Ajker Patrika

শান্তিপূর্ণভাবে ভোটকেন্দ্রে যেতে নিষেধ করায় বাধা নেই: ইসি আলমগীর

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯: ৩২
শান্তিপূর্ণভাবে ভোটকেন্দ্রে যেতে নিষেধ করায় বাধা নেই: ইসি আলমগীর

ভোটারদের শান্তিপূর্ণভাবে ভোটকেন্দ্রে যেতে নিষেধ করতে বাধা নেই, তবে সেটি অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে শুধু বলা যেতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। আজ বুধবার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘প্রতিটি জায়গায় নির্বাচনের পরিবেশ ভালো। কোথাও কোনো রকম সমস্যা নেই। স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। সব জায়গায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রেখেছে তারা। যাতে সুষ্ঠু, সুন্দর পরিবেশে, শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন করা সম্ভব হয় সে বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে। তাদের পদক্ষেপের পাশাপাশি ইসির পক্ষ থেকে যেসব পরামর্শ দেওয়া দরকার, তা-ও দিয়েছি।’ 

প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের পর উৎসবের আমেজে প্রচারণা ও সাধারণ ভোটারদের মধ্যে উদ্দীপনা দেখেছেন বলে জানান তিনি। 

ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের ১৪টি জেলা সফরে যাওয়া-আসার পথে ও নির্বাচনী এলাকার পরিস্থিতি তুলে ধরে কমিশনার আলমগীর বলেন, ‘ভোটারদের মধ্যে বেশ উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখেছি। যাঁরা প্রার্থী রয়েছেন, প্রতীক পেয়ে বেশ মিছিল-সভা করছেন। বেশ আনন্দেই আছেন, কোথাও কোনো সমস্যা নেই। পুলিশ ও প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যমতে, কোথাও এমন কোনো থ্রেট নেই যে নির্বাচনে সমস্যা হতে পারে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘একটা জিনিস বুঝতে হবে—এটা গণতান্ত্রিক দেশ। স্বাধীনভাবে ভোটে অংশ নেওয়ার যেমন অধিকার রয়েছে, অংশ না নেওয়ারও অধিকার রয়েছে। কোনো দল যদি অংশ না নেয়, সেটা তাদের রাজনৈতিক ইচ্ছে, কৌশল। এতে সমস্যা নেই। একই সাথে তারা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে নিষেধও করতে পারেন, তাতেও সমস্যা নেই, কিন্তু সেটা শান্তিপূর্ণভাবে বলতে হবে। কোনো নাশকতা, উসকানি, বিশৃঙ্খলা করা যাবে না, এটা নির্বাচনী আইনবিধি অনুযায়ী অপরাধ। এ ধরনের অপরাধমূলক কাজ যাতে না করতে পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে বলা হয়েছে। আমরা কঠোরভাবে দেখব।’ 

বিএনপি ও সমমনাদের ভোট প্রত্যাখ্যান ও নাশকতার প্রচেষ্টা ভোটারদের মাঝে ‘বিচ্ছিন্ন’ ঘটনায় কোনো প্রভাব পড়বে না বলেও মনে করেন তিনি। 

এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সহিংসতা একেবারেই দু-একটা ক্ষেত্রে বলা যায়। শান্তিশৃঙ্খলার সাথে এটার মাত্রা তুলনা করলে একেবারেই নগণ্য। যেটা করছে, খুবই বিচ্ছিন্ন দু-একটি ঘটনা ঘটাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন, তারা অত্যন্ত তৎপর। কোনো নাশকতা ঘটার চেষ্টা করছে কি না, সংঘটিত করার চেষ্টা করছে কি না—তারা অত্যন্ত সজাগ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিচ্ছে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘দু-একটি বিচ্ছিন্ন যে ঘটনা ঘটেছে, তা ৩০০ আসনের নির্বাচনের ক্ষেত্রে ব্যাপক সাড়া (প্রভাব) পড়ছে; যেখানে আনন্দ-উৎসবের অবস্থা হয়েছে, সেখানে এগুলো কোনো প্রভাব ফেলবে বলে আমরা মনে করি না। নির্বাচন যথেষ্ট শান্তিপূর্ণভাবে হবে।’ 

নির্ধারিত সময়ের পর (মনোনয়ন জমার শেষ সময় ৩০ নভেম্বর) বিএনপি ও অন্য দলগুলো ভোটে না আসায় আর নতুন করে তাদের জন্য কোনো সুযোগ নেই বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময়ের মধ্যে এলে আমরা তখন বলেছিলাম কিছু করতে পারব, রিশিডিউল করতে পারব। সে সময় পার হয়ে গেছে। এ মুহূর্তে আর কিছু করার সুযোগ নেই।’ 

প্রতীক বরাদ্দের পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল এবং অন্য চার নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৪: ৪৯
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।

তিনি জানান, চারটি বিষয়ে এক প্রশ্নে হ্যাঁ/না ভোট হবে।

বিস্তারিত আসছে...

