নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এরপর দলটির কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায়ের অধিকাংশ নেতাই বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছেন। এরই মধ্যে ভারত থেকে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছেন শেখ হাসিনা। তাঁদের ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে মাঠে নামার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
আওয়ামী লীগের পাঁচজন কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত শুক্রবার থেকে শেখ হাসিনা দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে নানা মাধ্যমে যোগাযোগ করে ১৫ আগস্টে সর্বোচ্চ উপস্থিতি ঘটানোর নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এবার সবাইকে ঢাকায় এসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। এখন যোগাযোগব্যবস্থা ভালো, ঢাকায় এসে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সবাই বাড়ি ফিরে যেতে পারবেন। তবে সবাইকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রেখে শ্রদ্ধা জানাতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলটির এক সাংগঠনিক সম্পাদক গতকাল রোববার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার আপার (শেখ হাসিনা) সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাদেরকে দলের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে বলেছেন। একই সঙ্গে ১৫ আগস্ট যাতে শোক দিবসের কর্মসূচি পালন করি, সে কথাও বলেছেন।’
দলের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাম প্রকাশ না করে বলেন, ‘দলীয় নির্দেশনা পাচ্ছি। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের শোক মিছিল করব আমরা। এটা তো জাতীয় কর্মসূচি। যদি তা না করি তাহলে বিবেকের কাছে আমাদের দায় থাকবে। আর এটা তো কোনো প্রতিহিংসার কর্মসূচি নয়। যদি তা না করতে দেয়, তাহলে আমাদের এ দেশে থাকা উচিত নয়।’
শোক দিবসে কর্মসূচি পালনের জন্য আওয়ামী লীগের মধ্যম সারির নেতারাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন। সেদিন ঐক্যবদ্ধ হয়ে শোক মিছিলের মাধ্যমে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জড়ো হওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন গ্রুপে আলোচনা করছেন।
জানা গেছে, আত্মগোপন ও পলাতক থাকা দলের নেতা-কর্মীরা সবাই দিবসটি ঘিরে রাস্তায় বেরিয়ে আসতে চান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে চান। এক্ষেত্রে ঢাকাকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। আর ঢাকার বাইরে শোক দিবসের এ কর্মসূচি পালন না করলেও চলবে। এ লক্ষ্যে দেশের প্রতি জেলা-উপজেলার দলীয় কর্মী-সমর্থক ও নেতাকে ঢাকায় চলে আসতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, দলের শীর্ষ পর্যায় ও নীতিনির্ধারণী মহল আত্মগোপনে থেকেই ১৫ আগস্ট সর্বোচ্চ জমায়েতের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে শুরু করেছেন। যে যে মাধ্যমে কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে, নীতিনির্ধারণী মহল সেভাবে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন। শোক দিবসের কর্মসূচিতে পরিচিত নেতারা আসতে না পারলেও কর্মী-সমর্থক ও বঙ্গবন্ধুভক্তরা যাতে আসেন, সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন নীতিনির্ধারকেরা।
আওয়ামী লীগ সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলীয় সভাপতির সঙ্গে আজ (রোববার) কথা হয়েছে। যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেটা নিয়ে থানায় পুলিশ বসলে জিডি করতে বলেছেন। একই সঙ্গে পদত্যাগ করা বিচারপতিদের নিরাপত্তা যাতে দেওয়া হয়, তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে বলেছেন তিনি।’
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এরপর দলটির কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যায়ের অধিকাংশ নেতাই বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছেন। এরই মধ্যে ভারত থেকে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছেন শেখ হাসিনা। তাঁদের ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে মাঠে নামার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
আওয়ামী লীগের পাঁচজন কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত শুক্রবার থেকে শেখ হাসিনা দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে নানা মাধ্যমে যোগাযোগ করে ১৫ আগস্টে সর্বোচ্চ উপস্থিতি ঘটানোর নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এবার সবাইকে ঢাকায় এসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। এখন যোগাযোগব্যবস্থা ভালো, ঢাকায় এসে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সবাই বাড়ি ফিরে যেতে পারবেন। তবে সবাইকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রেখে শ্রদ্ধা জানাতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলটির এক সাংগঠনিক সম্পাদক গতকাল রোববার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শনিবার আপার (শেখ হাসিনা) সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাদেরকে দলের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে বলেছেন। একই সঙ্গে ১৫ আগস্ট যাতে শোক দিবসের কর্মসূচি পালন করি, সে কথাও বলেছেন।’
দলের আরেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাম প্রকাশ না করে বলেন, ‘দলীয় নির্দেশনা পাচ্ছি। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের শোক মিছিল করব আমরা। এটা তো জাতীয় কর্মসূচি। যদি তা না করি তাহলে বিবেকের কাছে আমাদের দায় থাকবে। আর এটা তো কোনো প্রতিহিংসার কর্মসূচি নয়। যদি তা না করতে দেয়, তাহলে আমাদের এ দেশে থাকা উচিত নয়।’
শোক দিবসে কর্মসূচি পালনের জন্য আওয়ামী লীগের মধ্যম সারির নেতারাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন। সেদিন ঐক্যবদ্ধ হয়ে শোক মিছিলের মাধ্যমে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জড়ো হওয়ার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন গ্রুপে আলোচনা করছেন।
জানা গেছে, আত্মগোপন ও পলাতক থাকা দলের নেতা-কর্মীরা সবাই দিবসটি ঘিরে রাস্তায় বেরিয়ে আসতে চান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে চান। এক্ষেত্রে ঢাকাকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। আর ঢাকার বাইরে শোক দিবসের এ কর্মসূচি পালন না করলেও চলবে। এ লক্ষ্যে দেশের প্রতি জেলা-উপজেলার দলীয় কর্মী-সমর্থক ও নেতাকে ঢাকায় চলে আসতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, দলের শীর্ষ পর্যায় ও নীতিনির্ধারণী মহল আত্মগোপনে থেকেই ১৫ আগস্ট সর্বোচ্চ জমায়েতের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে শুরু করেছেন। যে যে মাধ্যমে কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে, নীতিনির্ধারণী মহল সেভাবে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন। শোক দিবসের কর্মসূচিতে পরিচিত নেতারা আসতে না পারলেও কর্মী-সমর্থক ও বঙ্গবন্ধুভক্তরা যাতে আসেন, সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন নীতিনির্ধারকেরা।
আওয়ামী লীগ সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলীয় সভাপতির সঙ্গে আজ (রোববার) কথা হয়েছে। যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেটা নিয়ে থানায় পুলিশ বসলে জিডি করতে বলেছেন। একই সঙ্গে পদত্যাগ করা বিচারপতিদের নিরাপত্তা যাতে দেওয়া হয়, তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে বলেছেন তিনি।’
দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
৪ মিনিট আগেবিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকার প্রতিজ্ঞায় অটল নিজাম উদ্দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। গুরুতর অসুস্থ বিএনপির এই সমর্থকের খোঁজ নিতে বলেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৮ ঘণ্টা আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ-সংক্রান্ত মামলা ‘ইশরাক হোসেন বনাম শেখ ফজলে নূর তাপস গং’-এর রায় এবং এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, এ মামলার বিচারপ্রক্রিয়া ও কমিশনের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ এবং তা নির্বাচন ব্যবস্থার নিরপেক্ষতা
১৮ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’ আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ
২০ ঘণ্টা আগে