নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, শ্রম আইনের সংশোধন নিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিনিধিরা খুশি। কিছু বিষয়ে তাঁরা সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন। সেগুলো বিস্তারিতভাবে আগামী রোববার তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধান করা হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত বৈঠক শেষে আনিসুল হক সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। এর আগে ধর্মঘট করার সুযোগ, শ্রম আদালতের ক্ষমতা বাড়ানো নিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠক করে আইএলওর প্রতিনিধিদল।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কিছু বিষয়ে যেটা ওনারা বলেছে, সেটা ইন্টারন্যাশনাল বা আইএলওর স্ট্যান্ডার্ডে করতে গেলে কিছু স্পষ্টীকরণ প্রয়োজন। সেই স্পষ্টীকরণের জন্য আগামী রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় পুনরায় তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসা হবে।’
আনিসুল হক বলেন, শ্রম আইনের সংশোধনী মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করা হয়েছে। এখন যে সংশোধনীগুলো আছে সেটার বিষয়ে আইএলওর কিছু বক্তব্য আছে। আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর তাঁদের বক্তব্য তুলে ধরেছেন। তাঁদের বক্তব্য শোনা হয়েছে। কিছু কিছু ব্যাপারে আজ বৈঠকে সমাধান করা হয়েছে। আর কিছু বিষয়ে ২২ অক্টোবর আবার তাঁদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, ট্রেড ইউনিয়ন গঠন নিয়ে আলাপ হয়েছে। গ্রুপ অব কোম্পানিজ ট্রেড ইউনিয়ন করতে চাইলে তখন ৩০ শতাংশ শ্রমিকের স্বাক্ষর লাগত। সেটিকে সংশোধন করে ২০ শতাংশ করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে এটা কমানো হবে বলে আইএলওর কাছে সরকারের অঙ্গীকার ছিল। তিন হাজারের বেশি শ্রমিক কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠানে ২০ শতাংশের বদলে ১৫ শতাংশ শ্রমিকের স্বাক্ষরে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করা যাবে।
আনিসুল হক আরও বলেন, ‘তাঁদের এরিয়া অব কনসার্ন যেটা আমার মনে হয় না এটার ব্যাপ্তি অনেক। এটা সমাধান করা যাবে।’
নির্বাচনকালীন সরকারের আকার নিয়ে এক প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানে কিন্তু কোথাও নির্বাচনকালীন সরকারের কথা বলা নেই। এটা প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁর কতজন মন্ত্রী নির্বাচনকালীন সময়ে থাকবেন। একই আকার ছোট হতে পারে এবং যেমনটি আছে সে রকম থাকতে পারে। তবে সবই প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। সংবিধান তাঁকে সেই ক্ষমতা দিয়েছে।
অক্টোবরে সংসদের শেষ অধিবেশন, সেখানে কী হবে, এ প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, সংসদে আইন পাসের পাশাপাশি সবকিছু আলোচনা হতে পারে।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, শ্রম আইনের সংশোধন নিয়ে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিনিধিরা খুশি। কিছু বিষয়ে তাঁরা সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন। সেগুলো বিস্তারিতভাবে আগামী রোববার তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধান করা হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত বৈঠক শেষে আনিসুল হক সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। এর আগে ধর্মঘট করার সুযোগ, শ্রম আদালতের ক্ষমতা বাড়ানো নিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠক করে আইএলওর প্রতিনিধিদল।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কিছু বিষয়ে যেটা ওনারা বলেছে, সেটা ইন্টারন্যাশনাল বা আইএলওর স্ট্যান্ডার্ডে করতে গেলে কিছু স্পষ্টীকরণ প্রয়োজন। সেই স্পষ্টীকরণের জন্য আগামী রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় পুনরায় তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসা হবে।’
আনিসুল হক বলেন, শ্রম আইনের সংশোধনী মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করা হয়েছে। এখন যে সংশোধনীগুলো আছে সেটার বিষয়ে আইএলওর কিছু বক্তব্য আছে। আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর তাঁদের বক্তব্য তুলে ধরেছেন। তাঁদের বক্তব্য শোনা হয়েছে। কিছু কিছু ব্যাপারে আজ বৈঠকে সমাধান করা হয়েছে। আর কিছু বিষয়ে ২২ অক্টোবর আবার তাঁদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, ট্রেড ইউনিয়ন গঠন নিয়ে আলাপ হয়েছে। গ্রুপ অব কোম্পানিজ ট্রেড ইউনিয়ন করতে চাইলে তখন ৩০ শতাংশ শ্রমিকের স্বাক্ষর লাগত। সেটিকে সংশোধন করে ২০ শতাংশ করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে এটা কমানো হবে বলে আইএলওর কাছে সরকারের অঙ্গীকার ছিল। তিন হাজারের বেশি শ্রমিক কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠানে ২০ শতাংশের বদলে ১৫ শতাংশ শ্রমিকের স্বাক্ষরে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করা যাবে।
আনিসুল হক আরও বলেন, ‘তাঁদের এরিয়া অব কনসার্ন যেটা আমার মনে হয় না এটার ব্যাপ্তি অনেক। এটা সমাধান করা যাবে।’
নির্বাচনকালীন সরকারের আকার নিয়ে এক প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানে কিন্তু কোথাও নির্বাচনকালীন সরকারের কথা বলা নেই। এটা প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁর কতজন মন্ত্রী নির্বাচনকালীন সময়ে থাকবেন। একই আকার ছোট হতে পারে এবং যেমনটি আছে সে রকম থাকতে পারে। তবে সবই প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। সংবিধান তাঁকে সেই ক্ষমতা দিয়েছে।
অক্টোবরে সংসদের শেষ অধিবেশন, সেখানে কী হবে, এ প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, সংসদে আইন পাসের পাশাপাশি সবকিছু আলোচনা হতে পারে।
সরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ মিনিট আগেপুলিশ সপ্তাহ ২০২৫-এর দ্বিতীয় দিনে পুলিশের পক্ষ থেকে একাধিক দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো—ওভারটাইম ভাতা চালুর প্রস্তাব। কনস্টেবল থেকে শুরু করে আইজিপি পর্যন্ত সব পর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের নির্ধারিত ৮ কর্মঘণ্টার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের জন্য ভাতা প্রদানের দাবিটি এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেমানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে অতীতে ব্যাপকভাবে সমালোচিত পুলিশ বাহিনীর বিশেষ ইউনিট র্যাব নিজেদের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং মানবাধিকার নিশ্চিতে নতুন উদ্যোগের কথা জানিয়েছে। পুলিশ সপ্তাহ ২০২৫-এ দেওয়া উপস্থাপনায় বাহিনীটির মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহিদুর রহমান জানান, র্যাব সদস্যদের দায়িত্ব পালনে কোনো
৪ ঘণ্টা আগে‘অন্তত ২২৭ জনকে মারার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’—ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও গাইবান্ধার আওয়ামী লীগ নেতা শাকিল আহমেদের মধ্যে এমন কথোপকথনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৫ ঘণ্টা আগে