প্রেমের গুঞ্জনের পর গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ভারতের মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় দিয়া তাঁর ব্যবসায়ী বন্ধু বৈভব রেখির সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন। সেখানে শুধুমাত্র পরিবারের সদস্য ও কয়েকজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু উপস্থিত ছিলেন। গত ১৪ মে ছেলে সন্তানের জন্ম দেন দিয়া।
২০০৫ সালে দিয়া মির্জা বিধু বিনোদ চোপড়ার ছবি ‘পরিণীতা’তে অভিনয় করেন। ২০০৭ সালে তিনি আবার বিধু বিনোদ চোপড়া পরিচালিত সঞ্জয় দত্ত অভিনীত ‘লাগে রাহো মুন্না ভাই’ ছবিতে অভিনয় করেন।
দিয়া মির্জা তাঁর দীর্ঘদিনের প্রেমিক সাহিল সংঘকে ২০১৪ সালে বিয়ে করেছিলেন। দুজন মিলে গড়ে তোলেন বর্ণ ফ্রি এন্টারটেইনমেন্ট নামক প্রযোজক সংস্থা। তাদের প্রথম চলচ্চিত্র ‘লাভ ব্রেকআপস জিন্দেগি’ ২০১১ সালের ৭ অক্টোবর মুক্তি পায়। ২০১৯ সালের ১ আগস্ট তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তখন দিয়া জানিয়েছিলেন তাঁদের পারস্পরিক সম্মান, ভালোবাসা, বন্ধুত্ব বজায় থাকবে।
দিয়া ২০০০ সালে ‘মিস এশিয়া প্যাসিফিক’ এর মুকুট জয় করেন। এই সাফল্যের পর ২০০১ সালে ‘র্যাহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয় দিয়া মির্জার। এর পর তিনি ‘দিওয়ানাপান’ ও ‘তুমকো না ভুল পায়েঙ্গে’সহ একের পর এক হিট সিনেমা দিয়ে দর্শকদের হৃদয় জয় করেন তিনি।