নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। এ সময় সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এবং হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি। দুপুরে দলটি পুরানা পল্টন মোড় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি হয় নেতা-কর্মীদের। পরে সেখান থেকে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির মোড় ঘুরে আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে দলটি।
দেশের সাধারণ জনগণ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে নুর বলেন, ‘আপনারা রাজপথে নামুন। পুলিশ যতই বাধা দিক, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। যে যেখান থেকে পারেন, সেখান থেকে কর্মসূচি বের করবে। সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি গঠন করে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে।’
সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি জানিয়ে নুর আরও বলেন, ‘নিরস্ত্র জনগণের ওপর দমন-পীড়ন, অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে মিয়ানমারের মতো সশস্ত্র আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেবেন না।’
সমাবেশে বাধাদান প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘আমরা মিছিল বের করতে গেলে পুলিশ আমাদের বাধা দেয়, তাদের অনেকের চেহারায় অস্বস্তির ছাপ ছিল। সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে একতরফা নির্বাচন করতে আজকে প্রশাসনকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আমরা জনগণের ভোটাধিকার ও দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। সেখানে পুলিশ কেন বাধা দেবে?’
সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘সভা-সমাবেশ আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। যে ইসিকে জনগণ মেনে নেয়নি তাদের নিষেধাজ্ঞায় কেন আমরা মিছিল-মিটিং বন্ধ করব? আমাদের পরিষ্কার কথা, আমরাও নির্বাচন চাই। সে নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে।’
জাতীয় সরকারের দাবি জানিয়ে নুর বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অস্তিত্বহীনতার আশঙ্কায় থাকলে প্রয়োজনে রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার হতে পারে। এখনো সময় আছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করুন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের উদ্যোগ নিন।
দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক গোমর ফাঁস করে দিয়েছেন। তিনি রাজসাক্ষী হয়ে জানালেন, আইন আদালত আওয়ামী লীগের ইশারায় চলে। আজকে দেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না, নৌকা বনাম ডামি নৌকা ও স্বতন্ত্র নৌকার লড়াই চলছে। এই ভুয়া নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতিমা তাসনিম, সিনি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, মাহফুজুর রহমান, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব প্রমুখ।

সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। এ সময় সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এবং হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি। দুপুরে দলটি পুরানা পল্টন মোড় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি হয় নেতা-কর্মীদের। পরে সেখান থেকে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির মোড় ঘুরে আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে দলটি।
দেশের সাধারণ জনগণ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে নুর বলেন, ‘আপনারা রাজপথে নামুন। পুলিশ যতই বাধা দিক, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। যে যেখান থেকে পারেন, সেখান থেকে কর্মসূচি বের করবে। সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি গঠন করে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে।’
সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি জানিয়ে নুর আরও বলেন, ‘নিরস্ত্র জনগণের ওপর দমন-পীড়ন, অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে মিয়ানমারের মতো সশস্ত্র আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেবেন না।’
সমাবেশে বাধাদান প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘আমরা মিছিল বের করতে গেলে পুলিশ আমাদের বাধা দেয়, তাদের অনেকের চেহারায় অস্বস্তির ছাপ ছিল। সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে একতরফা নির্বাচন করতে আজকে প্রশাসনকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আমরা জনগণের ভোটাধিকার ও দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। সেখানে পুলিশ কেন বাধা দেবে?’
সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘সভা-সমাবেশ আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। যে ইসিকে জনগণ মেনে নেয়নি তাদের নিষেধাজ্ঞায় কেন আমরা মিছিল-মিটিং বন্ধ করব? আমাদের পরিষ্কার কথা, আমরাও নির্বাচন চাই। সে নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে।’
জাতীয় সরকারের দাবি জানিয়ে নুর বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অস্তিত্বহীনতার আশঙ্কায় থাকলে প্রয়োজনে রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার হতে পারে। এখনো সময় আছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করুন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের উদ্যোগ নিন।
দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক গোমর ফাঁস করে দিয়েছেন। তিনি রাজসাক্ষী হয়ে জানালেন, আইন আদালত আওয়ামী লীগের ইশারায় চলে। আজকে দেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না, নৌকা বনাম ডামি নৌকা ও স্বতন্ত্র নৌকার লড়াই চলছে। এই ভুয়া নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতিমা তাসনিম, সিনি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, মাহফুজুর রহমান, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। এ সময় সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এবং হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি। দুপুরে দলটি পুরানা পল্টন মোড় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি হয় নেতা-কর্মীদের। পরে সেখান থেকে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির মোড় ঘুরে আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে দলটি।
দেশের সাধারণ জনগণ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে নুর বলেন, ‘আপনারা রাজপথে নামুন। পুলিশ যতই বাধা দিক, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। যে যেখান থেকে পারেন, সেখান থেকে কর্মসূচি বের করবে। সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি গঠন করে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে।’
সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি জানিয়ে নুর আরও বলেন, ‘নিরস্ত্র জনগণের ওপর দমন-পীড়ন, অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে মিয়ানমারের মতো সশস্ত্র আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেবেন না।’
সমাবেশে বাধাদান প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘আমরা মিছিল বের করতে গেলে পুলিশ আমাদের বাধা দেয়, তাদের অনেকের চেহারায় অস্বস্তির ছাপ ছিল। সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে একতরফা নির্বাচন করতে আজকে প্রশাসনকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আমরা জনগণের ভোটাধিকার ও দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। সেখানে পুলিশ কেন বাধা দেবে?’
সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘সভা-সমাবেশ আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। যে ইসিকে জনগণ মেনে নেয়নি তাদের নিষেধাজ্ঞায় কেন আমরা মিছিল-মিটিং বন্ধ করব? আমাদের পরিষ্কার কথা, আমরাও নির্বাচন চাই। সে নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে।’
জাতীয় সরকারের দাবি জানিয়ে নুর বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অস্তিত্বহীনতার আশঙ্কায় থাকলে প্রয়োজনে রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার হতে পারে। এখনো সময় আছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করুন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের উদ্যোগ নিন।
দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক গোমর ফাঁস করে দিয়েছেন। তিনি রাজসাক্ষী হয়ে জানালেন, আইন আদালত আওয়ামী লীগের ইশারায় চলে। আজকে দেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না, নৌকা বনাম ডামি নৌকা ও স্বতন্ত্র নৌকার লড়াই চলছে। এই ভুয়া নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতিমা তাসনিম, সিনি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, মাহফুজুর রহমান, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব প্রমুখ।

সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। এ সময় সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এবং হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি। দুপুরে দলটি পুরানা পল্টন মোড় থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি হয় নেতা-কর্মীদের। পরে সেখান থেকে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির মোড় ঘুরে আল রাজী কমপ্লেক্সের সামনে সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে দলটি।
দেশের সাধারণ জনগণ ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে নুর বলেন, ‘আপনারা রাজপথে নামুন। পুলিশ যতই বাধা দিক, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। যে যেখান থেকে পারেন, সেখান থেকে কর্মসূচি বের করবে। সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি গঠন করে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে।’
সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি জানিয়ে নুর আরও বলেন, ‘নিরস্ত্র জনগণের ওপর দমন-পীড়ন, অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়ে মিয়ানমারের মতো সশস্ত্র আন্দোলনের দিকে ঠেলে দেবেন না।’
সমাবেশে বাধাদান প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘আমরা মিছিল বের করতে গেলে পুলিশ আমাদের বাধা দেয়, তাদের অনেকের চেহারায় অস্বস্তির ছাপ ছিল। সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে একতরফা নির্বাচন করতে আজকে প্রশাসনকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আমরা জনগণের ভোটাধিকার ও দেশের অস্তিত্ব রক্ষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। সেখানে পুলিশ কেন বাধা দেবে?’
সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে নুর বলেন, ‘সভা-সমাবেশ আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। যে ইসিকে জনগণ মেনে নেয়নি তাদের নিষেধাজ্ঞায় কেন আমরা মিছিল-মিটিং বন্ধ করব? আমাদের পরিষ্কার কথা, আমরাও নির্বাচন চাই। সে নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে, রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে।’
জাতীয় সরকারের দাবি জানিয়ে নুর বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অস্তিত্বহীনতার আশঙ্কায় থাকলে প্রয়োজনে রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার হতে পারে। এখনো সময় আছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করুন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের উদ্যোগ নিন।
দলের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক গোমর ফাঁস করে দিয়েছেন। তিনি রাজসাক্ষী হয়ে জানালেন, আইন আদালত আওয়ামী লীগের ইশারায় চলে। আজকে দেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না, নৌকা বনাম ডামি নৌকা ও স্বতন্ত্র নৌকার লড়াই চলছে। এই ভুয়া নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, ফাতিমা তাসনিম, সিনি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন, মাহফুজুর রহমান, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীব প্রমুখ।

পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘এ দেশের দিল্লির তাঁবেদাররা বুদ্ধিজীবী হত্যার ঘটনা নিয়ে প্রথাগতভাবে সমস্ত দায়দায়িত্ব ঘৃণিতভাবে জামায়াতে ইসলামীর ওপরে চাপানোর চেষ্টা করেছেন। ইতিহাসের অনেক তথ্য আবিষ্কার হচ্ছে যে, দিল্লির পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ভিত্তিতে ভারতীয়রাই আমাদের এই সেরা সন্তানদের হত্যা করেছে।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘৮ ডিসেম্বর বিজয়ের আগে ভারতীয় ৩৬ সেনারা ঢাকায় অবতরণ করেছে, এর রেকর্ড আছে। তখন রাজধানী ঢাকাসহ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান ভারতীয় সেনাদের নিয়ন্ত্রণে। পাকিস্তানি সেনা, রাজাকার-আল-বদরেরা তো আত্মসমর্পণ, নিজেদের প্রাণ বাঁচানো, পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত ছিল; কে কাকে খুঁজে কোথায় হত্যা করবে? নিজেদের জীবন বাঁচাতেই ততক্ষণ তারা ব্যস্ত ছিল।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ভারতের জনগণের প্রতি আমাদের কোনো আক্রোশ নেই। তবে ভারতের সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদী সরকার, যারা ক্ষমতায় এখনো আছে, বারবার যারা এসেছে, তারাই এ দেশের স্বাধীন সত্তাকে বিকিয়ে দিয়ে এ দেশের ইসলামি মূল্যবোধ ধ্বংসের জন্য বারবার এ দেশের মানুষের ওপরে হত্যার ষড়যন্ত্র চাপিয়ে দিয়েছে।’
ভারত সরকারের উদ্দেশে পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা বর্ডার কিলিং করেছেন। আমাদের পানি সমস্যা, আমাদের নদীর সমস্যা। আপনারা ফেলানির মতো কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখে দেশের মানুষকে হত্যা করা, আমাদের ট্রানজিট, আমাদের ট্রেড ব্যালেন্স সবকিছুকে পরিকল্পিতভাবে আপনারা ধ্বংস করেছেন। আমরা সম্পর্ক চাই, কিন্তু সেই সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে।’
জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, মোবারক হোসাইন প্রমুখ।

পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘এ দেশের দিল্লির তাঁবেদাররা বুদ্ধিজীবী হত্যার ঘটনা নিয়ে প্রথাগতভাবে সমস্ত দায়দায়িত্ব ঘৃণিতভাবে জামায়াতে ইসলামীর ওপরে চাপানোর চেষ্টা করেছেন। ইতিহাসের অনেক তথ্য আবিষ্কার হচ্ছে যে, দিল্লির পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ভিত্তিতে ভারতীয়রাই আমাদের এই সেরা সন্তানদের হত্যা করেছে।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘৮ ডিসেম্বর বিজয়ের আগে ভারতীয় ৩৬ সেনারা ঢাকায় অবতরণ করেছে, এর রেকর্ড আছে। তখন রাজধানী ঢাকাসহ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান ভারতীয় সেনাদের নিয়ন্ত্রণে। পাকিস্তানি সেনা, রাজাকার-আল-বদরেরা তো আত্মসমর্পণ, নিজেদের প্রাণ বাঁচানো, পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত ছিল; কে কাকে খুঁজে কোথায় হত্যা করবে? নিজেদের জীবন বাঁচাতেই ততক্ষণ তারা ব্যস্ত ছিল।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘ভারতের জনগণের প্রতি আমাদের কোনো আক্রোশ নেই। তবে ভারতের সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদী সরকার, যারা ক্ষমতায় এখনো আছে, বারবার যারা এসেছে, তারাই এ দেশের স্বাধীন সত্তাকে বিকিয়ে দিয়ে এ দেশের ইসলামি মূল্যবোধ ধ্বংসের জন্য বারবার এ দেশের মানুষের ওপরে হত্যার ষড়যন্ত্র চাপিয়ে দিয়েছে।’
ভারত সরকারের উদ্দেশে পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা বর্ডার কিলিং করেছেন। আমাদের পানি সমস্যা, আমাদের নদীর সমস্যা। আপনারা ফেলানির মতো কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখে দেশের মানুষকে হত্যা করা, আমাদের ট্রানজিট, আমাদের ট্রেড ব্যালেন্স সবকিছুকে পরিকল্পিতভাবে আপনারা ধ্বংস করেছেন। আমরা সম্পর্ক চাই, কিন্তু সেই সম্পর্ক চাই ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে।’
জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, মোবারক হোসাইন প্রমুখ।

সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বেলা ২টায় বিএনপির উদ্যোগে রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি বিজয় দিবসে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী দলের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
এ ছাড়া, একই দিন সকাল ৭টায় বিএনপির জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা সকাল সাড়ে ৯টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
এ ছাড়া মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় এবং নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে। পাশাপাশি দিবসটি উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নিজস্ব আঙ্গিকে কর্মসূচি প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করবে। সেই সঙ্গে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে স্থানীয় সুবিধানুযায়ী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকাসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানানো হয়েছে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বেলা ২টায় বিএনপির উদ্যোগে রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মহান বিজয় দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি বিজয় দিবসে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী দলের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
এ ছাড়া, একই দিন সকাল ৭টায় বিএনপির জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা সকাল সাড়ে ৯টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) মাজারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও ফাতেহা পাঠ করবেন।
এ ছাড়া মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় এবং নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে। পাশাপাশি দিবসটি উপলক্ষে দলের পক্ষ থেকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নিজস্ব আঙ্গিকে কর্মসূচি প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করবে। সেই সঙ্গে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে স্থানীয় সুবিধানুযায়ী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকাসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচি সফলের আহ্বান জানানো হয়েছে।

সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগে
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, যে শক্তি ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। দেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এই আলোচনার আয়োজন করে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লড়াই করে, যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড এনেছি। এই ভূখণ্ড আজ স্বাধীনতার দিকে থাকবে, নাকি যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে দিতে চেয়েছিল, তাদের দিকে যাবে—আজকে এই প্রশ্নগুলো আসছে। এই জন্য যে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, এই শক্তি আজকে আবার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে সেই ধর্মের নামে। ১৯৭১ সালেও কিন্তু সে ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে আমার স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৪৭ সালে এই শক্তি পাকিস্তান আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। এই শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আজকে সেই শক্তি ভোল পাল্টে, চেহারা পাল্টে তারা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। আমরা কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের হত্যা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল—বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের জন্য মেধাশূন্য করে দেওয়া। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দুদিন পরই পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে কখনো সফলতা আসে না। সফলতা আসে সত্যের পথে থেকে, সংগ্রাম ও লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে।
দেশ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, কোনো চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্যের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, উদার বাংলাদেশ গড়ে তোলার সময় এসেছে। জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে। যে শক্তি দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়, তাকে প্রতিহত করতে হবে। জোর করে কোনো আদর্শ চাপিয়ে দেওয়া এ দেশের মানুষ কখনো মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, পরাজিত শক্তি পরাজয় মেনে নিতে না পেরে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। কোনো ষড়যন্ত্রই জনগণের ঐক্যকে পরাজিত করতে পারবে না।
আলোচনায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, যে শক্তি ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। দেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এই আলোচনার আয়োজন করে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লড়াই করে, যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড এনেছি। এই ভূখণ্ড আজ স্বাধীনতার দিকে থাকবে, নাকি যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে দিতে চেয়েছিল, তাদের দিকে যাবে—আজকে এই প্রশ্নগুলো আসছে। এই জন্য যে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, এই শক্তি আজকে আবার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে সেই ধর্মের নামে। ১৯৭১ সালেও কিন্তু সে ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে আমার স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৪৭ সালে এই শক্তি পাকিস্তান আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। এই শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আজকে সেই শক্তি ভোল পাল্টে, চেহারা পাল্টে তারা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। আমরা কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের হত্যা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল—বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের জন্য মেধাশূন্য করে দেওয়া। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দুদিন পরই পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে কখনো সফলতা আসে না। সফলতা আসে সত্যের পথে থেকে, সংগ্রাম ও লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে।
দেশ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, কোনো চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্যের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, উদার বাংলাদেশ গড়ে তোলার সময় এসেছে। জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে। যে শক্তি দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়, তাকে প্রতিহত করতে হবে। জোর করে কোনো আদর্শ চাপিয়ে দেওয়া এ দেশের মানুষ কখনো মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, পরাজিত শক্তি পরাজয় মেনে নিতে না পেরে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। কোনো ষড়যন্ত্রই জনগণের ঐক্যকে পরাজিত করতে পারবে না।
আলোচনায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বদলীয় গণপ্রতিরোধ কমিটি করে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করার মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩
পাকিস্তানিরা নয়, বরং ভারতীয়রাই হত্যা করেছিল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের—এমন দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির বিষয়ে জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
৪ ঘণ্টা আগে