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৪: ৪৬
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।

কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুরে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাষ্ট্রপতি সই করেছেন।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।

এমন অবস্থায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে নৈরাজ্যের শক্তি মাথাচাড়া দিতে পারবে না: চিফ প্রসিকিউটর

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম। ফাইল ছবি
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম। ফাইল ছবি

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন। যারা সন্ত্রাস বা উস্কানি দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।’

আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে চিফ প্রসিকিউটর এ মন্তব্য করেন। শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায়ের দিন ধার্য করাকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ঘটনা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি এসব কথা বলেন।

ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার দিন ঠিক করার পর চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও বাহিনীর প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি বিচ্ছিন্নভাবে যা কিছু ঘটছে, সেগুলোর কোনো প্রভাব পড়বে না এবং সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাবে।’

বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার বিষয়ে জাতিসংঘের অভিযোগ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এ মুহূর্তে এসে ওনারা বিচারটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছেন নানাভাবে। এই বিচার আমরা যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এসেছি, সেটা ছিল স্বচ্ছ (ট্রান্সপারেন্ট)। আপনারা সবাই তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী।’

তিনি আরও বলেন, ‘এখানে অকাট্য প্রমাণ, শক্তিশালী সাক্ষ্য প্রমাণ—সবকিছু জাতির সামনে তুলে ধরা হয়েছে। দুনিয়ার সামনে ক্রিস্টাল ক্লিয়ারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে, ন্যায় বিচার তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।’

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, তাঁরা অঙ্গীকার করেছিলেন, অপরাধী যত শক্তিশালীই হোক না কেন, মানবতাবিরোধী অপরাধ করলে তাঁকে সঠিক পন্থায় বিচারের মুখোমুখি করা হবে এবং আইন অনুযায়ী প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

তিনি আশা প্রকাশ করেন, ‘আমরা এখন চূড়ান্ত পর্বে উপনীত হয়েছি। আশা করছি, ইনশাআল্লাহ ১৭ নভেম্বর আদালত তাঁর সুবিবেচনা, তাঁর প্রজ্ঞা প্রয়োগ করবেন। এই জাতির বিচারের জন্য যে আকাঙ্ক্ষা, সেটার প্রতি তাঁরা সুবিচার করবেন। একটি সঠিক রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি ইতি ঘটাবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য এই রায়টি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে, তেমন একটি রায় আমরা প্রত্যাশা করছি।’ প্রসিকিউশন সর্বোচ্চ শাস্তি আদালতের কাছে প্রার্থনা করেছেন বলেও তিনি জানান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল মঞ্জুর

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) করেছেন আপিল বিভাগ।

আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।

পঞ্চদশ সংশোধনীর অংশবিশেষ অসাংবিধানিক ঘোষণা করে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তি সংক্রান্ত পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের ২০ ও ২১ ধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও বাতিল ঘোষণা করা হয়। সেই সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনী আইনের মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত ৭ক, ৭খ, ৪৪ (২) অনুচ্ছেদও বাতিল ঘোষণা করা হয়।

চলতি বছরের ৮ জুলাই হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর পঞ্চদশ সংশোধনী আইন সম্পূর্ণ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ চার ব্যক্তি। অন্য তিন ব্যক্তি হলেন এম হাফিজ উদ্দিন খান, জোবাইরুল হক ভূঁইয়া ও জাহরা রহমান।

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার পৃথক লিভ টু আপিল করেন। এ ছাড়া মোফাজ্জল হোসেন নামে এক ব্যক্তি আরেকটি লিভ টু আপিল করেন।

লিভ টু আপিলগুলো একসঙ্গে শুনানি শেষে লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে আজ আদেশ দেন আপিল বিভাগ। চার বিশিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেলের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন।

এ ছাড়া মোফাজ্জল হোসেনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ এস এম শাহরিয়ার কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত