১২ এনজিওর যৌথ বিবৃতি
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় মানবিক সহায়তা তহবিলের তীব্র সংকট এবং বৈশ্বিক অগ্রাধিকার পরিবর্তনের কারণে এই সংকট আরও গভীর হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের বাংলাদেশ সফরের প্রেক্ষাপটে জরুরি ও সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশে কর্মরত আন্তর্জাতিক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো (আইএনজিও) বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
আজ শুক্রবার ১২টি আইএনজিও এক যৌথ বিবৃতিতে এ আহ্বান জানায়। অ্যাকশনএইড, কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড, ড্যানিশ রিফিউজি কাউন্সিল, ইসলামিক রিলিফ, ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি, অক্সফাম, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল, সেভ দ্য চিলড্রেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন, এসিএফ, করডেইড ও হ্যান্ডিক্যাপ ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বিবৃতিটি দেওয়া।
বিবৃতিতে বলা হয়, তহবিল সংকটের কারণে এপ্রিল থেকে খাদ্য রেশন অর্ধেকে নেমে আসবে, যা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের ওপর অর্থনৈতিক চাপ বৃদ্ধি করবে। এতে সামাজিক উত্তেজনা তীব্র করবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে খাদ্য ও পুষ্টি, পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্য, সুরক্ষা, আশ্রয় এবং জীবিকা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ সেবা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যদি দ্রুত ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা না হয়, তবে এই সংকট একটি স্থায়ী ও নিয়ন্ত্রণহীন পরিস্থিতির দিকে অগ্রসর হবে।
আইএনজিওগুলো বলছে, এখন অষ্টম বছরে পা রাখা এই সংকট বাংলাদেশের সম্পদের ওপর প্রবল চাপ সৃষ্টি করছে। এমন প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে দাতাদের প্রতিশ্রুতি কমে আসছে। এই সংকট মোকাবিলার জন্য জাতিসংঘ, বাংলাদেশ সরকার, উন্নয়ন সহযোগীরা, আইএনজিও, স্থানীয় এনজিও এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক অংশীদারদের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের নিয়মিত সংলাপ অপরিহার্য। বর্তমান ত্রাণ সহায়তার মডেলকে আরও টেকসই, দীর্ঘমেয়াদি ও স্থিতিস্থাপকতাভিত্তিক পদ্ধতিতে রূপান্তর করা দরকার। যেখানে রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় জনগণের জন্য জীবিকা, দক্ষতা প্রশিক্ষণ এবং অর্থনৈতিক সুযোগ সংযোজন করা যাবে। মানবিক সহায়তা, উন্নয়ন ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সমন্বিত বাস্তবায়ন করতে হবে যা আত্মনির্ভরশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
বিবৃতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় পরিস্থিতির অবনতি রোধে জরুরি সহায়তা বৃদ্ধির আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এখনই সময় বৈশ্বিক ও কার্যকর আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ গ্রহণের।
আইএনজিওগুলো বলছে, দশ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং কক্সবাজারের স্থানীয় মানুষের জন্য জীবন রক্ষাকারী সহায়তা অব্যাহত রাখা, উদ্ভাবনী কৌশল গ্রহণ এবং স্থিতিশীল ও মর্যাদাপূর্ণ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করা এখন অত্যন্ত জরুরি। একই সঙ্গে একটি বিশেষ মিশনের প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়েছে, যা এই সংকট সমাধানের পথকে ত্বরান্বিত করতে পারে। সংকট আরও গভীর হওয়ার আগেই দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় মানবিক সহায়তা তহবিলের তীব্র সংকট এবং বৈশ্বিক অগ্রাধিকার পরিবর্তনের কারণে এই সংকট আরও গভীর হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের বাংলাদেশ সফরের প্রেক্ষাপটে জরুরি ও সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশে কর্মরত আন্তর্জাতিক বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো (আইএনজিও) বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
আজ শুক্রবার ১২টি আইএনজিও এক যৌথ বিবৃতিতে এ আহ্বান জানায়। অ্যাকশনএইড, কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড, ড্যানিশ রিফিউজি কাউন্সিল, ইসলামিক রিলিফ, ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি, অক্সফাম, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল, সেভ দ্য চিলড্রেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন, এসিএফ, করডেইড ও হ্যান্ডিক্যাপ ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বিবৃতিটি দেওয়া।
বিবৃতিতে বলা হয়, তহবিল সংকটের কারণে এপ্রিল থেকে খাদ্য রেশন অর্ধেকে নেমে আসবে, যা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের ওপর অর্থনৈতিক চাপ বৃদ্ধি করবে। এতে সামাজিক উত্তেজনা তীব্র করবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে খাদ্য ও পুষ্টি, পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্য, সুরক্ষা, আশ্রয় এবং জীবিকা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ সেবা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যদি দ্রুত ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা না হয়, তবে এই সংকট একটি স্থায়ী ও নিয়ন্ত্রণহীন পরিস্থিতির দিকে অগ্রসর হবে।
আইএনজিওগুলো বলছে, এখন অষ্টম বছরে পা রাখা এই সংকট বাংলাদেশের সম্পদের ওপর প্রবল চাপ সৃষ্টি করছে। এমন প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে দাতাদের প্রতিশ্রুতি কমে আসছে। এই সংকট মোকাবিলার জন্য জাতিসংঘ, বাংলাদেশ সরকার, উন্নয়ন সহযোগীরা, আইএনজিও, স্থানীয় এনজিও এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক অংশীদারদের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের নিয়মিত সংলাপ অপরিহার্য। বর্তমান ত্রাণ সহায়তার মডেলকে আরও টেকসই, দীর্ঘমেয়াদি ও স্থিতিস্থাপকতাভিত্তিক পদ্ধতিতে রূপান্তর করা দরকার। যেখানে রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং স্থানীয় জনগণের জন্য জীবিকা, দক্ষতা প্রশিক্ষণ এবং অর্থনৈতিক সুযোগ সংযোজন করা যাবে। মানবিক সহায়তা, উন্নয়ন ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সমন্বিত বাস্তবায়ন করতে হবে যা আত্মনির্ভরশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
বিবৃতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় পরিস্থিতির অবনতি রোধে জরুরি সহায়তা বৃদ্ধির আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এখনই সময় বৈশ্বিক ও কার্যকর আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ গ্রহণের।
আইএনজিওগুলো বলছে, দশ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং কক্সবাজারের স্থানীয় মানুষের জন্য জীবন রক্ষাকারী সহায়তা অব্যাহত রাখা, উদ্ভাবনী কৌশল গ্রহণ এবং স্থিতিশীল ও মর্যাদাপূর্ণ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করা এখন অত্যন্ত জরুরি। একই সঙ্গে একটি বিশেষ মিশনের প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়েছে, যা এই সংকট সমাধানের পথকে ত্বরান্বিত করতে পারে। সংকট আরও গভীর হওয়ার আগেই দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৩ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগে