মিরাজ মিয়া, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ তালুকদারসহ অনেকে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী মো. মাহবুব আলম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা জাতীয় ছাত্রশক্তি নেতা মো. সাগর হোসেন।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
২৪ মে ২০২৫
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না।’
রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) মিলনায়তনে সোমবার (১০ নভেম্বর) এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। গণপ্রকৌশলী দিবস উপলক্ষে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়।
আমীর খসরু বলেন, ‘অনেকে চেষ্টা করছেন, সেই সিদ্ধান্তগুলো আমরা এখন নিই। আগামী দিনের সংসদ এটা বাধ্যতামূলকভাবে করতে পারে, এটা গণতন্ত্রের কোনো সংজ্ঞায় পড়ে না। সুতরাং যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, সনদ সই হয়েছে, চ্যাপ্টার ক্লোজ...লেট আস গো টু ইলেকশন। ইলেকশনে গিয়ে জনগণের কাছে নিয়ে যান, আপনাদের যদি নিজস্ব কোনো দাবিদাওয়া থাকে আগামী দিনের জন্য, দয়া করে জনগণের কাছে যান। ঢাকায় বসে এইগুলা নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি করে সময় নষ্ট না করে অন্যদের কাউকে বাধ্য না করে আপনি জনগণের কাছে যান।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এত দিন জনগণের মালিকানার কথা বলেছি। এইখানে আপনি যদি মালিক হয়ে যান যে জনগণকে এত দিন মালিক বললেন, জনগণের কাছে আপনি যাচ্ছেন না। এখন আমরা নিজেরাই মালিক হয়ে যাচ্ছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিচ্ছি, বাংলাদেশ এটা হবে, সেটা হবে, ওটা হতে হবে। তাইলে জনগণ কোথায় গেল? এখানে আমরা নিজেরাই তো মালিক হয়ে গেছি।’
খসরু আরও বলেন, আগামী দিনের বাংলাদেশে কী সিদ্ধান্ত হবে, কোনো ঐকমত্য কমিশনও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। কোনো রাজনৈতিক দলও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। দয়া করে, জনগণের কাছে যান, আগামী নির্বাচনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তারপরে সংসদে যান। ঢাকায় বসে দলাদলি করে রাস্তা দখল করে জনগণকে বাইরে রাখলে হবে না। গণতন্ত্র কাজ করে জনগণের মাধ্যমে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না।’
রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) মিলনায়তনে সোমবার (১০ নভেম্বর) এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। গণপ্রকৌশলী দিবস উপলক্ষে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়।
আমীর খসরু বলেন, ‘অনেকে চেষ্টা করছেন, সেই সিদ্ধান্তগুলো আমরা এখন নিই। আগামী দিনের সংসদ এটা বাধ্যতামূলকভাবে করতে পারে, এটা গণতন্ত্রের কোনো সংজ্ঞায় পড়ে না। সুতরাং যতটুকু ঐকমত্য হয়েছে, সনদ সই হয়েছে, চ্যাপ্টার ক্লোজ...লেট আস গো টু ইলেকশন। ইলেকশনে গিয়ে জনগণের কাছে নিয়ে যান, আপনাদের যদি নিজস্ব কোনো দাবিদাওয়া থাকে আগামী দিনের জন্য, দয়া করে জনগণের কাছে যান। ঢাকায় বসে এইগুলা নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি করে সময় নষ্ট না করে অন্যদের কাউকে বাধ্য না করে আপনি জনগণের কাছে যান।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এত দিন জনগণের মালিকানার কথা বলেছি। এইখানে আপনি যদি মালিক হয়ে যান যে জনগণকে এত দিন মালিক বললেন, জনগণের কাছে আপনি যাচ্ছেন না। এখন আমরা নিজেরাই মালিক হয়ে যাচ্ছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিচ্ছি, বাংলাদেশ এটা হবে, সেটা হবে, ওটা হতে হবে। তাইলে জনগণ কোথায় গেল? এখানে আমরা নিজেরাই তো মালিক হয়ে গেছি।’
খসরু আরও বলেন, আগামী দিনের বাংলাদেশে কী সিদ্ধান্ত হবে, কোনো ঐকমত্য কমিশনও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। কোনো রাজনৈতিক দলও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। দয়া করে, জনগণের কাছে যান, আগামী নির্বাচনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তারপরে সংসদে যান। ঢাকায় বসে দলাদলি করে রাস্তা দখল করে জনগণকে বাইরে রাখলে হবে না। গণতন্ত্র কাজ করে জনগণের মাধ্যমে।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
২৪ মে ২০২৫
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

৬৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা না করার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি জানান, ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিএনপির মহাসচিব এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা যখন আন্দোলন করি ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে, তখন প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করেছে। সেই রাজনৈতিক দলগুলোকে আমরা কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, সেটা দেখার জন্যই মূলত এই আসনগুলোকে ব্র্যাকেট রাখা হয়েছে।’ এ সময় তিনি অন্যান্য আসনেও কিছু পরিবর্তন হতে পারে বলে উল্লেখ করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, যারা পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) না হলে নির্বাচন হবে না বলে চাপ সৃষ্টি করছেন, তাঁরা ফ্যাসিস্টদের তৈরি করছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট তারাই তৈরি করছেন, যাঁরা বলেন পিআর দিতে হবে, তা না হলে নির্বাচন হবে না...এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাঁরা আজকে যে বিষয়গুলো নিয়ে চাপ সৃষ্টি করছেন সরকারের ওপরে; আমার বিশ্বাস, আমরা যারা শিক্ষিত লোক আছি, তারাও ঠিকমতো বুঝি না। এখন এমন একটা জিনিসকে চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে উদ্দেশ্য আছে। তাঁরা মনে করছেন, পিআর করলে অনেকগুলো বেশি আসন পাবেন। নট ট্রু। এটা ঠিক নয়।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, নির্বাচনের ট্রেন চালু করতে হবে। কারণ, আওয়ামী লীগ গত ১৫-১৬ বছর ধরে মানুষকে নির্বাচন বিমুখ করে রেখেছে।’
এর আগে বিকেলে ঠাকুরগাঁওয়ের বদেশ্বর এলাকায় এক মতবিনিময় সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হাসিনা পালানোর পর এখন একটি সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, এখন আমরা আমাদের মতো করে আলোচনার মাধ্যমে একটি সুন্দর বাংলাদেশ তৈরি করব।’
বিএনপি মহাসচিব তারেক রহমানের দেওয়া ৩১ দফা কর্মসূচির কথা উল্লেখ করে বলেন, সেই বাংলাদেশে হিংসা থাকবে না, প্রতিশোধ থাকবে না এবং কেউ কাউকে ক্ষতি করার চেষ্টা করবে না।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচির মধ্যে কীভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে, কীভাবে সাধারণ মানুষের উপকারে আসবে এবং কীভাবে মায়েরা-বোনেরা সবাই ভালো থাকবেন, সেই দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

৬৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা না করার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি জানান, ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে যে যুগপৎ আন্দোলন হয়েছে, তাতে প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল তাদের সঙ্গে ছিল। মূলত সেই শরিক দলগুলোকে কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, তা দেখতেই আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিএনপির মহাসচিব এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা যখন আন্দোলন করি ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে, তখন প্রায় ৪২টি রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করেছে। সেই রাজনৈতিক দলগুলোকে আমরা কোথায় কোথায় আসন দেওয়া সম্ভব, সেটা দেখার জন্যই মূলত এই আসনগুলোকে ব্র্যাকেট রাখা হয়েছে।’ এ সময় তিনি অন্যান্য আসনেও কিছু পরিবর্তন হতে পারে বলে উল্লেখ করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, যারা পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) না হলে নির্বাচন হবে না বলে চাপ সৃষ্টি করছেন, তাঁরা ফ্যাসিস্টদের তৈরি করছেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট তারাই তৈরি করছেন, যাঁরা বলেন পিআর দিতে হবে, তা না হলে নির্বাচন হবে না...এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাঁরা আজকে যে বিষয়গুলো নিয়ে চাপ সৃষ্টি করছেন সরকারের ওপরে; আমার বিশ্বাস, আমরা যারা শিক্ষিত লোক আছি, তারাও ঠিকমতো বুঝি না। এখন এমন একটা জিনিসকে চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে উদ্দেশ্য আছে। তাঁরা মনে করছেন, পিআর করলে অনেকগুলো বেশি আসন পাবেন। নট ট্রু। এটা ঠিক নয়।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, নির্বাচনের ট্রেন চালু করতে হবে। কারণ, আওয়ামী লীগ গত ১৫-১৬ বছর ধরে মানুষকে নির্বাচন বিমুখ করে রেখেছে।’
এর আগে বিকেলে ঠাকুরগাঁওয়ের বদেশ্বর এলাকায় এক মতবিনিময় সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হাসিনা পালানোর পর এখন একটি সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, এখন আমরা আমাদের মতো করে আলোচনার মাধ্যমে একটি সুন্দর বাংলাদেশ তৈরি করব।’
বিএনপি মহাসচিব তারেক রহমানের দেওয়া ৩১ দফা কর্মসূচির কথা উল্লেখ করে বলেন, সেই বাংলাদেশে হিংসা থাকবে না, প্রতিশোধ থাকবে না এবং কেউ কাউকে ক্ষতি করার চেষ্টা করবে না।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচির মধ্যে কীভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে, কীভাবে সাধারণ মানুষের উপকারে আসবে এবং কীভাবে মায়েরা-বোনেরা সবাই ভালো থাকবেন, সেই দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানসহ ৩ উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে অনড় বিএনপি। আজ শনিবার (২৪ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে সেই দাবি আবারও জানিয়েছে দলটি।
২৪ মে ২০২৫
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ঢাকায় বসে সিদ্ধান্ত দেওয়ার মালিকানা আমাদের কেউ দেয় নাই। জনগণের নির্বাচিত সংসদ হবে যেটা, সেই সংসদ আগামী দিনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে যাঁরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে বসবেন, সেই সংসদ কী হবে, তারা কী সিদ্ধান্ত নেবে, সেই সিদ্ধান্ত এখন আমরা দিতে পারি না
৩ ঘণ্টা আগে